Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть বিজ্ঞানীদের গল্প। বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু। Jagdish Chandra Bose । Learn Time

  • Learn Time
  • 2021-09-06
  • 404
বিজ্ঞানীদের গল্প। বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু।  Jagdish Chandra Bose । Learn Time
  • ok logo

Скачать বিজ্ঞানীদের গল্প। বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু। Jagdish Chandra Bose । Learn Time бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно বিজ্ঞানীদের গল্প। বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু। Jagdish Chandra Bose । Learn Time или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку বিজ্ঞানীদের গল্প। বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু। Jagdish Chandra Bose । Learn Time бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео বিজ্ঞানীদের গল্প। বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু। Jagdish Chandra Bose । Learn Time

পর্ব – ৬:
বিজ্ঞানীদের গল্প। বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু। Jagdish Chandra Bose

আস্সালামু আলাইকুম।

আসলেই অবাক হওয়ার মতো বিষয়। অনেক আগে থেকে বিজ্ঞানীরা উদ্ভিদের প্রাণ সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা দিতে সক্ষম হননি। চমকে গেলেন তাই না? এক্ষেত্রে এগিয়ে আসেন একজন বাঙালী বিজ্ঞানী যিনি প্রথম অনুধাবন করেছিলেন, উদ্ভিদের প্রাণ আছে এবং আছে সুখ-দুঃখের অনুভূতি। তিনি উদ্ভিদ বিজ্ঞান নিয়ে জীবনের অধিকাংশ সময় নিজেকে গবেষণার কাজে আত্মনিয়োগ করেছিলেন। আসুন তাহলে জেনে নিই-

বিজ্ঞানীদের জীবনী নিয়ে ধারাবাহিকভাবে আজকে আমাদের ৬ষ্ঠ পর্ব।

এ পর্বে আমরা জানবো ভারতবর্ষের একজন বিজ্ঞানী সম্পর্কে যিনি ছিলেন একজন উদ্ভিদপ্রেমী। সেই জ্ঞান তাপস বিজ্ঞানী আর কেউ নন, তিনি বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসু। তিনি ১৮৫৮ সালের ৩০ নভেম্বর বাংলাদেশের মুন্সিগঞ্জ জেলার অন্তর্গত বিক্রমপুরের রাঢ়িখাল নামক গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।

আপনি কি জানেন, বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসুর জীবনে রয়েছে এক বিস্ময়কর ঘটনা। সে ঘটনাটি আমরা জানবো আজকের এ পর্বে, সে পর্যন্ত সংগে থাকুন…

তিনি তাঁর শিক্ষাজীবন শুরু করেছিলেন একটি স্থানীয় ভাষায় স্কুলে। কারণ, তাঁর বাবা বিশ্বাস করতেন সবার আগে নিজের মাতৃভাষা জানা উচিত।
ছাত্রাবস্থায় তিনি ছিলেন যেমন মেধাবী তেমনি পড়াশুনায় তাঁর ছিল গভীর মনোযোগ। তিনি মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হওয়ার পরে মরদেহ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে গেলেই অসুস্থ হয়ে যান। ফলে ডাক্তারী পড়া ছেড়ে কেমব্রিজের ক্রাইস্ট কলেজে বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হয়েছিলেন। কেমব্রিজে রয়েছে যে কোন বিজ্ঞানীর স্বপ্নের এক গবেষণাগার-ক্যাভেনডিশ ল্যাবরেটরি। সেই গবেষণাগারে তখন জগৎখ্যাত বিজ্ঞানী লর্ড র‌্যালে। র‌্যালের গবেষণা সহায়ক হিসেবে কিছুকাল কাজও করেছিলেন। এখানে আশাতীত সাফল্যও পেয়েছিলেন।

