Скачать или смотреть শান্তিপুর মহিষখাগী/মহিষখাগি মাতার ইতিহাস | কালী পরিচয় পর্ব ৭ | Santipur\Shantipur

শান্তিপুর মহিষখাগী/মহিষখাগি মাতার ইতিহাস | কালী পরিচয় পর্ব ৭ | Santipur\Shantipur
শান্তিপুর নদীয়া জেলার একটা ধর্মীয় পীঠস্থান এবং এখানে রাসলীলা বা ভাঙ্গারাস বিশ্ববিখ্যাত তবে রাসের জগৎজোড়া নামের ফলে এখানকার কালী পূজার মাহাত্ম্য কিয়দাংশ কম নয় এমন এমন কিছু বারোয়ারি পূজা হয় যার অধিকাংশ ১৫০বছরের পুরোনো এছাড়া কিছু বাড়ির পুজো হয় যা কম করে ৫০০বছরের পুজো সেই পুজোগুলো আপনাদের সকলের সামনে তুলে ধরতে এই অনুষ্ঠান আমরা তৈরী করেছি !!
প্রাচীন ও ঐতিহাসিক শহর শান্তিপুর রাস উৎসব ও "ডল ইউটিসভ" এর জন্য বিখ্যাত, যা মথুরেশ গোস্বামী, যিনি চৈতন্য মহাপ্রভুর প্রধান সহযোগীদের মধ্যে একজন ছিলেন।
লর্ড কৃষ্ণের রাস লীলা
শ্যামচন্দ মন্দির
শহরের মূল দেবতা হলো গোসাই এর পরিবারে 'রাধারামান', মাথুরেশ গোস্বামী বংশের বংশধরদের বংশধর। রাজা ইন্দ্রসিয়ামের উড়িষ্যারে 'ডল গোবিন্দ' নামে কৃষ্ণের একক মূর্তি হিসাবে মূলত প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। যখন যশোরের রাজা (বর্তমানে বাংলাদেশে), প্রতাপাদিত্য ওড়িশা আক্রমণ করেছিলেন, তখন মন্দিরের পুরোহিতের জরুরি অবস্থা থেকে রক্ষা করার জন্য মন্দিরের পুরোহিত তার নিজের গুরু গণশাল গোস্বামীকে দেবতাকে দূর করে দেন। তিনি শান্তিপুর এর মূর্তিটিকে তার পূর্বপুরুষের বাড়িতে নিয়ে এলেন যেখানে তিনি একটি নতুন মন্দিরে এটি পুনরায় ইনস্টল করেছিলেন। রাধা একটি দেবতা পরে Dolgovinda পাশে ইনস্টল করা হয়েছে এবং তাদের উভয় Radharaman নামকরণ করা হয়।
কৃষ্ণ দেখাচ্ছে মিছিল
রাশাত্রা - হিন্দু দেবতা কৃষ্ণের অনুসারীদের উদযাপন।
অদ্বৈত আচার্য নিজেকে উপাসনা করা হয় বলে বিশ্বাস করা হয় নিজেকে মদন গোপাল নামে পরিচিত এবং অদ্বৈত আচার্য দ্বিতীয় পুত্র কৃষ্ণ মিশ্র বংশের বংশধরদের উপাসনা করেন।
শহরের প্রধান উৎসব রশিত্রের দিনে, তাদের সবাইকে ড্রামস, কিরণ এবং অন্যান্য উদযাপনের সাথে শহরের চারপাশে একটি বিশাল মিছিলে নিয়ে যাওয়া হয়। অদ্ভুতভাবে, সমস্ত সিংহাসন বয়স-ওল্ড বেলজিয়াম গ্লাস candleholders এবং chandeliers সঙ্গে, এমনকি বৈদ্যুতিক আলো, এমনকি এই দিনে থেকে উদ্ভূত হয়। এটি Rashotsav একটি খুব প্রাচীন এবং ঐতিহাসিক চেহারা দেয়। এই দিনে, প্রায় 250 বছর আগে বার গোস্বামীর একটি ঐতিহ্য গঠনের ধারাবাহিকতা হিসাবে রাই-রাজা (রাই রাহার আরেকটি নাম রাজা এবং রাজা এর অন্য নাম মানে), ব্যয়বহুল পোষাক এবং সোনার অলঙ্কারগুলিতে পোশাক পরা হয় একটি সিংহাসনে এবং শহর জুড়ে প্যারেড রাধা হিসাবে পূজা করা হবে।
কালী পূজা আরেকটি উৎসব যা এই জায়গার লোকেরা অনেক উৎসর্গীকরণ করে।
কালী পূজা উদযাপন করার একটি অনন্য রূপ রয়েছে যা দেবতার একটি পেইন্টেশ্বরী "নামে পরিচিত একটি অনন্য রূপ রয়েছে যা কাপড়ের টুকরাতে দেবতার অঙ্কন মানে। দেবতা "ফুসকুড়ি utsav" সময় 3 দিনের জন্য উপাসনা করা হয়। পূজা দ্বিতীয় দিন একটি ছাগল বলি দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। তারপর এটি উৎসব শেষ না হওয়া পর্যন্ত অনেক উৎসব খাবারের মধ্যে এবং সম্প্রদায়ের সাথে ভাগ করা হয়। শান্তিপুর এর প্রাচীনতম মন্দিরগুলির মধ্যে একটি "পিসেশ্বরী মন্দির", 16 শতকে ফিরে আসা, [14] দেবী কালী এর একটি চিত্রিত ক্যানভাসের সাথে। রাধগোকুলচাঁদ জিউ (মাধামী গোস্বামী), রাধমন্দাঙ্গোপাল জিউ শ্যামচন্দ মন্দির, চাকফেরা গোস্বামী বাড়ি (চোগো গোস্বামী), আতাবুনিয়া গোস্বামী বারী (শ্রী বিজয় কৃষ্ণ গোস্বামী, বনবুনিয়া গোস্বামী বারী, শ্যামরী জিউ, পাগলা গোস্বামী বারী ইত্যাদি '।
শান্তিপুর এর পেস্টিয়ারের পেস্টিয়ার স্ট্রিটের 500 বছর বয়সী পেসওয়ারি মন্দির রাম পূর্ণিমা রাতে প্রমানিক পারিবারিক বিশ্বাসের দ্বারা পরিচালিত হয়। Pramaniks এর 14 টিরও বেশি প্রজন্মের - টিআইলি সাবস্কাস্টের একটি ঘনিষ্ঠ দল, বেশিরভাগ পরিবার কলকাতায় স্থানান্তরিত হওয়ার আগে এখানে অবস্থান করেছিল। এই পরিবারের উল্লেখযোগ্য নাম সুদহামি প্রম্যানিক অন্তর্ভুক্ত। প্রমানিক বদি (হাউস) শান্তিপুর এর প্রাচীনতম স্থায়ী ভবনগুলির মধ্যে একটি।
কালী পূজা আরেকটি উৎসব যা এই জায়গার লোকেরা অনেক উৎসর্গীকরণ করে। এখানে কালী মুর্টিস এখানে উপস্থিত ছিলেন, তাদের উপাসনা 500-600 বছর আগে শুরু করেছিলেন।