অবধূত আশ্রম
যখন ধর্মের নামে ধর্মান্ধতা শুরু হয়, যখন সৎ ও নিরপরাধ মানুষ নির্যাতনের শিকার হন, যখন অনাচার-ব্যাভিচারে মানব সমাজ নিমজ্জিত হয়, ঠিক তখনই এই বিশ্বের বুকে ভগবান নিজে অবতীর্ণ হন। খৃষ্টীয় ঊনবিংশ শতাব্দীতে এরকমই এক সময়ে স্বয় ভগবান সপার্ষদ অবতীর্ণ হয়েছিলেন যদিও আসন্ন 'ধর্ম ফেরি'র যুগে নিজেকে তিনি রেখেছিলেন গোপনীয়তার আড়ালে। যুবনায়ক বিবেকানন্দকে তিনি বলেছিলেন- "আমি এবার কাঁথা মুড়ি দিয়ে এসেছি, কাঁথা মুড়ি দিয়েই চলে যাব।" সে কারণেই হয়তো কাশী, বৃন্দাবন, কলকাতা, নবদ্বীপ, হুগলী প্রভৃতি নানা স্থানে অসংখ্য মধুময়ী লীলা বিস্তার করার পরও এবং তৎকালীন সময়ের বহু মনীষীর সান্নিধ্য ও সংস্পর্শে এসেও তিনি ছিলেন অনেকটাই যবনিকার অন্তরালে । অথচ পরম গুপ্তাবতার শ্রীশ্রী নিত্যগোপাল দেবের সর্বসমন্বয় দর্শন আজকের বিশ্বের ব্যাধি উপশমের নিদান। ছোট-বড় সকলকে মর্যাদা দানের মধ্যেই যে  মহামন্ত্র নিহিত আছে তা এই অবতার পুরুষের জীবন-দর্শন থেকেই জানা যায়। মহাসমন্বয় বিগ্রহ শ্রীনিত্যগোপাল দেব ও তাঁর অত্যদ্ভুত লীলাসমূহ জানতে নিত্যভক্তদের প্রয়াস তথা নিবেদন  লক্ষ্য করবেন - আগ্রহীদের কাছে এই অনুরোধ রইল।🙏🙏