Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть কেন আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন? উদ্দেশ্য কি? Hafez Torikul Islam.

  • Torik Islamic media
  • 2023-12-12
  • 59
কেন আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন? উদ্দেশ্য কি? Hafez Torikul Islam.
islamic wazboyanwazhafez torikul islam
  • ok logo

Скачать কেন আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন? উদ্দেশ্য কি? Hafez Torikul Islam. бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно কেন আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন? উদ্দেশ্য কি? Hafez Torikul Islam. или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку কেন আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন? উদ্দেশ্য কি? Hafez Torikul Islam. бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео কেন আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন? উদ্দেশ্য কি? Hafez Torikul Islam.

পৃথিবীতে আজ শত কোটিরও বেশি মানুষের বাস। এই এতো মানুষ পৃথিবীতে জন্ম নিচ্ছে মারা যাচ্ছে। তার কি কোনো উদ্দেশ্য ছাড়াই দুনিয়ায় জন্মাচ্ছে আর মৃত্যুবরণ করছে?

এর উত্তর অবশ্যই ‘না’। অর্থাৎ কোনো কারণ বা লক্ষ্য উদ্দেশ্য ছাড়া পৃথিবীতে মানুষের জন্ম বা মৃত্যু হচ্ছে না। নিশ্চয়ই এর কোনো না কোনো কারণ রয়েছে। কেননা পৃথিবীর মালিক আল্লাহ, তিনি কিছুই অহেতুক সৃষ্টি করেন না।

আল্লাহ বলেন,

"আকাশ পৃথিবী এতদুভয়ের মধ্যে যা আছে, তা আমি ক্রীড়াচ্ছলে সৃষ্টি করিনি। [সুরা আম্বিয়া ২১:১৬]"
অর্থাৎ আল্লাহর ইচ্ছা হয়েছে বলেই তিনি এসব সৃষ্টি করেননি। এইসব সৃষ্টির পেছনে রয়েছে কোনো না কোনো কারণ লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য।

অন্য আয়াতে বলেন,

"তোমরা কি ধারণা কর যে, আমি তোমাদেরকে অনর্থক সৃষ্টি করেছি এবং তোমরা আমার কাছে ফিরে আসবে না? [সুরা মু’মিনুন ২৩:১১৫]"

সুতরাং মানুষকে আল্লাহ অনর্থক সৃষ্টি করেননি। সবকিছুর মতো মানুষকেও আল্লাহ কোনো না কোনো উদ্দেশ্যে সৃষ্টি করছেন। আসুন আমরা এই বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নিই।

আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব করতে
আমরা যদি মানুষ সৃষ্টির শুরুর দিকে আলোকপাত করি, যখন মানুষ সৃষ্টি নিয়ে আল্লাহর সাথে মালাইকার কথা হয়। তখন আল্লাহ বলেন,

"আর তোমার পালনকর্তা যখন ফেরেশতাদিগকে বললেনঃ আমি পৃথিবীতে একজন (আমার) প্রতিনিধি বানাতে যাচ্ছি "। (অংশবিশেষ) [সুরা বাকারা ২:৩০]
অর্থাৎ আল্লাহ পৃথিবীতে তাঁর প্রতিনিধিত্ব করার জন্যই মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। এখন প্রতিনিধির কাজ হলো আল্লাহর নির্ধারিত নির্দেশিত লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্যে কাজ করা।

যেমন প্রতিটি দেশে বাংলাদেশের অ্যাম্বাসি এবং রাষ্ট্রদূত রয়েছে। যাদের কাজ হলো বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ঐ দেশে কাজ করা। বাংলাদেশ সরকারের যাবতীয় কাজ অ্যাম্বাসির মাধ্যমে ঐ রাষ্ট্রদূত পরিপূর্ণভাবে পালন করেন। যার কাজ হলো দেশের স্বার্থ রক্ষা করা।

ঠিক তেমনি মানুষও আল্লাহর কাজ সমূহ পৃথিবীতে করার জন্য প্রতিনিধিত্ব করছে। আল্লাহর কাজ সমূহ কী? আল্লাহর কাজ সমূহ হলো যা আল্লাহ ওহীর মাধ্যমে করতে আদেশ নিষেধ এবং নির্দেশ দিয়েছেন।

পৃথিবী সৃষ্টির যুগ যুগ ধরে আল্লাহ হাজার হাজার নবী রাসুল পাঠিয়েছেন তাঁর বাণীসমূহকে প্রচার করার জন্য। সেই ধারাবাহিকতায় পবিত্র কুরআনের মাধ্যমে তিনি মানুষকে শান্তির বাণী পৌঁছে দিয়েছেন। পৃথিবীতে মানুষকে শান্তি বাস্তবায়ন করতে হলে অবশ্যই তার আদেশ নিষেধ গুলো মেনে চলতে হবে।

কেননা মানুষ সৃষ্টির সময় শয়তান মানুষ সৃষ্টির বিরোধীতা করেছিল। সে আল্লাহকে চ্যালেঞ্জ দিয়েছিল যে, সে মানুষকে নানানভাবে বিভ্রন্ত করে পৃথিবীতে আল্লাহ বিরোধী কাজে জড়িত করবে। সেইসাথে তাদেরকে আল্লাহর কাছে লাঞ্চিত করে জাহান্নামে নিয়ে যাবে। মানুষকে শয়তান এমন অপদস্থ করবে যাতে সে আর আল্লাহর সামনে দাঁড়াতে না পারে। যাতেকরে তার সাথে তার মানুষ সাথীদেরও জাহান্নামে নিয়ে যেতে পারে। পবিত্র কুরআনে বিষয়টি এভাবে এসেছে,

