Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть মরা গরুর গোস্ত বিক্রির সময় জনতার কাছে আটক কসাই

  • amaderbarta24
  • 2023-06-17
  • 1932
মরা গরুর গোস্ত বিক্রির সময় জনতার কাছে আটক কসাই
  • ok logo

Скачать মরা গরুর গোস্ত বিক্রির সময় জনতার কাছে আটক কসাই бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно মরা গরুর গোস্ত বিক্রির সময় জনতার কাছে আটক কসাই или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку মরা গরুর গোস্ত বিক্রির সময় জনতার কাছে আটক কসাই бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео মরা গরুর গোস্ত বিক্রির সময় জনতার কাছে আটক কসাই

৪ নং অন্নদা নগর ইউনিয়নে মরা গরুর গোস্ত বিক্রয়ে প্রতিবাদ ।
মোস্তাক আহমেদ ( বাবু )
রংপুরের পীরগাছা উপজেলার অন্নদা নগর ইউনিয়নে মরা গরুর গোশত বিক্রয় করা কে কেন্দ্র করে ক্ষিপ্ত এলাকাবাসী ।
মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ রশিদ কসাই বয়স ৩০ সে গত শুক্রবার আনুমানিক সাড়ে ১২ থেকে পৌনে এক ঘটিকার মধ্যে একটি বন্ধ ঘরে মরা গরু জবাই করে।
বাজারের ইজারাদার, মোহাম্মদ আজিজ কে নাম পরিচয়হীন একজন ভদ্রলোক ফোন করে বলেন রশিদ কসাই একটা মৃত গরু ভ্যানে করে এনেছে।
যে ঘরটিতে গরু জবাই করা হয় সাত দারগা বাজারের পশ্চিম পাশে মেইন রোডের পাশে হাতের ডান সেখানে দরজা দিয়ে গরুটি জবাই করা হয়।
এমত অবস্থায় আজিজ ভাই ৭ দরগা বাজারের সভাপতি এবং সেক্রেটারিকে অবগত করেন।
আমি গোপন সূত্রে জানতে পেলাম রশিদ কসাই একটি মরা গরু নিয়ে এসেছে সেটি ঘরের ভিতরে জবাই করা হচ্ছে।
সঙ্গে সঙ্গে সভাপতি মোক্তার হোসেন সেকেটারি এনামুল হক ওনারা গরুর গোস্তগুলো হাতেনাতে ধরেন, একপর্যায়ে রশিদকে প্রশ্ন করলে বিষয়টি টাকা পয়সা দিয়ে রফদফা করার চেষ্টা করেন ।
কিন্তু মোহাম্মদ এনামুল হক বিষয়টি গ্রহণ করেননি, কারণ সব অপরাধ ক্ষমা করা যায় না,তোমার এই অপরাধ টি ক্ষমা করা যাবে না।
বলা হয় তুমি এখান থেকে কতটুকু গোশত বিক্রি করেছ, উত্তরের রশিদ বলেন ৮০০ গ্রাম গোস্ত বিক্রি করেছি।
কে কিনেছে রশিদ বলেছে চিনি না অপরিচিত একজন ব্যক্তি বাকি গোস্তগুলো তুমি ভ্যান গাড়িতে উঠায়ে দাও,
রশিদ এবং রশিদের কর্মচারীরা কথা মত গরুর গোশতগুলো ভ্যান গাড়িতে উঠিয়ে দেয়।
উঠিয়ে নিয়ে যেই ঘরে গরু জবাই করা হয় সেই ঘরে এনে রাখা হয় ।
সঙ্গে সঙ্গে ৪নং, অন্নদা নগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মহোদয় কে ফোন করা হয়,এবং চৌকিদার আমিনুল ইসলামকে ঘরের দরজার সামনে পাহারায় রাখা হয় ।
এমত অবস্থায় এলাকাবাসী ক্ষিপ্ত হয়ে রশিদের গোশতের দোকান ঘেরাও করে, পরিশেষে পীরগাছা উপজেলার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পুলিশ পাঠিয়ে পরিবেশ নিয়ন্ত্রণে চলে আসে ।
