Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть BHARATBORSHO QUESTIONS AND ANSWERS | ভারতবর্ষের প্রশ্নোত্তর | দ্বাদশ শ্রেণি | ডক্টর সৌমেন কুমার বেরা

  • DrSoumenKumar Bera
  • 2021-06-04
  • 905
BHARATBORSHO QUESTIONS AND ANSWERS | ভারতবর্ষের প্রশ্নোত্তর | দ্বাদশ শ্রেণি | ডক্টর সৌমেন কুমার বেরা
Dr. Soumen Kumar BeraBharatborsho questions and answersভারতবর্ষের প্রশ্নোত্তরউচ্চমাধ্যমিক প্রিপারেশনউচ্চ মাধ্যমিক বাংলা গদ্যসৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের ভারতবর্ষের প্রশ্নোত্তরদ্বাদশ শ্রেণীClass XIITwelve Classদ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষা প্রস্তুতিSyed Mustafa Siraj Short Storyডক্টর সৌমেন কুমার বেরাবাংলা গদ্যের রসগ্রাহী আলোচনাদ্বাদশ শ্রেণীর ভারত বর্ষ গল্পের রসগ্রাহী সমালোচনা
  • ok logo

Скачать BHARATBORSHO QUESTIONS AND ANSWERS | ভারতবর্ষের প্রশ্নোত্তর | দ্বাদশ শ্রেণি | ডক্টর সৌমেন কুমার বেরা бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно BHARATBORSHO QUESTIONS AND ANSWERS | ভারতবর্ষের প্রশ্নোত্তর | দ্বাদশ শ্রেণি | ডক্টর সৌমেন কুমার বেরা или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку BHARATBORSHO QUESTIONS AND ANSWERS | ভারতবর্ষের প্রশ্নোত্তর | দ্বাদশ শ্রেণি | ডক্টর সৌমেন কুমার বেরা бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео BHARATBORSHO QUESTIONS AND ANSWERS | ভারতবর্ষের প্রশ্নোত্তর | দ্বাদশ শ্রেণি | ডক্টর সৌমেন কুমার বেরা

১) "শেষ রোদের আলোয় সে ক্রমশ আবছা হয়ে গেল" - কার কথা বলা হয়েছে? পরিস্থিতির উল্লেখ করে এ ঘটনার বিবরণ দাও।

উত্তর : মানবতাবাদী সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী ভারত আত্মার মূল সুর ধ্বনিত করে 'ভারতবর্ষ' নামক করে ছোটগল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র বুড়িটির সম্পর্কে এ কথা বলা হয়েছে।
  অজানা এক প্রত্যন্ত গ্রামে যেখানে সভ্যতার আলো তেমনভাবে প্রবেশ করেনি। পৌষের শীতে ফাঁপির এক প্রতিকূল আবহাওয়ায় এক বৃদ্ধার আগমন হয়। ফাঁপি শেষে 'মৃত' বৃদ্ধাকে হিন্দুরা ফেলে আসে নদীর চড়ায়। সাম্প্রদায়িক উস্কানিতে মুসলমান লোকেরা তাকে কবর দেওয়ার  আয়োজন করে। স্বাভাবিকভাবে সাম্প্রদায়িকতার উত্তপ্ত পরিবেশে হিন্দু-মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ের মধ্যে দাঙ্গা বারুদ বিস্ফোরণের অপেক্ষায় থাকে। 'আল্লাহু আকবার', 'জয় মা কালী' ধ্বনিতে বিবাদমান দুই পক্ষকে আটকে রাখা প্রাচীন চৌকিদারের পক্ষে অসম্ভব হয়ে ওঠে। এই বিপন্ন সময়ে এক অদ্ভুত দৃশ্য দেখা গেল বুড়ির মড়াটা নড়তে নড়তে উঠে বসার চেষ্টা করছে। অবাক হয়ে দুদিকে সশস্ত্র জনতা ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকে। হিন্দু না মুসলমান এ প্রশ্নে বুড়ি ক্ষেপে গিয়ে নড়বড় করে রাস্তা ধরে চলতে থাকে। ভিড় সরে তাকে পথ দিল। শেষ রোদের আলোয় সে দূরের দিকে ক্রমশ আবছা হয়ে গেল।
      শেষ পর্যন্ত ছোট গল্পকার সিরাজ বুড়িটির মধ্যে দিয়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ভারত আত্মাকে উন্মোচিত করতে চেয়েছেন। সেখানে নিছক ধর্মীয় পরিচয় সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে রোদের আলোর পবিত্রতায় সমস্ত কিছু অন্ধ কুসংস্কারকে ভেদ করে মুক্তির পথ দেখাতে চেয়েছেন। ধর্মান্ধতার অমানবিক পথকে আবছা করে ধর্মনিরপেক্ষতার ঐতিহ্যকেই আলোর পথে এগিয়ে নিয়ে যায় বুড়ি।

