বঙ্গদেশে যখন একশ্রেণীর মানুষকে পশুর চেয়েও অবমূল্যায়ণ করে , শাস্ত্রাদির দোহাই দিয়ে একশ্রেণীর সুবিধাবাদী , অকর্মণ্য , সুযোগসন্ধানী পরশ্রমজীবী মানুষ উৎপাদক শ্রেণীর মানুষকে শোষণ করে চলছিল , সেই সময় শোষণ মুক্তির দূত আবির্ভূত হলেন হরিচাঁদ-গুরুচাঁদ ঠাকুর ও পরবর্তীতে বাবাসাহেব ।পতিত শ্রেণীর মানুষকে দিলেন আত্মমর্যাদায়, আত্মসম্মানে বলীয়ান হওয়ার বার্তা । যা থেকে অন্ত্যজ সমাজের খেটে খাওয়া দাস বা সেবক শ্রেণীর মানুষ নিজেকে মানুষ ভাবতে শেখে , তার অধিকার সম্পর্কে সচেতন হয় ।
প্রখর দূরদর্শী মহান শিক্ষাবিদ গুরুচাঁদ ঠাকুরও জাতির উদ্দেশ্যে একই উপলব্ধি থেকেই ঘোষণা করেছিলেন –
“বিদ্যার অভাবে অন্ধ হয়ে সবে অন্ধকারে আছে পড়ে ।
জ্বেলে দাও আলো মোহ দূরে ফেল আঁধার ছুটিবে দূরে” ।।
সেই মুক্তির লক্ষ্যে পিছিয়ে রাখা মানুষের সঠিক দিশা দিতে সোশ্যাল মিডিয়া "নীলদর্পণ "