The United States became directly involved in World War I after declaring war on Germany on April 6, 1917. The declaration ended nearly three years of American neutrality in the war since the beginning, and the country's involvement in the conflict lasted for nineteen months before a ceasefire and armistice were declared on November 11, 1918. The U.S. played a major role in providing much needed supplies, raw material, and money to the United Kingdom, France, and the other Allied powers, even well before 1917.
After declaring war, the U.S. mobilized over 5 million military personnel. General of the Armies John Pershing, served as Commander of the American Expeditionary Force (AEF) in France, of which over 2 million American soldiers served. American troops began to arrive in Europe by June of 1917, first at a slow rate, but by the summer of 1918 the rate had skyrocketed to 10,000 soldiers arriving each day. Most of the ground fighting for the U.S. took place on the Western Front. At sea, the U.S. Navy would play a key role in the Allied convoy system and in the ongoing battle against German submarines. Over 116,000 American servicemen were lost in the war.[1]
Although there was an initially slow start in mobilizing the armed forces, economy and labor force, by spring 1918, the nation was poised to play a role in the conflict. Under the leadership of President Woodrow Wilson, the war saw a dramatic expansion of the United States government in an attempt to harness the war effort and to significantly increase in the size of the U.S. Armed Forces. The war also represented the climax of the Progressive Era, as it sought to bring reform and democracy to the world.
১৯১৭ সালের ৬ এপ্রিল জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার পর যুক্তরাষ্ট্র প্রথম বিশ্বযুদ্ধে সরাসরি জড়িত হয়। এই ঘোষণার মাধ্যমে যুদ্ধ শুরু থেকে প্রায় তিন বছরের আমেরিকান নিরপেক্ষতার অবসান ঘটে এবং ১৯১৮ সালের ১১ নভেম্বর যুদ্ধবিরতি ও যুদ্ধবিরতি ঘোষণার আগে দেশটির এই সংঘাতে জড়িত থাকার ঊনিশ মাস স্থায়ী হয়। ১৯১৭ সালের অনেক আগেই যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং অন্যান্য মিত্রশক্তিকে প্রয়োজনীয় সরবরাহ, কাঁচামাল এবং অর্থ সরবরাহে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
যুদ্ধ ঘোষণার পর, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৫ মিলিয়নেরও বেশি সামরিক কর্মী মোতায়েন করে। সেনাবাহিনীর জেনারেল জন পারশিং ফ্রান্সে আমেরিকান এক্সপিডিশনারি ফোর্স (AEF)-এর কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, যার মধ্যে ২০ লক্ষেরও বেশি আমেরিকান সৈন্য দায়িত্ব পালন করেন। ১৯১৭ সালের জুনের মধ্যে আমেরিকান সৈন্যরা ইউরোপে আসতে শুরু করে, প্রথমে ধীর গতিতে, কিন্তু ১৯১৮ সালের গ্রীষ্মের মধ্যে এই হার আকাশছোঁয়া হয়ে প্রতিদিন ১০,০০০ সৈন্যের আগমনে পৌঁছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে বেশিরভাগ স্থল যুদ্ধ পশ্চিম ফ্রন্টে হয়েছিল। সমুদ্রে, মার্কিন নৌবাহিনী মিত্রবাহিনীর কনভয় ব্যবস্থায় এবং জার্মান সাবমেরিনের বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। যুদ্ধে ১১৬,০০০ এরও বেশি আমেরিকান সেনা নিহত হয়েছিল।[1]
যদিও সশস্ত্র বাহিনী, অর্থনীতি এবং শ্রমশক্তি একত্রিত করার ক্ষেত্রে প্রাথমিকভাবে ধীরগতি ছিল, ১৯১৮ সালের বসন্তের মধ্যে, জাতি সংঘাতে ভূমিকা পালনের জন্য প্রস্তুত ছিল। রাষ্ট্রপতি উড্রো উইলসনের নেতৃত্বে, যুদ্ধের প্রচেষ্টাকে কাজে লাগানোর এবং মার্কিন সশস্ত্র বাহিনীর আকার উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করার প্রয়াসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকারের নাটকীয় সম্প্রসারণ ঘটে। যুদ্ধটি প্রগতিশীল যুগের চূড়ান্ত পরিণতিও ছিল, কারণ এটি বিশ্বে সংস্কার এবং গণতন্ত্র আনার চেষ্টা করেছিল।
Информация по комментариям в разработке