২) "সেই সময় এল বুড়ি" - কোন সময়ের কথা বলা হয়েছে? বুড়িটির পরিচয় দাও।

উত্তর : অন্যতম কথাশিল্পী সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের ছোট গল্প 'ভারতবর্ষ'-এর শুরুতে পৌষের ফাঁপির সময় বাজারে চায়ের দোকানে জড়ো হওয়া মানুষেরা যখন আড্ডায় ব্যস্ত ছিল তখন আগত নাম-গোত্রহীন এক অপরিচিত বুড়ির আগমন ঘটে। সেই সময়ের কথা এখানে বলা হয়েছে।
এই বুড়ি যেন চলমান সময়ের প্রতীক। যে ভারতবর্ষের অধিকাংশ মানুষ খেতে পায় না, অর্ধাহারে-অনাহারে যাদের দিন কাটে - সেই শ্রেণির প্রতিনিধি এই বুড়িটি। গল্পকার তার যে চেহারার বর্ণনা দিয়েছেন সে যেন দরিদ্র ভারতের নিদারুণ মূর্তি। লেখকের মন্তব্য থুড়থুড়ে কুঁজো বুড়ি, রাক্ষুসী চেহারা, এক মাথা সাদা চুল। এই চেহারা প্রমাণ করে এই বৃদ্ধা অধিকাংশ সময়ই না খেয়ে থাকে অন্যান্য দরিদ্র ভারতবাসীর মতই। ফলে তার শুষ্ক উস্কো শরীরের সঙ্গে মনটা যেন একেবারে শুকিয়ে গেছে। তাই তার কথার মধ্যে কোন স্নেহ-মমতার লেশমাত্র নেই। ফাঁপি শেষে প্রাচীন বটের তলে নির্বিকার বৃদ্ধার 'নিথর দেহ' পড়েছিল। চৌকিদারের পরামর্শ মত তাকে চ্যাংদোলা করে দূরে নদীর চরে ফেলে দেওয়া হয়। পরক্ষনেই তাকে কবর দেওয়ার জন্য  মুসলমান পাড়ার লোকেদের ব্যস্ততা দেখা যায়। অন্ধ ধর্মীয় গোঁড়ামিকে কেন্দ্র করেই হিন্দু এবং মুসলমানদের মধ্যে মারমুখী দাঙ্গার উপক্রম হয়। ঠিক সেই সময় বুড়ির মড়াটা নড়তে নড়তে উঠে বসার চেষ্টা করতে লাগলো। আশ্রয়হীন অন্নহীন বুড়ির প্রাণ বাঁচানোর দায় কেউ না নিলেও তার সৎকার নিয়ে সকলের মাতামাতি। ভারতীয় ঐতিহ্যকে দূরে ফেলে অন্ধ সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে  প্রতিবাদের  'ভারতবর্ষ' গল্পটি হয়ে উঠেছে সময়ের জ্বলন্ত প্রতিরোধ। আর গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র বুড়ি হয়ে ওঠে ভারত আত্মার মূর্তপ্রতীক।

৩) "কতক্ষণ মারমুখী জনতাকে ঠেকিয়ে রাখতে পারত কে জানে। " - সে বলতে এখানে কার কথা বলা হয়েছে? জনতা মারমুখী হয়ে উঠেছিল কেন?

উত্তর : সাম্প্রদায়িক ভাবনা বিরোধী ভারতীয় প্রেক্ষাপটে একটি অতি বাস্তব চিত্র সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের 'ভারতবর্ষ' গল্প। হিন্দু-মুসলমান উগ্র ধর্মান্ধ মারমুখী জনতার সাম্প্রদায়িক হুংকারের মাঝে এক চৌকিদার  'কতক্ষণ ঠেকিয়ে  রাখতে পারত' জানা নেই। এখানে সে বলতে সেই আইন রক্ষক নীল উর্দি পরা চৌকিদারকে বোঝানো হয়েছে।

  সত্যি বিচিত্র এই ভারত বর্ষ। গ্রামে কিংবা  শহরের পথে প্রান্তরে ঘুরে বেড়ানো নিরন্ন অসহায় কুঁজো ভিখিরি বুড়িদের খোঁজ খবর কেউ রাখে না। গল্পের শুরুতে চায়ের দোকানে আড্ডা দেওয়া লোকগুলো সাহায্য তো দূরে থাক বরং বুড়ির মৃত্যু কামনা করেছিল। পৌষের ফাঁপির পর হঠাৎ একদিন আবিষ্কৃত হল বৃক্ষবাসিনী বুড়ি বটতলায় মরেছে। চৌকিদারের পরামর্শ ক্রমে লোকেরা চ্যাংদোলা করে তাকে নদীর চরে ফেলে দিয়ে আসে। পরক্ষণে তাকে কবর দেওয়ার জন্য মুসলমান পাড়ার লোকের ব্যস্ততা। ক্রমশ ঘনিয়ে ওঠে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পটভূমি। পক্ষে-বিপক্ষের বাদানুবাদ মাঝে মুসলমান প্রতিনিধি মোল্লা সাহেব তাকে মৃত্যুর পূর্বে কলমা পড়তে শুনলে পরক্ষণে হিন্দু প্রতিনিধি ভট্টাচার্য মশায় যুক্তি মৃত্যুর পূর্বে বুড়িকে  শ্রী হরি উচ্চারণ করতে শুনেছেন। হিন্দু-মুসলমানের মিথ্যা যুক্তিতে দাঙ্গার চেহারা নেয়। একে অপরে নিজেদের ধর্মের পক্ষে যুক্তি জাল বিস্তার করেছে। 'জয় মা কালি' এবং 'আল্লাহু আকবর' গর্জনে কেঁপে উঠেছে চারিদিক। সাম্প্রদায়িক এমন মারমুখী জনতাকে ঠেকিয়ে রাখা বেশিক্ষণ চৌকিদারের পক্ষে সম্ভব ছিল না। যদি না বাঁশের চ্যাংদোলা  থেকে উঠে বুড়িটি দু'দিকের জনতাকেই তাদের মূর্খামির জন্য ব্যাঙ্গ হাসি হেসে নিরস্ত করে দিত। ধর্মীয় ভাবনার ঊর্ধ্বে এখানে কেন্দ্রীয় চরিত্র বুড়ি এবং 'ভারতবর্ষ' গল্প সার্থক হয়ে উঠেছে।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]