Скачать или смотреть বড় হালদা নদী কাতলা মাছ থেকে ডিম উৎপাদন করে অরজিনাল কাতলা মাছের পোনা এখন আমরা ডেলিভারি দিচ্ছি

#কাতল_মাছের_পোনা_চাষ_পদ্ধতি​​
#কাতল_মাছের_পোনা​​
#কোথায়_কাতল_মাছের_পোনা_পাওয়া_যায়​​
#পোনা_মাছ​​
#মাছের_পোনা_কোথায়_পাওয়া_যায়​​
কাতল মাছের পোনা চাষ পদ্ধতি মূলত কয়েকটি ধাপে সম্পন্ন করা হয়। প্রথমে পোনা মজুদের জন্য পুকুর প্রস্তুত করা, তারপর পোনা মজুদ করা, এরপর খাদ্য ও সার ব্যবস্থাপনা করা এবং রোগবালাই থেকে মাছকে নিরাপদ রাখা। সবশেষে, মাছকে বাজারজাত করার জন্য প্রস্তুত করা হয়।
কাতল মাছের পোনা চাষ পদ্ধতি:
১. পুকুর প্রস্তুতি:
পুকুর শুকিয়ে তলদেশের কাদা সরিয়ে ফেলতে হবে।
পুকুরে প্রতি শতাংশে ১ কেজি হারে চুন প্রয়োগ করতে হবে।
পুকুরে ৫-৭ দিন পর প্রতি শতাংশে ৫-৭ কেজি গোবর সার দিতে হবে।
পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রাকৃতিক খাদ্য তৈরি হওয়ার জন্য সার দিতে হবে।
পোনা মজুদের আগে পুকুরের পানি পরীক্ষা করে দেখতে হবে।
২. পোনা মজুদ:
পুকুরে সাধারণত প্রতি শতাংশে ৬-৮ সেন্টিমিটার আকারের ১০০-১২০টি পোনা মজুদ করা যায়।
পোনা ছাড়ার পূর্বে কিছুক্ষণ জাল দিয়ে ধরে রাখতে হবে, যাতে মাছ পরিবেশের সাথে সহজে মানিয়ে নিতে পারে।
৩. খাদ্য ও সার ব্যবস্থাপনা:
কাতল মাছ সাধারণত প্রাকৃতিক খাদ্য খেয়েই বেঁচে থাকে, তবে সম্পূরক খাদ্যও ব্যবহার করা যায়।
মাছকে প্রতিদিন ২-৩ বার খাবার দিতে হবে।
পুকুরে নিয়মিত সার প্রয়োগ করতে হবে, যা প্রাকৃতিক খাদ্য উৎপাদনে সাহায্য করবে।
খাদ্য প্রয়োগের ক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখতে হবে যেন মাছ অপচয় না করে।
৪. রোগ ব্যবস্থাপনা:
পুকুরের পানি ও পরিবেশ নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করতে হবে।
মাছের গায়ে কোনো ক্ষত বা রোগ দেখা গেলে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে
হবে।
প্রয়োজনে মৎস্য কর্মকর্তার পরামর্শ নিতে হবে।
৫. বাজারজাতকরণ:
মাছ যখন বাজারজাতকরণের উপযোগী হবে, তখন ধীরে ধীরে মাছ ধরতে হবে।
একসাথে সব মাছ ধরলে, মাছের গুণগত মান নষ্ট হতে পারে।
পুকুরে মাছের পরিমাণ কমে গেলে, নতুন করে পোনা মজুদ করতে হবে।
#fishing​​ #fish​​ # carpmascherpona #vairalreels​​ #vairalvideo​​