Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть তরঙ্গভঙ্গ নাটকের মূলকাহিনি | সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ | Torongo Bongho natok |

  • Online Bangla lecture
  • 2025-11-13
  • 210
তরঙ্গভঙ্গ নাটকের মূলকাহিনি | সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ | Torongo Bongho natok |
তরঙ্গ ভঙ্গ নাটকের মূলকাহিনিসৈয়দ ওয়ালী উল্লাহর নাটক তরঙ্গ ভঙ্গTorongo bongho natokonline Bangla lectureBangla natokMA Bangla DepartmentMaMA BANGLA
  • ok logo

Скачать তরঙ্গভঙ্গ নাটকের মূলকাহিনি | সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ | Torongo Bongho natok | бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно তরঙ্গভঙ্গ নাটকের মূলকাহিনি | সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ | Torongo Bongho natok | или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку তরঙ্গভঙ্গ নাটকের মূলকাহিনি | সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ | Torongo Bongho natok | бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео তরঙ্গভঙ্গ নাটকের মূলকাহিনি | সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ | Torongo Bongho natok |

'তরঙ্গভঙ্গ' নাটকের ভূমিকা :

সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর 'তরঙ্গভঙ্গ' নাটকটি ১৯৬১-৬২ সালের মধ্যে রচিত হয়েছিল। আর ১৯৬২ সালে প্রথম ত্রৈমাসিক 'সংলাপ' পত্রিকায় প্রকাশিত হয় এবং ১৯৬৪ সালে বাংলা একাডেমি কর্তৃক এককভাবে প্রকাশিত হয়।

'তরঙ্গভঙ্গ' নাটকের প্রধান চরিত্র আমেনা, যে তার অসুস্থ স্বামীকে হত্যা করে এবং পরে দারিদ্র্যের কারণে নিজের সন্তানকেও হত্যা করে। অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রগুলির মধ্যে রয়েছে বিচারক, এবং ভিখারিণী, যিনি একটি সহায়ক ভূমিকা পালন করেন।

এর কাহিনি আমেনাকে আশ্রয় করেই পল্লবিত। আমেনার স্বামী কুতুব রোগে আক্রান্ত। চিকিৎসার সামর্থ্য নেই। আমেনা ধুতুরার পাতার রস খাওয়ালে স্বামী মারা যায়। স্বামীর অবর্তমানে বাচ্চাদের অন্নের জোগাড় করতে না পারায় আমেনা কোলের শিশুটি গলাটিপে হত্যা করে। এ দুটি হত্যার জন্য আব্দুস সাত্তার বাদী হয়ে আমেনার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে। বিচারক দেখেন দুটি হত্যার মূল অপরাধী মিঞার বিবি এবং আবদুস সাত্তার।

চার সন্তানের অন্নসংস্থানে আমেনা মিঞার বিবির বাড়িতে কাজ চেয়েছিল, কিন্তু বাচ্চারা কাজে বিঘ্ন ঘটাবে বলে মিঞার বিবি তাকে কাজ দেয়নি। দুর্বিষহ চিন্তার মধ্যে আবদুস সাত্তার আমেনার কোলের শিশু হত্যায় নানাভাবে প্ররোচিত করেছে। অপরাধীর শাস্তির বিধান বিচারকের দায়িত্ব। কিন্তু প্রতিষ্ঠিত ব্যবস্থার বিরুদ্ধে গিয়ে বিচারক মূল অপরাধীর শাস্তিবিধানে ব্যর্থ হয়ে নিজেই আত্মহত্যা করেছে। আমেনার শাস্তিবিধানই নাটকটির মূল পরিকল্পনা কিন্তু আমেনার মুখে কোনো সংলাপ দেননি। অ্যাবসার্ডধর্মী এ নাটকের লেখক সামাজিক সংকটের গভীরতায় প্রবেশ করেছেন।


★★চরিত্র সমূহ:


★ আমেনা:

নাটকের প্রধান চরিত্র। সে একজন অত্যন্ত দরিদ্র নারী যে তার অসুস্থ স্বামী কুতুবকে ধুতরা পাতার রস খাইয়ে হত্যা করে। পরবর্তীতে, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের কারণে সে নিজের শিশু সন্তানকেও শ্বাসরোধ করে হত্যা করে।

★ বিচারক:

নাটকের একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র, যাকে আমেনার বিচার করতে দেখা যায়।

★ ভিখারিণী:

এই চরিত্রটি একটি সহায়ক ভূমিকা পালন করে। নাটকের ঘটনার মোড় ঘুরিয়ে দিতে তার ভূমিকা থাকে।

★অন্যান্য চরিত্র:

নাটকে আরও কিছু ছোটখাটো চরিত্র আছে, যেমন পুলিশের চরিত্র এবং বারিশ পীর।

★★'তরঙ্গভঙ্গ' নাটকের মূলকাহিনি :