এলাকার জনসাধারণ বিষয়টি নিয়ে পুলিশের এসআই মাহবুব হোসেনকে বলে, এই রশিদ এর আগেও এই ধরনের অনেক মরা গরুর গোশত বিক্রয় করেছে, ধরা পড়ার পরে সে জেল খেটেছে।
এবং ইউনিয়ন পরিষদে তার বিচার হয়েছিল, সেই বিচারে, আহার এক কর্মচারীর মাথা ন্যাড়া করে দেয়া হয়েছিল, এবংকি জেল জরিমান হয়েছিল তারপরেও সে শুধরায়নি ।
আবারো একই অপরাধ বার বার করেছে, মরা গরু গোশত বাজারজাত করাযেন তাহার নেশায় পরিণত হয়েছে রশিদ কসাইয়ের।
এই কসাই রশিদ এবার এসে ধরা খেলো বাজার ব্যবসায়ীর হাতে, তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আহ্বান জানিয়েছেন বাজার ব্যবসায়ী ।
এবং প্রাণিসম্পদ অফিসার, উনি এসে গোশত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বলেন, গোস্তগুলো খাওয়ার উপযোগী নয় ।
তিনি আরো বলেন এক ঘন্টা হয়েছে গরুটি জবাই হয়েছে অথচ, এখনেই দুর্গন্ধ বের হচ্ছে মানুষ নাক মুখ ঢেকে
সেখানে যেতে হতো । যেভাবে গলিত লাশের উপরে মাছি বসে, একইভাবে এই গোশতের উপরে মাসি বসেছি ছিল । গোস্তগুলো যদি কেউ খেতো তাহলে তারা অসুস্থ হয়ে পড়তো এবংকি মৃত্যুর দুয়ারে চলে যেত ।
কারণ গরুর গোশত ছোট ও বড় যারাই খেতো তারাই অসুস্থ হয়ে পড়তো , কারণ গরুর গোস্ত মুসলিম ধর্মের অবলম্বীদের প্রিয় এবং সুস্বাদু একটি খাবার,তাই, সবাই টিকে পছন্দ করে।
তাই সবারেই প্রিয়, মুসলমান ধর্ম অবলম্বীরা ৭০০ হোক বা এক হাজার টাকা কেজি হলেও সপ্তাহে অন্তত একদিন গরুর গোস্ত খাবে ।
মুসলমান ধর্মের অবলম্বীদের প্রিয় খাদ্য হিসাবে বেশিরভাগ মানুষই গরুর গোস্তের প্রতি আকর্ষিত, হয়ে পড়তো আল্লাহ না করুক কেউ কিনেন নি ভালো হয়েছে ।
পরে গোশতগুলো এলাকাবাসী ও বাজার ব্যবসায়ীদের সামনে মাটির নিচে পুঁতে রাখা হয়। ও লোকমুখে শুনতে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে, এস আই মাহবুব তাহার বাড়িতে, ইউনিয়নের চৌকিদার আব্দুর রহিম এবং রমেশ বাবুকে রশিদ কসাইয়ের বাড়িতে পাঠিয়ে দেন ফ্রিজ গুলো চেক করার জন্য গেলে কোন কোন পচা গোস্ত পাওয়া যায়নি।
চৌকিদার তাহার বাড়িতে গিয়ে চারটি ফ্রিজে, যে গোস্তগুলো ছিল সমস্ত গোস্ত সরিয়ে ফেলেছে।
এবং কি ফ্রিজেও খুঁজে পাওয়া যায় নাই, ওই বাড়িতে গেলে এলাকাবাসীর স্বীকারোক্তিতে বোঝা গেল।
এই রশিদ কসাই একজন চতুর প্রকৃতির লোক, তা না হলে, কিভাবে সে এই মরা গরুর গোস্ত বিক্রয় করে রাতা,রাতি ছাদ ঢালাই বাড়ি করে ।
এমন কি প্রতি বছর সে জমি কেনে, কি করে ৫ লক্ষ টাকার জমি ১০ লক্ষ টাকায় প্রতিযোগিতা করে, জমি কেনায় আসক্ত হয়ে পড়লেন।
এত টাকা কোথা থেকে আসে পরিশেষে আমরা জানা গেল পচা গরুর মাংস বিক্রি করাই হচ্ছে তার নেশা ও পেশা ।
এই অমানুষের কি শাস্তি হওয়া উচিত? সেটি অন্নদানগর ইউনিয়নের এলাকাবাসী ও বাজারের ব্যবসায়ীদে উপরে সোপাদ্য করা করা হইল, আপনারাই জনগণ কমেন্ট করে শাস্তি জানিয়ে দিন।।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]