শ্রীকৃষ্ণ || ঐতিহাসিকতা ও শাস্ত্রীয় উৎস || History of Krishna #audiobook #Shortsvideo #PODCAST
Summary
ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জীবন কাহিনী ঐতিহাসিক, নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষায় পরিপূর্ণ, যা সত্য ও ধর্মের পথে অবিচল থাকার প্রেরণা দেয়।
Highlights
🕉️ শ্রীকৃষ্ণের জন্ম ভাদ্র মাসের অষ্টমীতে, আজও জন্মাষ্টমী হিসেবে পালিত হয়।
👶 গোকুলে শৈশব কাটিয়ে অলৌকিক শক্তি প্রদর্শন করেন শ্রীকৃষ্ণ।
🧚♂️ পুতনা রাক্ষসীর পরাজয়, শ্রীকৃষ্ণের প্রথম অলৌকিক কাজ।
🌊 কালীনাককে দহন করে গোকুলবাসীদের রক্ষা করেন শ্রীকৃষ্ণ।
🥛 মাখন চুরি করে শ্রীকৃষ্ণ মানব হৃদয়ের গভীর প্রেম ও ভক্তির প্রতীক।
⚔️ মহাভারতে অর্জুনকে গীতার শিক্ষা দিয়ে জীবন দর্শন প্রকাশ করেন।
🌌 শ্রীকৃষ্ণের জীবন নৈতিকতা ও ধর্মের এক অনন্য মিশেল।
Key Insights
🕊️ শ্রীকৃষ্ণের জন্মের পটভূমি: দেবকী ও বসুদেবের বন্দিদশা শ্রীকৃষ্ণের জীবনের শুরুতেই অলৌকিকতার প্রমাণ দেয়।
🌟 অলৌকিক শৈশব: গোকুলে শ্রীকৃষ্ণের শৈশব অলৌকিক ঘটনার দ্বারা ভরপুর, যা তাঁর দেবত্বকে প্রতিষ্ঠিত করে।
🐉 পুতনা ও কালীনাকের কাহিনী: শ্রীকৃষ্ণের শক্তি এবং মানবতার ত্রাণকর্তা হিসেবে তাঁর ভূমিকা স্পষ্ট করে।
🍶 মাখন চুরির প্রতীকী অর্থ: এটি প্রেম ও ভক্তির শুদ্ধতার প্রতীক, যা মানুষের অন্তরের গভীরতাকে প্রকাশ করে।
📜 মহাভারতে গীতার শিক্ষা: শ্রীকৃষ্ণের দর্শন জীবনের নৈতিকতা ও ধর্মের সত্যকে প্রমাণ করে।
🔄 শ্রীকৃষ্ণের অবসান: শিকারীর ভুল বোঝাবুঝিতে শ্রীকৃষ্ণের জীবন শেষ হয়, যা মানব জীবনের অনিশ্চয়তা প্রতিফলিত করে।
💖 নৈতিকতা ও ধর্মের শিক্ষা: শ্রীকৃষ্ণের জীবন আমাদের শেখায় সত্য ও ধর্মের পথে অবিচল থাকতে কিভাবে চলতে হয়।
কৃষ্ণ
জন্ম ১৮ অথবা ২১ জুলাই, ৩২২৮ খ্রিস্টপূর্ব
মথুরা, শূরসেন রাজ্য (বর্তমান উত্তর প্রদেশ, ভারত)
মৃত্যু ১৮ ফেব্রুয়ারি, ৩১০২ খ্রিস্টপূর্ব
ভালকা, সৌরাষ্ট্র রাজ্য (বর্তমান ভেরাভাল, গুজরাত, ভারত)
সঙ্গী রাধা, রুক্মিণী, জাম্ববতী, সত্যভামা, কালিন্দী, নাগ্নজিতী, মিত্রবৃন্দা, লক্ষ্মণা, ভদ্ৰ এবং ১৬,০০০ –১৬,১০০ ঐষ্টিক সহধর্মিণী
সন্তান প্রদ্যুম্ন, সাম্ব, ভানু এবং অন্যান্য
রাজবংশ যদুবংশ - চন্দ্রবংশ
কৃষ্ণ বা শ্রীকৃষ্ণ হলেন বিষ্ণুর পূর্ণ অবতার। সনাতন তথা বৈষ্ণব ধর্মে তাঁকে সর্বোচ্চ ঈশ্বর (পরম সত্ত্বা) উপাধিতে ভূষিত করা হয় এবং তিনি ভগবদ্গীতা-এর প্রবর্তক। ভাদ্রমাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে তাঁর জন্মোৎসব পালন করা হয়।তিনি দ্বাপর যুগে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি তার অত্যাচারী মামা কংসকে হত্যা করেন।এছাড়াও তিনি পুতনা রাক্ষসী, অঘাসুর, বকাসুর ইত্যাদি অসুরকে হত্যা করেন। মহাভারতে তিনি অর্জুনের রথের সারথী ছিলেন।
"নারদ বললেন হে বাসুদেব আপনি সৌর,শাক্ত,শৈব, বৈষ্ণব ও গাণপত্য সবার উপাসনার উপাস্য "
