Baluchari Saree বালুচরী শাড়ি - তৈরি এবং ইতিহাস

Описание к видео Baluchari Saree বালুচরী শাড়ি - তৈরি এবং ইতিহাস

বালুচরী শাড়ি তৈরী ও ইতিহাস a 4k creative, research based documentary with demonstration of wavers' technique & in depth interview from the weaving industry of Bishnupur ‪@dcgeographic‬
Baluchari Sari (Bengali: বালুচরী শাড়ি) is a type of sari, a garment worn by women in the Indian states of West Bengal, Tripura and Assam and the country of Bangladesh. This particular type of sari originated in West Bengal and is known for depictions of mythological scenes on the anchal of the sari. It used to be produced in Murshidabad but presently Bishnupur and its surrounding areas of West Bengal are the only place where authentic Baluchari saris are produced. It takes approximately one week to produce one such sari. In 2011, the Baluchari Sari was granted the status of Geographical Indication for West Bengal in India.
The Baluchari sari traces its origin to West Bengal. The name Baluchari came into existence because the weaving of these saris started in a small village called Baluchar in the Murshidabad district of West Bengal around 500 years ago. Due to some natural calamities, the weaving set up was then moved to Bishnupur from Baluchar and the industry grew tremendously there after the British rule. The Baluchari sarees are known for their intricate designs and handwork on them. No other saree uses as many mythological designs as the Baluchari sarees. They are dominated by stories and characters from epics like Ramayana and Mahabharata. These characters give a royal look to the Baluchari sari. Saris depicting the story of Lord Krishna explaining the Bhagavad Gita to Arjun is one of the most popular design of Baluchari Saree.
এটি মুর্শিদাবাদে উত্পাদিত হত তবে বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের বিষ্ণুপুর এবং এর আশেপাশের অঞ্চলগুলিই একমাত্র জায়গা যেখানে খাঁটি বালুচরী শাড়ি উত্পাদিত হয়। এরকম একটি শাড়ি তৈরি করতে প্রায় এক সপ্তাহ সময় লাগে।
তিন ধরনের সিল্ক শাড়ি, বিষ্ণুপুর সিল্ক, বালুচরী ও স্বর্ণচরী শাড়ির বর্তমান পীঠস্থান বিষ্ণুপুর।
বাংলার বস্ত্রশিল্পের ইতিহাসে বালুচরী এসেছে মসলিনের অনেক পরে। দুশো বছর আগে মুর্শিদাবাদ জেলার বালুচর নামে একটি ছোট গ্রামে বালুচরীর প্রচলন ছিল, যেখান থেকে এর নাম হয়েছে। অষ্টাদশ শতাব্দীতে, বাংলার নবাব মুর্শিদকুলী খান এর সমৃদ্ধ বয়ন ঐতিহ্যের পৃষ্ঠপোষকতা করেন এবং এই শাড়ি তৈরির নৈপুণ্যকে ঢাকা থেকে মুর্শিদাবাদের বালুচর গ্রামে নিয়ে আসেন এবং শিল্পের বিকাশে উৎসাহিত করেন। গঙ্গা নদীর বন্যা এবং পরবর্তীকালে গ্রামটি তলিয়ে যাওয়ার পর শিল্পটি বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুর গ্রামে চলে যায়। বিষ্ণুপুর মল্ল রাজবংশের রাজধানী ছিল এবং মল্ল রাজাদের পৃষ্ঠপোষকতায় তাদের আমলে বিভিন্ন ধরনের কারুশিল্পের বিকাশ ঘটেছিল। পোড়ামাটির ইটের তৈরি মন্দির ছিল এই শাসকদের অন্যতম কৃতিত্ব। এই মন্দিরগুলির একটি বড় প্রভাব বালুচরী শাড়িতে দেখা যায়। পৌরাণিক কাহিনী মন্দিরের দেয়াল থেকে নেওয়া এবং বালুচরী শাড়িতে বোনা, বিষ্ণুপুরের একটি সাধারণ বৈশিষ্ট্য। কিন্তু মুঘলদের পতনের পরে, ব্রিটিশ আমলে এই বালুচরী শিল্পের কদর কমে যায়। পরবর্তীতে বিংশশতাব্দীতে তাঁতশিল্পী শুভ ঠাকুর, অক্ষয় কুমার দাস এবং রেশম খাদি সেবা মন্ডলের একান্ত প্রচেষ্টায় আবার বালুচরী শিল্পের পুনরুত্থান ঘটে। বর্তমানে বালুচরী শাড়ি তৈরি হয় Jacquard তাঁত পদ্ধতিতে। একটি শাড়ি তৈরি করতে 4-5 দিন লাগে। চলুন দেখাই। একটি রেশমের শাড়ি তৈরি করার অনেকগুলো step।
Mulberry বা তুঁত গাছ farming, কোকুন চাষ বা Sericulture: পশ্চিমবঙ্গের বহু জায়গায় silk worm বা গুটিপোকার চাষ হলেও, বেশিরভাগ রেশম সুতো আসছে Bangalore থেকে।

সুতো প্রক্রিয়াকরণ: সুতো নরম করার জন্য, এটি সোডা এবং সাবানের দ্রবণে সিদ্ধ করা হয় এবং তারপর শাড়ির প্রয়োজন অনুসারে অ্যাসিড রঙে রঙ করা হয় এবং একটি বড় reel এ পেঁচিয়ে রাখা হয়। সুতোটি উভয় দিক থেকে বিপরীত দিকে প্রসারিত হয় দু হাতের তালুতে কিছুটা বল প্রয়োগ করে। এই প্রক্রিয়া সুতোকে টানটান করতে প্রয়োজন.

মোটিফ তৈরি: 'পল্লব' বা শাড়ির আঁচল এবং বালুচরীর অন্যান্য অংশের মোটিফ তৈরি করা একটি জটিল প্রক্রিয়া। রঙিন motiff বা নকশাটি একটি গ্রাফ পেপারে আঁকা হয়, এবং কার্ড ব্যবহার করে পাঞ্চিং করা হয়। পাঞ্চ করার পরে, এই পাঞ্চ কার্ডগুলি ক্রমানুসারে সেলাই করা হয় এবং জ্যাকার্ড তাঁত মেশিনে লাগানো হয়। ফরাসি Joseph Marie Jacquard এর আবিষ্কার পাঞ্চ কার্ডের মাধ্যমে জটিল ডিজাইন বোনার টেকনিক কিন্তু আজকের কম্পিউটার যন্ত্রের জনক চার্লস ব্যাবেজকেও অনুপ্রাণিত করেছিল।

তাঁত: জ্যাকার্ড তাঁত চালু হওয়ার পর বালুচরী শাড়ি বুনতে সময় লাগে 4 থেকে 5 দিন। দুজন তাঁতি শিফটিং ভিত্তিতে কাজ করেন। একটি শাড়ি বুনে দুজন তাঁতি হাজার দুয়েক টাকা মজুরি পান।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке