পুষ্পা সিনেমার লাল চন্দন পাওয়া গেল মধুপুর বনে ।।

Описание к видео পুষ্পা সিনেমার লাল চন্দন পাওয়া গেল মধুপুর বনে ।।

লাল চন্দন নিয়ে আগে আপনি না জানলেও দক্ষিণী সিনেমা পুষ্পার পর আর নতুন করে নিশ্চয়ই চেনাতে হবে না । পুরো সিনেমাটাই তৈরি হয়েছে এই মূল্যবান কাঠটি কীভাবে একজন পাচার করে অর্থ সম্পদের মালিক হলো, পুরো জঙ্গলের দখল নেওয়া, শত্রুদের হাত থেকে ব্যবসা রক্ষা করাসহ নানান দৃশ্যের মধ্য দিয়ে।
তবে সিনেমার মূল বিষয় ছিল লাল চন্দন। অনেকের মনেই প্রশ্ন আসতে পারে কেন এই চন্দন নিয়ে এতো কাণ্ড। কেনই বা এটি এতো মূল্যবান। রক্তচন্দনকে মূলত লাল সোনা বলে অভিহিত করা হয়। সোনার মতোই মূল্যবান এই গাছ। খুবই বিরল প্রজাতির এই গাছ। পুষ্পা সিনেমাতে যে জঙ্গল দেখানো হয়েছে, রক্তচন্দন দক্ষিণ ভারতের শেষাচলম পাহাড়ের ওই ঘন জঙ্গলেই একমাত্র পাওয়া যায়।
মূলত দু’ধরনের চন্দনকাঠ পাওয়া যায় একটি সাদা এবং অন্যটি লাল। সাদা চন্দনে সুন্দর গন্ধ থাকলেও লাল বা রক্ত চন্দনে কোনো গন্ধ নেই। কিন্তু এই কাঠের বিশেষ গুণের জন্যই বিশ্ব জুড়ে এর বিপুল চাহিদা। আর সেই চাহিদার কারণেই এই কাঠ পাচার হয় বিপুল পরিমাণে।
আন্তর্জাতিক প্রকৃতি সংরক্ষণ সংঘ (আইইউসিএন) ২০১৮ সালে এই গাছকে ‘প্রায় বিলুপ্ত’ শ্রেণির তালিকাভুক্ত করেছে। চোরা কাঠকারবারিদের পাল্লায় এই কাঠ এত বিপুল পরিমাণে কাটা এবং পাচার হয়েছে যে, সারা বিশ্বে আর মাত্র পাঁচ শতাংশ গাছ পড়ে রয়েছে।
আর এই বিরল গাছ যদি আপনার আমার এলাকায় সন্ধান মেলে কেমন হবে !
হ্যাঁ এটিই এবার সময় কথা বলে সন্ধান করছে এটি মধুপুর বনেই আছে তার প্রমাণ টাঙ্গাইলের মধুপুরের দোখলা বাংলোতে একটি গাছের সন্ধান মেলে যা বন বিভাগ নিশ্চত করেছে এটি লাল চন্দন গাছ ।
মধুপুর বন বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বনভূমি। সেখানে একটি বিশেষ লাল চন্দন গাছ রয়েছে, যা পুষ্পা সিনেমার পরে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। লাল চন্দন বা রক্ত চন্দন (Pterocarpus santalinus) মূলত দক্ষিণ ভারতে পাওয়া যায়, এবং এটি অত্যন্ত মূল্যবান কাঠ হিসেবে পরিচিত।

বাংলাদেশের মধুপুর বনে যে লাল চন্দন গাছটি আছে, তা কোনো প্রাকৃতিকভাবে জন্মানো গাছ নয়; এটি ১৯৮০-এর দশকে বন বিভাগ রোপণ করেছিল। পুষ্পা সিনেমার চোরাচালান নির্ভর কাহিনির কারণে এই প্রজাতির গাছটি আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এসেছে। বর্তমানে মধুপুরের এই গাছ দেখতে অনেক মানুষ সেখানে ভিড় করছেন।

তবে এটি গুরুত্বপূর্ণ যে, পুষ্পা সিনেমার গল্পটি ভারতের প্রেক্ষাপটে নির্মিত এবং বাংলাদেশের মধুপুর বনের লাল চন্দনের সঙ্গে এর সরাসরি কোনো সম্পর্ক নেই। গাছটি মধুপুরে সংরক্ষিত এবং এর নিরাপত্তা নিয়ে বন বিভাগ সচেষ্ট।
প্রিয় ভিউয়ার্স ইতিহাস ঐতিহ্য আর প্রকৃত বাংলার মুখ দেখতে
সময় কথা বলে’র সঙ্গে থাকুন । সাবস্ক্রাইব কমেন্টস করে আমাদের সামনের কাজগুলো করার অনুপ্রেরণা দিন ।
#pushparaj #pushpamovie

Комментарии

Информация по комментариям в разработке