সনাতন ধর্মাবলম্বী, বিশেষত বৈষ্ণবদের কাছে জন্মাষ্টমী গুরুত্বপূর্ণ উৎসব। এই উৎসব নানা ভাবে উৎযাপন করা হয়, যেমন - ভগবত পুরাণ অনুযায়ী নৃত্য, নাটক যাকে বলা হয় রাসলীলা বা কৃষ্ণলীলা, মধ্যরাত্রি তে কৃষ্ণের জন্মের মুহূর্তে ধর্মীয় গীত গাওয়া, উপবাস, দহিহান্ডি প্রভৃতি।
অন্যদিকে দহিহান্ডি প্রথায় অনেক উঁচুতে মাখনের হাড়ি রাখা হয় এবং অনেক ছেলে মিলে মানুষের পিরামিড তৈরি করে সেই হাড়ি ভাঙ্গার চেষ্টা করে। তামিলনাড়ুতে এ প্রথা উড়িয়াদি নামে পরিচিত।
জন্মাষ্টমী বিশেষভাবে পালন করা হয় মথুরা এবং বৃন্দাবনে। তাছাড়া মণিপুর, আসাম, ত্রিপুরা, পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক, তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ, এবং ভারতবর্ষের অন্যান্য রাজ্যে যেখানে প্রচুর বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের মানুষ থাকেন সেখানে পালন করা হয়।[১৩] এছাড়াও বাংলাদেশের ঢাকা প্রভৃতি জায়গা ও অন্য দেশে জন্মাষ্টমী পালন করা হয়।
তিনি ধর্মরাষ্ট্র-প্রতিষ্ঠায় নেতৃত্ব দানকারী একজন প্রাচীন ভারতীয় রাজপুত্র ও রাজার ভূমিকায় আজ থেকে প্রায় ৫০০০ বৎসর পূর্বে অবতীর্ণ হন। ভিন্ন ধর্মের লোকেরা ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে শ্রীকৃষ্ণের আরাধনা করে থাকেন।
কৃষ্ণ শব্দের আক্ষরিক অর্থ কালো বা ঘন নীল। গৌড়ীয় বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের হরে কৃষ্ণ মহামন্ত্রে, কৃষ্ণ শব্দটির আভিধানিক অর্থ সর্বাকর্ষক।
ভাগবত পুরাণে কৃষ্ণকে প্রায়শই বংশী-বাদনরত এক কিশোরের রূপে বর্ণনা করা হয়েছে।[১৫] আবার ভগবদ্গীতায়, তিনি এক পথপ্রদর্শক রূপে দন্ডায়মান। সমগ্র মহাভারত কাব্যে, তিনি একজন কূটনীতিজ্ঞ হিসাবে পাণ্ডবপক্ষে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন, কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুনের রথের সারথিরূপে অবতীর্ণ হয়েছেন।[১৬] দর্শন ও ধর্মতাত্ত্বিক ঐতিহ্যে শ্রীকৃষ্ণ-সংক্রান্ত উপাখ্যানগুলি বহুধা পরিব্যাপ্ত।[১৭] তিনি একাধারে দেবগুণা শিশু, রঙ্গকৌতুকপ্রিয়, আদর্শ প্রেমিক, দিব্য নায়ক ও পরম ঈশ্বর।[১৮] কৃষ্ণ-সংক্রান্ত উপাখ্যানগুলি মূলত লিখিত আছে মহাভারত, হরিবংশ, ভাগবত পুরাণ ও বিষ্ণু পুরাণ গ্রন্থে।
নমস্কার বন্ধুরা , আমার নতুন চ্যানাল ইতি - কথা। এখানে আমি সারা পৃথবীর ইতিহাস নিয়ে আপনাদের সাথে কথা বলবো। বিভিন্ন ইতিহাস এর কথা আপনাদের সাথে গল্প আকারে বলবো। কারণ আজ কের দিনে আমাদের বই পড়ার সময় নেই। তাই আমাদের কাজে ফাঁকে , আমাদের জানার পরিধি যাতে বাড়তে থাকে সেই ব্যবস্থা আমরা করতে চাই। আমরা সাধরণত বাংলা তে আমাদের গল্প বলবো , ইতিহাস যা খুশি হতে পারে। বই , নিউসপেপার , গুগল এ যে কোনো ভালো লেখা , গল্প যা আমাদের কিসু তথ্য জানতে সাহায্য করবে সেটাই আমরা আপনাদের কাছে তুলে ধরব। আমাদের এই নতুন পথ চলতে আপনারা আমার পাশে থাকবেন। আমি সারা দেশ বিদেশ এর গল্প আপনাদের কাছে তুলে ধরবো।
Информация по комментариям в разработке