Скачать или смотреть Inside the Moon: Structure, Surface, and Space Weather Explained | Moon | চাঁদের ভেতরে: গঠন, পৃষ্ঠ

The Moon’s internal structure is composed of three primary layers: a small iron-rich core, a thick silicate mantle, and a crust dominated by anorthosite, with the crust being thinner on the Earth-facing side and thicker on the far side. The core, which may be partially molten, contributes to weak magnetic anomalies, while the mantle—rich in olivine and pyroxene—was once volcanically active, forming the dark basaltic plains known as lunar maria. The crust is covered by regolith, a fine layer of dust and fragmented rock created by billions of years of meteorite impacts. Unlike Earth, the Moon lacks a substantial atmosphere and instead has an exosphere composed of trace gases like helium, neon, and argon, which do not support conventional weather systems. However, the Moon experiences extreme temperature fluctuations, ranging from about 127°C during the day to -173°C at night due to the absence of atmospheric insulation. It is constantly bombarded by solar wind, cosmic rays, and micrometeorites, leading to space weathering that alters the surface chemistry and appearance over time. Additionally, phenomena such as moonquakes—caused by tidal stresses and thermal expansion—and transient lunar events like brief glows or flashes hint at dynamic processes beneath its seemingly static surface.

চাঁদের অভ্যন্তরীণ গঠন তিনটি প্রাথমিক স্তর নিয়ে গঠিত: একটি ছোট লোহা সমৃদ্ধ কোর, একটি পুরু সিলিকেট ম্যান্টেল এবং অ্যানোরথোসাইট দ্বারা প্রভাবিত একটি ভূত্বক, ভূত্বকটি পৃথিবীর দিকের দিকে পাতলা এবং দূরবর্তী দিকে ঘন। কোর, যা আংশিকভাবে গলিত হতে পারে, দুর্বল চৌম্বকীয় অসঙ্গতিতে অবদান রাখে, অন্যদিকে অলিভাইন এবং পাইরোক্সিন সমৃদ্ধ ম্যান্টেলটি একসময় আগ্নেয়গিরির দিক থেকে সক্রিয় ছিল, যা লুনার মারিয়া নামে পরিচিত অন্ধকার বেসালটিক সমভূমি তৈরি করেছিল। ভূত্বকটি রেগোলিথ দ্বারা আবৃত, কোটি কোটি বছরের উল্কাপিণ্ডের আঘাতে সৃষ্ট ধুলো এবং খণ্ডিত শিলার একটি সূক্ষ্ম স্তর। পৃথিবীর বিপরীতে, চাঁদের একটি উল্লেখযোগ্য বায়ুমণ্ডল নেই এবং এর পরিবর্তে হিলিয়াম, নিয়ন এবং আর্গনের মতো ট্রেস গ্যাস দ্বারা গঠিত একটি এক্সোস্ফিয়ার রয়েছে, যা প্রচলিত আবহাওয়া ব্যবস্থাকে সমর্থন করে না। যাইহোক, বায়ুমণ্ডলীয় অন্তরক অনুপস্থিতির কারণে চাঁদ চরম তাপমাত্রার ওঠানামা অনুভব করে, দিনের বেলায় প্রায় 127°C থেকে রাতে -173°C পর্যন্ত। এটি ক্রমাগত সৌর বায়ু, মহাজাগতিক রশ্মি এবং মাইক্রোমেটিওরাইট দ্বারা বোমাবর্ষণ করা হয়, যার ফলে মহাকাশ আবহাওয়ার সৃষ্টি হয় যা সময়ের সাথে সাথে পৃষ্ঠের রসায়ন এবং চেহারা পরিবর্তন করে। অতিরিক্তভাবে, জোয়ারের চাপ এবং তাপীয় প্রসারণের কারণে সৃষ্ট চন্দ্রকম্পের মতো ঘটনা এবং সংক্ষিপ্ত আলোকসজ্জা বা ঝলকানির মতো ক্ষণস্থায়ী চন্দ্র ঘটনাগুলি এর আপাতদৃষ্টিতে স্থির পৃষ্ঠের নীচে গতিশীল প্রক্রিয়াগুলির ইঙ্গিত দেয়।