"সে (শয়তান) বলল, হে আমার পালনকর্তা, আপনি আমাকে পুনরুত্থান দিবস পর্যন্ত অবকাশ দিন।" [সুরা সা’দ ৩৮:৭৯]
"আল্লাহ বললেন, তোকে অবকাশ দেয়া হল।" [সুরা সা’দ ৩৮:৮০]
"সে (শয়তান) বলল, আপনার ইযযতের কসম, আমি অবশ্যই তাদের (মানুষদের) সবাইকে বিপথগামী করে দেব।" [সুরা সা’দ ৩৮:৮২]
"তবে তাদের মধ্যে যারা আপনার খাঁটি বান্দা, তাদেরকে ছাড়া।" [সুরা সা’দ ৩৮:৮৩]
"সে (শয়তান) বললঃ আপনি আমাকে যেমন উদভ্রান্ত করেছেন, আমিও অবশ্য তাদের জন্যে আপনার সরল পথে বসে থাকবো।" [সুরা আরাফ ৭:১৬]
"এরপর তাদের কাছে আসব তাদের সামনের দিক থেকে, পেছন দিক থেকে, ডান দিক থেকে এবং বাম দিক থেকে। আপনি তাদের অধিকাংশকে কৃতজ্ঞ পাবেন না"। [সুরা আরাফ ৭:১৭]
উপরোক্ত আয়াত গুলো থেকে এটা স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে যে, শয়তান আমাদের পেছনে লেগে আছে সরল পথ থেকে বিচ্যুতি ঘটানোর জন্য। সুতরাং শয়তানের চ্যালেঞ্জকে মোকাবেলা করে আল্লাহর প্রতিষ্ঠা করার জন্য মানুষকে আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব করতে হবে। আল্লাহ পবিত্র কুরআনের মাধ্যমে যে আদেশ নির্দেশ দিয়েছেন তা সবগুলোর সমন্বয় করাই হচ্ছে মানুষের খিলাফতের তথা প্রতিনিধিত্বের কাজ।

খিলাফতের কাজের মধ্যে প্রধানতম কাজ হলো তাওহীদ তথা একত্ববাদের প্রচার এবং প্রতিষ্ঠা করা। অর্থাৎ একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই সেই সত্যকে অন্তরে ধারণ করা, প্রচার করা এবং প্রতিষ্ঠা করা।

আল্লাহ বলেন,

"তিনি (আল্লাহ) তোমাদের জন্যে দিনের ক্ষেত্রে সে পথই নিধারিত করেছেন, যার আদেশ দিয়েছিলেন নুহকে, যা আমি প্রত্যাদেশ করেছি আপনার প্রতি এবং যার আদেশ দিয়েছিলাম ইব্রাহিম, মুসা ও ইসাকে এই মর্মে যে, তোমরা দিনকে প্রতিষ্ঠিত কর এবং তাতে অনৈক্য সৃষ্টি করো না। (অংশবিশেষ) [সুরা শূরা ৪২:১৩]
অর্থাৎ পৃথিবীর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি নবী রাসুলদের (আ.) একটি কাজ দিয়েই আল্লাহ দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন। আর তা হলো আল্লাহর দিনকে প্রতিষ্ঠা করা, তাওহিদ প্রতিষ্ঠা করা এবং আল্লাহ “কে ” তাঁর পরিচয় দেওয়া। সুতরাং মানুষ সৃষ্টির মূল উদ্দেশ্যই হলো আল্লাহকে জেনে তাঁর দিনকে প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আল্লাহর একত্ববাদের ঘোষণা করা।

ইবাদত পালনের উদ্দেশ্যে
দ্বিতীয়ত যে কাজের উদ্দেশ্যে আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন তা হলো তাঁর ইবাদত করার জন্য। তিনি বলেন,

"আমার ইবাদত করার জন্যই আমি মানব ও জিন জাতি সৃষ্টি করেছি। [সুরা রিয়া’ত ৫১:৫৬]"
অর্থাৎ মানুষ আল্লাহর ইবাদত করবে এই উদ্দেশ্যেই তাকে দুনিয়ায় পাঠানো হয়েছে। এখন আমাদের জানতে হবে ইবাদত শব্দের অর্থ এবং ব্যাখ্যা।

আমরা সাধারণত মনে করি সালাত সিয়াম হজ যাকাত কুরবানী ইত্যাদিই হচ্ছে ইবাদত। যা পালন করলেই বুঝি আল্লাহর ইবাদত করা শেষ হয়ে গেলো। কিন্তু বিষয়টি এতো অল্পতে শেষ হওয়ার নয়।

ইবাদত শব্দটি এসেছে আবদ্ শব্দ থেকে। আবদ্ অর্থ হলো দাস বা গোলাম। সোজা কথায় একান্ত অনুগত ভৃত্য। যার কাজই হলো তার মালিকের পরিপূর্ণ অনুগত হওয়া। অর্থাৎ মালিকের কোনো কথার খেলাপ না করা। করলেই শাস্তির মুখোমুখি hওয়া।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]