ভারতবর্ষে এসে বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসু অধ্যাপনার কাজে নিয়োজিত হন। সেই সঙ্গে গবেষণাও চালিয়ে যেতে থাকলেন। এ সময়েই তাঁর উদ্ভিদ বিষয়ক যুগান্তকারী গবেষণা আরম্ভ করেন। ১৯০০ সালে প্যারিসে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক পদার্থবিদ্যা বিষয়ক সম্মেলনে যোগ দিলেন বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র। এখানে তাঁর বক্তৃতায় বিষয় ছিল জীব ও জড়ের উপর বৈদ্যুতিক সাড়া প্রদানের একাত্বতা। সেখানে জীব ও জড়ের সম্পর্ক বিষয়ে ব্রিটিশ এসোসিয়েশনের ব্রাডফোর্ড সভায় বক্তৃতা দিলেন।
তিনি সুদীর্ঘ ৩১ বছর অধ্যাপনা করার পর চাকরি জীবন থেকে অবসর নিয়েছিলেন। চাকরি জীবন থেকে অবসর নিলেও গবেষণার কাজ চলতে থাকলো। এ সময় তিনি লন্ডনের রয়েল ইনস্টিটিউটের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। আর এ গবেষণা প্রতিষ্ঠানের আলোকে ভারতবর্ষে এ ধরনের গবেষণা প্রতিষ্ঠান গড়ার পরিকল্পনা করলেন। পরিচিতজনের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে তাঁর ইচ্ছার কথা প্রকাশ করলেন। এ কাজে অনেক মানুষ এগিয়ে এলেন। এছাড়া দেশের বিভিন্ন প্রান্ত ঘুরে ঘুরে জগদীশচন্দ্র অর্থ সঞ্চয় করলেন। তাছাড়া তিনি নিজের সমস্ত জীবনের উপার্জিত অর্থ এ প্রতিষ্ঠানে দিলেন। সরকারে তরফ থেকে বার্ষিক অনুদান নির্ধারণ করা হলো। ১৯১৭ সালে ৩০ নভেম্বর জগদীশচন্দ্রের ৫৯তম জন্মদিনে প্রতিষ্ঠা হল বিজ্ঞানমন্দির। তাঁর এ প্রতিষ্ঠান শুধু ভারতবর্ষ নয, সমগ্র বিশ্বের একটি অন্যতম শ্রেষ্ঠ গবেষণাগার।

এবার আমরা জানবো বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসুর সেই বিস্ময়কর ঘটনা সম্পর্কে… আসুন তাহলে জেনে নিই
বিস্ময়ের কথা, বেশিদিন নয়, এই তো সেদিন পর্যন্ত মানুষ জানত না যে উদ্ভিদেরও প্রাণ আছে। বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু’র আবিষ্কারের পূর্ব পর্যন্ত সারা বিশ্বের মানুষের ধারণা ছিল উদ্ভিদ জড় পদার্থ মাত্র। তিনিই লক্ষ্য করেন, উদ্ভিদ ও প্রাণী জীবনের মধ্যে অনেক সাদৃশ্য রয়েছে। মানুষের মতো উদ্ভিদেরও রয়েছে আবেগ ও সুখ-দুঃখের অনুভূতি। আর এটি আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানী স্যার জগদীশচন্দ্র বসু। তিনি প্রমাণ করতে সক্ষম হন, জীবদেহের মত উদ্ভিদেরও প্রাণ আছে এবং রয়েছে অসীম প্রাণশক্তি। এর প্রমাণ পাওয়া যায়। যেমন, ঝড়ে উপড়ে পড়া বা আহত উদ্ভিদ আবার বেঁচে ওঠার তাগিদে জন্ম দেয় নতুন প্রাণের, নতুন কুঁড়ির। শীতের তীব্রতায় গাছের সব পাতা যখন ঝরে পড়ে। সেসময় এই উদ্ভিদসমূহকে মনে হয় মৃতপ্রায়। আবার বসন্তের আগমনেই সেই মৃতপ্রায় অবস্থার মধ্য থেকেই জন্ম হয় নতুন কুঁড়ির, নতুন প্রাণের। এই প্রক্রিয়া উদ্ভিদের অসীম প্রাণশক্তির প্রমাণ দেয়।

অন্যতম অবদানসমূহঃ
০১. তিনি প্রমাণ করেছিলেন, জীবদেহের মত বৃক্ষেরও প্রাণ আছে;
০২. ‘ক্রেস্কোগ্রাফ’ নামক বিখ্যাত যন্ত্রের উদ্ভাবন করেন;
০৩. ১৯১৭ সালের ৩০ নভেম্বর বিজ্ঞান মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।

ভারতবর্ষ এই মহান বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসু মৃত্যুর পূর্বে তিনি তাঁর লালিত স্বপ্ন পূরণ করতে সক্ষম হয়েছিলেন ‘বিজ্ঞান মন্দির’ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। ২০০৪ সালে বিবিসি বাংলা একটি ‘শ্রোতা জরিপ’ – অনুষ্ঠিত হয়। এই জরিপে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি’র তালিকায় ২০ জনের মধ্যে সপ্তম স্থানে আসেন জগদীশ চন্দ্র বসু।

LearnTime website: https://learntime.org/
Facebook:   / learntimelive  

#জগদীশ_চন্দ্র_বসু
#বিজ্ঞানীদের_গল্প
#Learn_Time

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]