Скачать или смотреть কলিজার খিচুড়ি, শিশুর আমিষ ও শক্তি চাহিদা পূরণ করে।

কলিজার খিচুড়ি
রেসিপির বর্ণনা এবং পুষ্টিগুণ
কলিজার খিচুড়ি অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু একটি খাবার। এই রেসিপিতে কলিজা ব্যবহার করা হয় যাতে উচ্চ মানের পুষ্টি উপাদান যেমন- আমিষ, আয়রন, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন এ ও প্রচুর পরিমাণ ক্যালরী বিদ্যামান থাকে যা শিশুদের শারীরিক বর্ধনে সহায়ক করে এবং টিস্যুও রক্ষণাবেক্ষণ করে। এই রেসিপিতে শস্য এবং ডাল শক্তির প্রধান উৎস হিসেবে কাজ করে। শিশুদের ভিটামিন এবং খনিজ লবণের চাহিদা মিটায় কলিজা এবং সবজি।
এখানে তেল শক্তির ঘনত্ব বাড়ায় এবং চর্বিতে দ্রবণীয় ভিটামিনের শোষণকে ত্বরান্বিত করে এবং খাবারকে সুস্বাদু করে তোলে।
কলিজা খিচুড়ি প্র¯‘ত প্রণালী
ধাপ ১: চাল এবং ডাল ভালোমত পরিস্কার করে ধুয়ে ফুটানো পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। ১০ মিনিট পর
ভালোমত পানি ঝরিয়ে নিন।
ধাপ ২: সব শাকসবজি এবং পেঁয়াজ ভালোমত ধুয়ে কেটে নিন।
ধাপ ৩: একটি রান্নার পাত্রে তেল গরম করুন, তেল গরম হলে এতে পেঁয়াজ কুচি, আদা-রসুন বাটা
দিন। কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করুন। স্বাদ অনুযায়ী হলুদ গুŧড়া এবং সামান্য লবণ যোগ করুন। অল্প
আঁচে কিছুক্ষণ (১-২ মিনিট) নাড়াচাড়া করুন।
ধাপ ৪: পেঁয়াজ এবং মসলা সামান্য ভেজে এতে চাল-ডালের মিশ্রণ ঢেলে দিন। চাল-ডাল সামান্য
ভাজা হলে এতে প্রয়োজনমত পানি (সম্ভব হলে গরম পানি) যোগ করুন এবং রান্না হওয়ার জন্য
পাত্রটি একটি পরিস্কার ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন।
ধাপ ৫: চাল এবং ডাল অর্ধেক সিদ্ধ হয়ে এলে এতে সবজি গুলো এবং টুকরা করা কলিজা সব
একসাথে ঢেলে দিন। সবগুলো উপকরণ ভালোমত সিদ্ধ হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে ফেলুন।