পজ বা (পয়েন্ট অফ সেলস) সফটওয়্যার
কেন এই সার্ভিস :
তথ্য প্রযুক্তি যত উন্নত হচ্ছে মানুষ তত সহজ আর আরাম প্রিয় হয়ে উঠছে।
বর্তমান যুগটা সফটওয়্যার বা এপ্লিকেশন এবং প্রযুক্তির যুগ। যুগ বদলে গেছে যুগের সাথে বিভিন্ন প্রযুক্তির আগমন হয়েছে , আপডেট হয়েছে সফটওয়্যার প্রযুক্তির। কম্পিউটার প্রযুক্তির অন্যতম অবদান নতুন নতুন সফটওয়্যার উদ্ভাবন যা ব্যবসায়িক বিশ্বকে ইতিবাচক প্রভাব বিস্তার করছে। বিভিন্ন সফটওয়্যার তাদের দক্ষতার উন্নতির মাধ্যমে ব্যবসায়িক জগৎ বাড়াতে ভূমিকা রাখছে। বর্তমানে পজ সফটওয়্যার সেই রকম একটি আবিষ্কার। দিন দিন এর চাহিদা ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। পজ সফটওয়্যার বর্তমানে সকল প্রকার বিক্রয় কেন্দ্রে ব্যবহার করা হচ্ছে।
পজ সফটওয়্যার কতটুকু লাভজনক বা সুবিধা কী কী ?
যারা স্বল্প খরচে উৎকৃষ্ট মানের সেবা দিতে পারছে মানুষ এখন তাদেরকেই খুঁজছে। সবাই এখন স্মার্ট বিশয়গুলো পছন্দ করছে।
বিভিন্ন কোম্পানি , প্রতিষ্ঠান এবং শপগুলো এমন উপায় খুঁজছে যা তাদের ব্যবসায়িক যাবতীয় হিসাব নিকাশ করে দিবে এবং তাদেরকে অনেকটাই চিন্তামুক্ত করবে। এবং তাদের প্রাতিষ্ঠানিক ম্যানেজমেন্টের খরচ কমিয়ে দিবে অনেকাংশে।
যেকোনো ব্যবসাতেই কিছু নিয়ম কানুন থাকে। যেগুলো সবাইকেই মেনে চলতে হয়। যেমন কর্মচারী ব্যবস্থাপনা, হিসাব, ক্রেতা, ক্রয়–বিক্রয়, মজুদ ব্যবস্থাপনা, পণ্য প্রস্তুতি ব্যবস্থাপনা, বিক্রয়-বিপণন-পরবর্তী ব্যবস্থাপনা,অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি। পজ ই.আর.পি সফটওয়্যার এ ধরণের কাজ গুলিকে সহজ করে দিচ্ছে ,
দৈনন্দিন ক্রয়-বিক্রয়ের রশিদ তৈরি, কর্মচারী ব্যবস্থাপনা, মজুদ ব্যবস্থাপনা, লাভ-ক্ষতি, দেনা-পাওনার হিসাব রাখার সমাধান দিয়ে থাকে। এ সফটওয়্যার দ্বারা যে কোন ব্যবসার সব ধরণের রিসোর্স পরিকল্পণা ও ব্যবস্থাপনা করা যায় খুব সহজে তাই বলা যায় সবাই চায় তার কোম্পানির জন্য স্বল্পমূল্যে ভালো সেবা নিতে আর এই চাহিদাটাই পূরণ করছে পজ ই.আর.পি সফটওয়্যার ।
পজ সফটওয়্যার ব্যবহার করে সহজেই আপনার ব্যবসার কয়-বিক্রয় ও লাভ-ক্ষতি এর হিসাব সফটওয়্যার থেকেই বের করতে পারবেন। সেই সাথে আপনার কর্মচারী ব্যবস্থাপনা, হিসাব, ক্রেতা-বিক্রেতা, ক্রয়–বিক্রয়, মজুদ ব্যবস্থাপনা, পণ্য প্রস্তুতি ব্যবস্থাপনা, বিক্রয়-বিপণন-পরবর্তী ব্যবস্থাপনা, অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি কাজগুলোকে সহজ করে নিতে পারবেন। জরুরি প্রয়োজনে কখনো বাহিরে গেলে দোকান দূরে মনে হবে না। কারণ দোকান আপনার পকেটেই রয়েছে। পুরো সফটওয়্যারটি অনলাইনে থাকায় আপনি পৃথিবীর যেকোন প্রান্ত থেকে পিসি/ল্যাপটপ বা মোবাইল থেকে সফটওয়্যারে লগইন করে আপনার শপ বা প্রতিষ্ঠানের সেলস রিপোর্ট দেখতে পারবেন এবং সফটওয়্যার মেইনটেইন করতে পারবেন আপনি যেখানে আছেন সেখান থেকেই। জানতে পারবেন আজ কি পরিমান প্রোডাক্ট স্টকে জমা আছে। আপনার কি পরিমান সেল হয়েছে।
পজ সফটওয়্যার কি কি কাজে লাগে চলুন দেখে নেই :
