কোন ফলগুলি খেলে স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পারবো?
উদ্ভিদ বিজ্ঞানীরা উদ্ভিদের ভোজ্য অংশ অনুসারে ফলগুলিকে শ্রেণিবদ্ধ করেন যা ফুল থেকে বিকাশ লাভ করে এবং বীজ ধারণ করে। উদাহরণস্বরূপ আপেল, শসা, কুমড়ো এবং স্ট্রবেরি।
অন্যদিকে শাকসবজি হল গাছের ভোজ্য অংশ যেমন পাতা, কান্ড, বাল্ব এবং শিকড়। যেমন গাজর, আলু এবং ক্যাপসিকাম ইত্যাদি।
ফল একটি উদ্ভিদের পরিপক্ক ডিম্বাশয় যা সাধারণত একটি ফুল থেকে বিকশিত হয়। ফলের বীজ থাকে তাই তারা প্রজনন চক্রকে আরও এগিয়ে নিয়ে যায়।
শাক বা সবজি হলো একটি উদ্ভিদ বা উদ্ভিদের সেই অংশ যা ভোজ্য এবং উদ্ভিদের প্রজনন চক্রে এর কোনো ভূমিকা রাখতে পারে না। যদিও বেশিরভাগ শাকসবজি এবং ফল আলাদা করা এবং শ্রেণীবদ্ধ করা সহজ, কিছু কিছু এখনও অস্পষ্ট যে তারা একটি সবজি না একটি ফল। যেমন টমেটো, জলপাই এবং অ্যাভোকাডো প্রায়শই সবজি হিসাবে বিবেচিত হয়, কিন্তু এগুলো আসলে ফলের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত।
সুস্থ্য থাকতে হলে স্বাস্থ্য ভালো রাখতে বিকল্পের শেষ নেই। তবে স্বাস্থ্যকর খাবার শরীরের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ৫টি ফলের ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মতো শরীরের জন্য পুষ্টি সরবরাহ করে।
এখানে স্বাস্থ্য ভালো রাখতে শীর্ষ ৫টি ফলের নাম রয়েছে।
স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ৫টি ফলের গুনাগুন
ব্লুবেরি:
উচ্চ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সামগ্রীর কারণে ব্লুবেরিগুলিকে স্বাস্থ্যকর ফলগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচনা করা হয়। অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি গুরুত্বপূর্ণ কারণ তারা শরীরকে মুক্ত র্যাডিকেল দ্বারা সৃষ্ট ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে, যা বার্ধক্য এবং রোগে অবদান রাখতে পারে। ব্লুবেরিগুলিতে ফাইবার, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কেও বেশি থাকে এবং ক্যালোরি কম থাকে, যা ওজন কমানোর জন্য আরো…
ত্বক এবং চুল শরীরের যেকোনো সমস্যার একমাত্র দাওয়াই, জবা ফুল ।
আমাদের চুল[1] নিয়ে সমস্যা দীর্ঘদিনের। চুলের যত্ন ঠিকঠাক না নেওয়ায়, যার কারনে অকালে চুল খসে পড়ে। শুধুতাই নয়,আসতে আসতে চুলের রং কালো থেকে গোল্ডেন দিকে যায়। তাই চুলে জবা এবং জবা গাছের পাতা ব্যবহার করে চুলের আগের কালো রং ফিরে আসে। শুধুতাই নয় ত্বকের যত্নের পক্ষে এই জবাফুল, অতন্ত্য উপকারী। এমনকি কোলেস্টেরল কমানো থেকে শুরু করে, ঠান্ডা লাগা এই সব রোগের, দারুণ টোটকা হিসাবেও জবা ফুলের গুরুত্ব অসাধারণ।
জবা ফুলের উপকারীতা এবং গুণাগুণ গুলি কি কি চলুন দেখে নেওয়া যাক,
১) চুল পড়া কমিয়ে চুলের ঘনত্ব বাড়াতে বয়বহার করুন জবা ফুলের তেল। তিনটি লাল জবা ফুল এবং তিনটি গাছের পাতা ও আধ কাপ খাঁটি নারকেল তেল দিয়ে তৈরী করে ফেলুন, জবা ফুলের তেল।
২) অকালে চুল পেঁকে যাওয়া থেকে বাঁচাতে, জবাফুল অতন্ত্য উপকারী। এর জনয় কয়েকটি জবা ফুল শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিয়ে তাতে টকদই -য়ে মিশিয়ে নিয়ে তার মধ্যে, জবা ফুলের তেল, দিয়ে মিশিয়ে নিন। এবার মাথার স্ক্যাল্পে ভালো করে, লাগিয়ে মাসাজ করে ফেলুন। কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলুন।
৩) খুশকি তাড়াতে মেথির সাথে জবা ফুল মিশিয়ে, স্ক্যাল্পে লাগালে, তা দারুণ ভাবে কাজে দেয়। মেথি ভিজিয়ে মিক্সিতে গুঁড়ো করে জবা ফুলের সাথে একটা পেস্ট বানিয়ে, স্ক্যাল্পে কিছুক্ষণ রেখে তা ধুয়ে নিলেই নিমিষের মধ্যেই খুশকি গায়েব হয়ে যেতে পারে
৪) স্কীনে কালো দাগ ছোপ রুখতে ব্যবহার করুন জবা ফুলের পেস্ট। ত্বকে কালো দাগছোপের উপর জবা ফুল বেটে লাগালে, এক নিমিশে তা দূর হতে পারে। কারণ এর মধ্যে আছে, স্যাইটিক ও ম্যালিক অ্যাসিড। যার মধ্যে রয়েছে, এক্সফোলিয়েটিংয়ের ক্ষমতা।
৫) উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে জবা ফুলের তৈরী চা খুবই উপকারী। আসলে উচ্চ রক্তচাপ থেকে আমাদের শরীরে হৃদযন্ত্রে এর প্রভাব পড়তে পারে। য হার্টকে দুর্বল করে দেয়। জবাফুলের তৈরী চা, যা উচ্চরক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। শুধুমাত্র তাি নয় কোলেস্টেরল কমাতেও সাহায্য করে।
এই রইল আপনাদের জন্য পাঁচটি হিট পদ্ধতি জবাফুলের ব্যবহারের। সাইড এফেক্টের কথা ভুলে যান, নেই বললেই চলে। আপনিও যদি ঘরোয়া টোটকা হিসেবে জবা ফুল ব্যবহার করে থাকেন, সেই পদ্ধতিটি আমাদের জানাবেন প্লিস।
facebook link: / 1brgsjcnxn
#youtube
#facts
#adiffacts #woodart #woodart #youtubeshorts #youtubeshorts #amazingfacts #odvutfacts #woodcarving #video #animals
Информация по комментариям в разработке