তরঙ্গভঙ্গ' নাটকে আমেনার স্বামী কুতুব শেখ ছিলেন দরিদ্র, রোগাটে একজন মানুষ। অতিরিক্ত পরিশ্রমে একদিন হঠাৎ করে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। প্রচণ্ড অভাবে এবং অর্থকষ্টে আমেনা অসুস্থ স্বামীর জন্য ঔষধ জোগাড় করতে পারেননি। ক্রমশ কুতুব শেখ মরণাপন্ন হয়ে ওঠেন এবং মৃত্যুযন্ত্রণায় ছটফট করতে থাকেন। স্বামীকে এ যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে সে ধুতরা ফুলের রস খাইয়ে স্বামীকে হত্যা করেন।

স্বামীর মৃত্যুর পর আমেনা নিজের এবং চার সন্তানের ক্ষুধা সহ্য করতে না পেরে মিঞাদের বাড়িতে কাজের সন্ধানে যান। কিন্তু আমেনার ছোট শিশুর কান্না করা ও বিরক্ত করার অজুহাত দেখিয়ে মিঞার বিবি তাকে ফিরিয়ে দেয়। আমেনা শেষবারের মতো তার সন্তানের জন্য কিছু ভিক্ষা চান, কিন্তু মিঞা বিবি তাতেও অসম্মতি জানান। এ সময় আব্দুস সাত্তার নেওলাপুরী উপস্থিত হন এবং নরম ভাষায় কথা বলে, আমেনাকে শিশু সন্তানকে হত্যা করতে প্ররোচিত করেন। আমেনাও সন্তানের ক্ষুধার জ্বালা সহ্য করতে না পেরে তাকে গলা টিপে হত্যা করেন। বিচারসভায় উপস্থিত জজ সাহেব বুঝতে পারেন আমেনা নয়, বরং মিঞার বিবি এবং আব্দুস সাত্তারই প্রকৃত অপরাধী।

স্বামী এবং সন্তানকে হত্যার অভিযোগে আমেনাকে শাস্তি দেওয়ার জন্য আব্দুস সাত্তার নেওলাপুরীই মামলা দায়ের করে। আদালতে এ অসম বিচার করতে এসে বিচারক দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে যান। বিচারসভায় কাঠগড়াতে দেখা যায়, সন্তান ও স্বামীর হন্তারক আমেনা দৃঢ়চেতা, অবিচলিত ও নির্ভয় হলেও বিচারক বিষণ্ণ এবং অন্তর্দ্বন্দ্বে ক্ষতবিক্ষত। অসম সমাজব্যবস্থার প্রকৃত স্বরূপটি চিনতে পেরেই তিনি ক্রমশ মনোজাগতিক সংকটে ভোগেন। খুনি আমেনা তার কাছে বিবেচ্য নয়। যেসব প্ররোচনায় এমন নির্মম হত্যাকাণ্ড সে ঘটান তা নিয়েই ভাবতে থাকেন তিনি।

দেড়মাসেও বিচারক আমেনায় বিরুদ্ধে ফাঁসির রায় ঘোষণা না করলে ফরিয়াদি দল বিচারকের বিরুদ্ধে জনমত তৈরি করে। তারা আমেনাকে এজলাস থেকে ছিনিয়ে নিয়ে যায় এবং তাকে আত্মহত্যা করতে বাধ্য করে। এদিকে জজ সাহেব প্রকৃত অপরাধীদের চিনতে পেরেও তাদের শাস্তিবিধান করতে পারেননি। বিবেকের কাছে হেরে গিয়ে জজ সাহেবও আত্মহত্যা করেন।

উপসংহার: পরিশেষে বলা যায় যে, 'তরঙ্গভঙ্গ' নাটকের বিষয়বস্তু থেকে বোঝা যায়, দারিদ্র্যের কারণে আমেনা তার স্বামী এবং সন্তানকে হত্যা করে। এ হত্যাকাণ্ডে যারা প্ররোচনা দিয়েছে তারাই সংগঠিত হয়ে আমেনাকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে। অকপট স্বীকারোক্তির মধ্য দিয়ে আমেনাও মরতে চেয়েছিল। কিন্তু বিচারক তাকে প্রকৃত অপরাধী মনে করেনি বলে তার বিরুদ্ধে রায় দেননি। মুক্তির সম্ভাবনা থাকলেও অভিযোগকারীরা তাকে তুলে নিয়ে গিয়ে আত্মহত্যা করতে বাধ্য করেন। সমাজের এমন অসম বিচার তুলে ধরাই ছিল নাট্যকারের উদ্দেশ্য।

ধন্যবাদ সবাইকে ❣️

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]