Скачать или смотреть আলো তরঙ্গ নাকি কনা ? ।। Wave-Particle Duality (Part-1) || Is light wave or particle? Gyan Vandar

Hello viewers welcome to Gyan Vandar. In this video you will know about the history of particle and wave nature of light. Hope you will learn from it. In 1672 Sir Isaac Newton published his " Corpuscular Theory of Light". In this theory he explained light as small massless particle called "Corpusle". But Huygens gave him a challange and siad that light is not a particle but it is wave. He explained the laws of reflection and refraction by his principle called "Huygen's Principle". His theory was been proven by "Young's Double Slit Experiment" which established light as wave.

Part-2:    • Wave Particle Duality [Part-2] || Young’s ...  
Part-3:    • Wave Particle Duality |de Broglie’s hypoth...  
______________________________________________________________________________________________

আলো কনা নাকি তরঙ্গ?

আলো সম্পর্কে প্রথম যে তত্ত্বটি সবচেয়ে উল্লেখ যোগ্য তা হল “Corpuscular theory of light”. ডেস্ক্রাটিস ১৬৩৭ সালে এই তত্ত্ব টি দেন। ডেস্ক্রাটিসের তত্ত্ব অনুসারে আলো হচ্ছে এক ধরনের ভরবিহীন কনা যা সবসময় সরলরেখায় চলাচল করে। কিন্তু এই তত্ত্বকে বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রতিষ্ঠা করেন স্যার আইজেক নিউটন। ১৬৭২ সালে নিউটন তার “Corpuscular theory of light” প্রকাশ করেন। এই তত্ত্ব টি প্রতিষ্ঠা করার জন্যে নিউটন তার গতি সঙ্ক্রান্ত সুত্র গুলির সাহায্য নেন। নিউটন তার গতির সুত্রগুলির সাহায্যে সেই সময় যে সব আলোকীয় ঘটনার কথা জানা ছিল, যেমন আলোর প্রতিফলন, প্রতিসরন সেই সব ঘটনার ব্যাখ্যা দেন। কোন একটি বলকে যদি আমরা দেওয়ালে ধাক্কা দিই তাহলে বলটি যে কোনে দেওয়ালে গিয়ে ধাক্কা দেয় ঠিক একই কোনে তা উল্টো দিকে ধাক্কা খেয়ে ফিরে আসে। ঠিক একই ভাবে আলোক কনার প্রতিফলন হয়। প্রতিসরনের ক্ষেত্রে নিউটন ব্যাখ্যা দেন যে যখন আলোক কনা কোন ঘন মাধ্যমে তির্যক ভাবে প্রবেশ করে তখন মাধ্যমের কনা গুলি আলোক কনাকে আকর্ষণ করে ফলে সবদিকে সমান আকর্ষণ হবার জন্যে আলোক কনাগুলি অভিলম্বের দিকে সরে যায়। নিউটন এও বলেন যে ঘনমাধ্যমের আকর্ষণ বলের জন্য ওই মাধ্যমে আলোর বেগ বেশি হবে। কিন্তু তখনকার সময় আলোর বেগ পরিমাপ সম্ভব ছিল না তাই এই কথাটির সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হয়নি।
এর ৬ বছর পর ১৬৭৮ সালে এক তরুন ডাচ বৈজ্ঞানিক ক্রিশ্চিয়ান হাইগেন্স নিউটনের কনা তত্ত্ব কে কঠিন চ্যালেঞ্জ জানায়। হাইগেন্স বলেন যে আলো কোন কনা নয়, এটি একপ্রকার তরঙ্গ। তিনি আলোক তরঙ্গের রুপ এবং কিভাবে তা এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় স্থানান্তরিত হয় তা ব্যাখ্যা করেন যে তত্তের সাহায্যে তা পদার্থবিজ্ঞানে হায়গেন্সের তত্ত্ব নামে পরিচিত। হায়গেন্স ও তার তত্তের সাহায্যে আলোর প্রতিফলন ও প্রতিসরনের ব্যাখ্যা দেন। কিন্তু যেখানে নিউটন বলেছিলেন যে ঘনমাধমে আলোর বেগ বেশি হবে সেখানে হায়গেন্স বললেন যে ঘন মাধ্যমে আলোর বেগ কম হবে। কিন্তু যেহেতু সেই সময় আলোর বেগ পরিমাপের কোন উপায় ছিলনা তাই এদের মধ্যে কে ঠিক আর কে ভুল তা বোঝার কোন উপায় ছিল না। তাই যেহেতু সেই সময় নিউটন একজন সুপরিচিত বিশ্ব বিখ্যাত বিজ্ঞানী তাই বেশিরভাগ জন নিউটন কেই ঠিক ধরে নেয়।
প্রায় ১৩০ বছর নিউটনের তত্ত্বটি ঠিক এটাই মানুষ জেনে আসছিল কিন্তু ১৮০১ সালে এক বিখ্যাত পরীক্ষা নিউটনের এই ১৩০ বছরের তত্ত্ব টিকে ভুল প্রমান করে এবং এটাও প্রমান করে যে হায়গেন্সের তত্ত্ব টিই ঠিক। পরীক্ষাটির নাম “Youngs Double Slit experiment” . ইংল্যান্ড এর পদার্থবিদ থমাস ইয়ং এই দিরেখাছিদ্র পরীক্ষাটি করেন। একটি আলোক উৎসের সামনে তিনি দুটি রেখাছিদ্রকে এমন ভাবে রাখেন যে ছিদ্র দুটি থেকে আলোক উৎস সমান দূরতে থাকে। এরপর সামনে একটি পর্দা রাখেন। এবার আলো যদি কনা হয় তাহলে পর্দার মাঝখানে সবচেয়ে বেশি আলো হবে। কিন্তু পরীক্ষায় দেখা গেলো এরকম রঙ্গিন আর কালো দাগ। একে বলা হয় ফ্রিঞ্জ। আর এই ঘটনাকে ব্যাখ্যা করা গেলো কেবলমাত্র হাইগেন্সের তরঙ্গ তত্তের সাহায্যে। ফলে এক শতাব্দির আলোর কনা তত্তের অবসান ঘটিয়ে তরঙ্গ তত্ত্ব প্রতিষ্ঠা পেলো।


Disclaimer -

video is for educational purpose only.Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.

Facebook page: www.facebook.com/manojgyanvandar
Instagram:   / manojgyanvandar  
Telegram channel: t.me/gyanvandar
Twitter :   / manojgyanvandar