১। কোন কাষ্টমারের কাছে কত বাকি আছে। ব্যবসায় মোট কত টাকা বাকি আছে জানতে পারবেন খুব সহজে।
২। প্রতিদিনের, মাসের, বছরের লাভের পরিমান জানতে পারবেন এক ক্লিকে । ব্যবসার লাভ লস নিয়ে দুঃশ্চিন্তা করতে হবে না। আপনি চাইলে আয় বুঝে ব্যয় করতে পারবেন আরও সহজেই।
৩। কোন একজন কাস্টমার কোন তারিখে, কোন পন্য, কত দামে ক্রয় করেছিল, কত টাকা পেমেন্ট করেছে, কত টাকা বাকী ছিল ইত্যাদি জানতে পারবেন।
৪। একটা পণ্য বিক্রি করে কত টাকা লাভ হয়েছিল সাথে সাথে জানতে পারবেন।
৫। সাপ্লাইয়ারের কাছ থেকে কোন পন্য, কত তারিখে, কত দামে ,কি পরিমান কিনেছেন, কত পরিশোধ করেছেন, কতটাকা ঋণ আছে খুব সহজেই দেখে নিতে পারবেন।
৬। এই মুহূর্তে আপনার স্টকে কি পরিমান পণ্য মজুদ আছে তা মাত্র এক ক্লিক করেই দেখে নিতে পারবেন।
৭। এ পর্যন্ত কত টাকার পণ্য কিনেছেন, কত টাকার পণ্য বিক্রি করেছে তা জানতে পারবেন।
৮। অনলাইন কিংবা অফলাইনে যে কোনো ভাবেই আমাদের সফটওয়্যার চালাতে পারবেন।
৯। পজ প্রিন্টার অথবা যেকোন সাধারন প্রিন্টার এর মাধ্যমে রিসিপ্ট প্রিন্ট করে দিতে পারবেন খুব সহজেই ।
১০। ধরুন আপনার কম্পিউটার এর কোনো সমস্যার কারণে যদি উইন্ডোজ আবার নতুন করে সেটআপ দিতে হয় তবে আপনার তথ্যের কোনো ক্ষতি হবে না।
পজ সফটওয়্যার কি আসলেই আপনার প্রয়োজন কিনা দেখে নিন।
উপরোক্ত সুবিধা গুলো দেখে নিশ্চয় বুঝতে পারছেন পজ সফটওয়্যার আপনার জন্য কত টুকু প্রয়োজন। এর পরেও আরও কিছু বিষয় জেনে নিন।
১। সব ধরণের আয় বা ইনকাম এর হিসাব রাখা ।
২। ডেইলি এক্সপেন্স এর হিসাব রাখা।
৩। কর্মকর্তা / কর্মচারীদের স্যালারি / পেরোল এর হিসাব রাখা ।
৪। সব ধরণের ব্যাংকিং লেনদেন রিপোর্ট রাখা।
৫। পণ্যের ইনভেন্টরি বা স্টক এর হিসাব রাখা।
৬। প্রতিদিনের পণ্য ক্রয় এবং বিক্রয় এর হিসাব রাখা।
৭। যে কোনো সময় চালান/মেমো/ভাউচার তৈরি করা।
৮। আপনার কাস্টমারদের ডাটা , মোবাইল , জিমেইল সব কিছুর তালিকা রাখতে পারবেন।
৯। সহজেই সরবরাহকারী, গ্রাহকের সম্পর্ক স্থাপন করতে পারবেন।
১০। প্রাইজ কোটেশন তৈরি করে সফটওয়্যার থেকেই সরাসরি ইমেইল করতে পারবেন।
১ ১। লোকেশন ড্যাশবোর্ড রাখতে পারবেন।
১২। আপনার কোম্পানির সম্পদ ও দায় এর হিসাব রাখতে পারবেন।
১৩। কর্মীদের জন্য বিজ্ঞপ্তি তৈরী করতে পারবেন।
১৪। কর্মচারীদের যেকোনো খাতে পেমেন্ট করতে ও সহজে হিসাব রাখতে পারবেন।
১৫। আলাদা আলাদা প্রজেক্ট অনুযায়ী হিসাব রাখতে পারবেন ও আয় ব্যয় প্রতিবেদন তৈরি করতে পারবেন।
১৬। ইয়ারলি স্টেটমেন্ট তৈরী করতে পারবেন।
১৭। যে কোনো বিল বা ভাউচার বা যে কোনো হিসাব যে কোনো সময় প্রিন্ট করতে পারবেন।
১৮। আপনার কোম্পানির ফিক্সড অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট হিসাব রাখাতে পারবেন ।
১৯। জেনারেল লেজার ম্যানেজমেন্ট হিসাব রাখা ।
২০। ফিনান্সিয়াল রিপোর্টিং ম্যানেজমেন্ট ।
২১। জব কস্টিং
২২। ইনভেন্টরি ম্যানেজমেন্ট
২৩। বেতন ব্যবস্থাপনার সুবিধা
২৪। ক্রয় ব্যবস্থাপনা
২৫। অডিট ট্রেল
Информация по комментариям в разработке