Скачать или смотреть ড্রাকুলার ভয়ংকর ইতিহাস // The Horrible History of Dracula

প্রাণিবিদ্যার প্রাঙ্গনে যে তথ্য আমরা পাই তা হয়তো অনেকেরই জানা। দক্ষিণ আমেরিকা ও আমেরিকার আরও কিছু অঞ্চলে এক ধরনের বাদুড় পাওয়া যায় যাদের Vampire Bat বলা হয়। এদের বৈজ্ঞানিক নাম Desmodontine। মেক্সিকো, আর্জেন্টিনা, উরুগুয়ে প্রভৃতি অঞ্চলে এই ধরনের বাদুড় দেখতে পাওয়া যায়। পরিত্যক্ত, অন্ধকার , ভেঁজা স্যাঁতস্যাঁতে স্থানে এদের বাস। সাধারণত গৃহপালিত পশুর শরীরে দাঁত বসিয়ে রক্ত পান করে এরা। এই প্রাণীর প্রকৃতির ক্ষতিকারক দিকটিতে কেন্দ্র করে রক্তচোষা বা ভ্যাম্পায়ার মিথের সাথে ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে গেছে।
এবার দেখা যাক লোকবিশ্বাস বা মাইথলজিতে এই ধারণার শিকড় কোথায়। ইয়োরোপের লোকবিশ্বাসে ভ্যাম্পায়ারের ধারণা বরাবরই ছিল। প্রাচীন তুরস্কেও সাধারণ মানুষ ভয় করত উবির নামের এক রক্তচোষা প্রেতাত্মাকে। পোল্যান্ড ও বাল্টিক তটভুমি সংলগ্ন স্থানের লোকবিশ্বাস উপীর নামক অপদেবতা ছিল।
এই উপীর হলো ভ্যাম্পায়ার বা রক্তচোষা। উপীর হলো স্লাভদের লোকবিশ্বাসের অন্তর্গত ভয়ংকর এক অপদেবতা। ১৪৪৮ সালে পিতা ভ্লাদ ড্রাকুলের অকস্মাৎ মৃত্যুর সাথে সাথে অটোমান সাম্রাজ্যের ও রোমানিয়ার চুক্তি ভেঙে দেন তৃতীয় ভ্লাদ। তিনি রোমানিয়ায় প্রত্যাবর্তন করেই হাতে তুলে নেন দেশের শাসনভার। অত্যন্ত অত্যাচারী রাজা ছিলেন বলে তার বদনাম। আশেপাশের রাজ্য দখল করে শক্তি বৃদ্ধি করতে থাকেন তিনি। সাথে যথেচ্ছ হত্যালীলা চালান। লক্ষাধিক মানুষকে হত্যা করেন জীবন্ত অবস্থায় শুলে চড়িয়ে। তাকে ঘিরে গড়ে ওঠে কিংবদন্তি যে তিনি মানুষের রক্ত পান করতেন। ড্রাকুলের পুত্র বলেই তার নাম হয় ড্রাকুলা। তৃতীয় ভ্লাদের নৃশংস, হত্যাকান্ড এবং পনের’ শ শতাব্দীর মধ্যভাগ থেকে তার ত্রাসের ফসল হিসেবে মানুষের সাথে রক্তচোষার যোগ তৈরী হয়। যার ফলস্বরূপ লেখা হয় কাউন্ট ড্রাকুলা । ভ্যাম্পায়ার হওয়া রক্ত পানের নেশা এগুলি চিকিৎসা শাস্ত্রেও পরিচিত। এই মনোরোগটি কিছুটা বিরল বটে কিন্তু অস্বাভাবিক নয়। চিকিৎসা বিজ্ঞানে এর নাম রেনফিল্ড সিনড্রোম বা ক্লিনিক্যাল ভ্যাম্পায়ারিজম। চরম মানসিক আঘাত, দুর্ঘটনা বা অত্যাচারের ফলে দেখা দেয় এই রোগ। তবে খুব কম ক্ষেত্রেই তা বাড়তে দেখা যায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই রোগ তীব্র আকার ধারণ করে না।

---------------------------------------------------------------------------------------------------------------

A video mashup (also written as video mash-up) combines multiple pre-existing video sources with no discernible relation with each other into a unified video. These are derivative works as defined by the United States Copyright Act 17 U.S.C. § 101, and as such, may find protection from copyright claims under the doctrine of fair use.[1] Examples of mashup videos include movie trailer remixes, vids, YouTube Poop, Wishfie Reaction Videos,[2] and supercuts.

Due to the transformative nature of this parody video, its protected under fair use.

---------------------------------------------------------------------------------------------------------------

#vampire #ইতিহাস #dracula