Скачать или смотреть কৃষকদের কষ্টের কথা সরকার শোনে না। 😔কৃষি প্রধান দেশে কৃষিকাজে পরিমাণ কমছে ।

😔হ্যাঁ আমি এক কৃষকের ছেলে । আমার চোখের কৃষকের সমস্যা যে দিকগুলো ধরা পড়েছে সেগুলো আমি এখানে উল্লেখ করলাম

। বর্তমানে ভারতে কৃষি কাজের পরিমাণ কমছে । সরকারি এটা খেয়াল করেনি বাঘ খেয়াল করে বেরিয়ে চলছে ।

কৃষি প্রধান দেশে কৃষিকাজে পরিমাণ কমছে ।

কৃষকদের কষ্টের কথা সরকার শোনে না—এই ধারণাটি অনেক কৃষকের মধ্যে থাকাটা বাস্তব, কারণ সরকারের বিভিন্ন নীতি ও উদ্যোগ থাকা সত্ত্বেও কৃষকদের দীর্ঘদিনের মৌলিক সমস্যাগুলোর পুরোপুরি সমাধান হচ্ছে না।

সরকার কৃষকদের সহায়তার জন্য অনেক নীতি তৈরি করলেও, বাস্তবায়নের দুর্বলতা এবং কৃষকদের কাঠামোগত দুর্বলতা সেই সহায়তাকে কার্যকর হতে দেয় না।
সরকারের সমস্ত নিচের তালার রাক্ষস চেহারা মানুষগুলো কৃষকদের পাওয়া টাকা ভোগ করে ।

কৃষিকাজে ব্যবহৃত রাসায়নিক সার ও কীটনাশক দাম দিন দিন সোনার সঙ্গে টক্কর দিয়ে বাড়ছে ।

সরকারি কর্মকর্তাদের এদিকে কোন নজর নয়।

📉 কৃষকদের সমস্যার প্রধান দিকগুলি:
ন্যায্য মূল্যের অভাব: এটি কৃষকদের সবচেয়ে বড় সমস্যা। সরকার ন্যূনতম সহায়ক মূল্য (MSP) ঘোষণা করলেও, অধিকাংশ কৃষককেই খোলা বাজারে মধ্যস্বত্বভোগীদের কাছে কম দামে ফসল বিক্রি করতে বাধ্য হতে হয়।

ঋণের বোঝা ও জটিলতা: ব্যাংক থেকে কৃষি ঋণ পাওয়ার প্রক্রিয়া অত্যন্ত জটিল ও আমলাতান্ত্রিক। ফলে বেশিরভাগ প্রান্তিক কৃষক সহজে ঋণ পান না এবং চড়া সুদে স্থানীয় মহাজনদের দ্বারস্থ হন। এই ঋণের বোঝাই অনেক সময় আত্মহত্যার কারণ হয়।


প্রাকৃতিক দুর্যোগ: বন্যা, খরা, ঘূর্ণিঝড় বা অতিবৃষ্টিতে ফসল নষ্ট হলে সরকারের পক্ষ থেকে যথাসময়ে ও পর্যাপ্ত সহায়তা প্রায়শই কৃষকদের কাছে পৌঁছায় না। ত্রাণের তালিকায় নাম না থাকা বা দুর্নীতির কারণে অনেকে বঞ্চিত হন।


প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণের অভাব: দেশের বেশিরভাগ কৃষক এখনও সনাতন পদ্ধতিতে চাষ করেন। কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তাদের পরামর্শ বা আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি সম্পর্কে সচেতনতা ও প্রশিক্ষণের অভাব রয়েছে।


ভর্তুকির অপব্যবহার: সার, বীজ বা বিদ্যুতের ভর্তুকি সঠিক সময়ে বা সঠিক পরিমাণে কৃষকের হাতে পৌঁছায় না, অথবা মধ্যস্বত্বভোগীরা এর সুবিধা নেয়।


সংরক্ষণ ও বিপণন দুর্বলতা: কৃষিপণ্য সংরক্ষণের জন্য পর্যাপ্ত গুদাম বা সংরক্ষণাগার নেই। ফলে পচনশীল পণ্য দ্রুত কম দামে বিক্রি করতে হয়। এছাড়া, বিপণন ব্যবস্থা দুর্বল হওয়ায় কৃষকের বাজারের ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না।

♥️😭❓ এই সমস্যার সমাধানে কী করা যেতে পারে?

সরাসরি সংগ্রহ: মিল মালিকদের কাছ থেকে না কিনে সরাসরি কৃষকের উঠান থেকে সরকারকে ধান-গম সংগ্রহ করার সক্ষমতা বাড়াতে হবে এবং বিপুল সংখ্যক সংরক্ষণাগার তৈরি করতে হব

সহজ কৃষি ঋণ: সকল সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে সহজ শর্তে, দ্রুত ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ছাড়া কৃষকের দোরগোড়ায় ঋণ পৌঁছানোর ব্যবস্থা করতে হবে।


প্রযুক্তিগত সহায়তা: আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি (যেমন: স্মার্ট ফার্মিং, ড্রোন) এবং গবেষণার ফল প্রান্তিক কৃষকদের কাছে পৌঁছে দিতে প্রশিক্ষণ ও সহায়তা বাড়াতে হবে।


জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলা: দুর্যোগের ক্ষতি থেকে কৃষকদের রক্ষায় বাঁধ নির্মাণ ও সংস্কারে দুর্নীতি দূর করে গুণগত মান নিশ্চিত করতে হবে।


কৃষকদের এই সকল সমস্যা দূর করে তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করাই সরকারের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব।

আপনি কি পশ্চিমবঙ্গের কৃষকদের একটি নির্দিষ্ট সমস্যা, যেমন: কৃষি ঋণ বা ন্যায্য মূল্য, সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান?

মূল্য নির্ধারণ: কৃষিপণ্যের বাজারমূল্য নির্ধারণ এবং বাজার ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য সরকার নীতি অভাব

অর্থনৈতিক কারণ: মূলধন ও শ্রমের অভাব, ঋণ পরিশোধ করতে না পারার সমস্যা এবং বাজারমূল্যের ওঠানামা কৃষকদের কষ্টের অন্যতম কারণ।


প্রশাসনিক কারণ: অনেক সময় সরকারি নীতিগুলি সঠিকভাবে কার্যকর হয় না, যার ফলে কৃষকরা তাদের প্রাপ্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়।

অন্যান্য কারণ: কৃষকদের কাছ থেকে শহরে পৌঁছানোর আগে মধ্যস্বত্বভোগীদের মাধ্যমে পণ্যের দাম বেড়েছে
😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