বাঘ, হাতি, কুমির, তিমি, পাখি বা পরিযায়ী পাখি ইত্যাদি বন্যপ্রাণী হত্যার শাস্তি
বন্যপ্রাণী আইনে বাঘ ও হাতি হত্যা একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২ এর ৩৬ ধারা অনুসারে, কোন ব্যক্তি লাইসেন্স ব্যতীত উল্লিখিত কোন বাঘ বা হাতি হত্যা করলে তিনি সর্বনিম্ন ২ (দুই) বৎসর এবং সর্বোচ্চ ৭ (সাত) বৎসর পর্যন্ত কারাদন্ড এবং সর্বনিম্ন ১ (এক) লক্ষ এবং সর্বোচ্চ ১০ (দশ) লক্ষ টাকা পর্যন্ত অর্থদন্ডে দন্ডিত হবেন।
বাঘ ও হাতি হত্যার ক্ষেত্রে এই আইনে শর্ত থাকে যে, বাঘ বা হাতি কর্তৃক কোন ব্যক্তি আক্রান্ত হলে এবং তার ফলে উক্ত ব্যক্তির জীবনাশঙ্কার সৃষ্টি হলে জীবন রক্ষার্থে উক্ত আক্রমণকারী বাঘ বা হাতিকে হত্যার ক্ষেত্রে এই ধারার বিধান প্রযোজ্য হবে না।
এই আইনে আরও বলা আছে যে, কোনো ব্যক্তি কোন বাঘ বা হাতির ট্রফি, অসম্পূর্ণ ট্রফি, মাংস, দেহের অংশ সংগ্রহ করলে, দখলে রাখলে বা ক্রয় বা বিক্রয় করলে বা পরিবহন করলে, তিনি সর্বোচ্চ ৩ (তিন) বৎসর পর্যন্ত করাদন্ড অথবা সর্বোচ্চ ৩ (তিন) লক্ষ টাকা পর্যন্ত অর্থদন্ড অথবা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন।
উক্ত আইনের ৩৭ ধারা অনুযায়ী, কোন ব্যক্তি তফসিল ১ এ উল্লিখিত কোন চিতা বাঘ, লাম চিতা, উল্লুক, সাম্বার হরিণ, কুমির, ঘড়িয়াল, তিমি বা ডলফিন হত্যা করলে তিনি সর্বোচ্চ ৩ (তিন) বৎসর পর্যন্ত কারাদন্ড অথবা সর্বোচ্চ ৩ (তিন) লক্ষ টাকা পর্যন্ত অর্থদন্ড অথবা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন।
উক্ত ধারায়ও আত্মরক্ষার অধিকারের বিধান রাখা হয়েছে।
বন্যপ্রাণী আইনের ৩৮ ধারায় পাখি বা পরিযায়ী পাখি ইত্যাদি হত্যায় দণ্ডের বিধান রয়েছে। এখানে বলা হয়েছে, কোন ব্যক্তি তফসিল ১ ও ২ এ উল্লিখিত কোন পাখি বা পরিযায়ী পাখি হত্যা করলে তিনি সর্বোচ্চ ১ (এক) বৎসর পর্যন্ত কারাদন্ড অথবা সর্বোচ্চ ১ (এক) লক্ষ টাকা পর্যন্ত অর্থদন্ড অথবা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন।
অত্র আইনে একই অপরাধের পুনরাবৃত্তি ঘটানোর জন্য অধিকতর দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন,বন্যপ্রাণী আইন,বন্যপ্রাণী সুরক্ষা সংশোধনী আইন 2022-2023,বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন ২০১২,বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন,বেজি নিয়ে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন রজু,বন্য প্রাণী সংরক্ষণ আইন,ভারতীয় বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন প্রণয়ন হয় কত সালে,বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ,বন ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ,বন ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ রচনা,বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের,বাংলা রচনা বন ও বন্য প্রাণী সংরক্ষণ,বন ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে করণীয়,বন ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষন রচনা
~ রাসেল বিশ্বাস
অ্যাডভোকেট,
জেলা ও দায়রা জজ আদালত, চট্টগ্রাম।
মোবাইল : ০১৭৪৬-০২২৫৫০
BOOK AN APPOINTMENT
https://advrbiswas.wordpress.com/book...
কেন ও কিভাবে আমাদের থেকে আইনি সেবা নিবেন?
আমরা একটি অভিজ্ঞ, বিশ্বস্ত ও পেশাদার বিজ্ঞ আইনজীবীর সমন্বয়ে গঠিত টিম। আমরা মূলত হাইকোর্ট, ঢাকা ও জজ কোর্ট, চট্টগ্রামে নিয়মিত প্র্যাক্টিস করি। তবে দেশের প্রত্যেক জেলায় আমাদের প্রতিনিধি আইনজীবী রয়েছে।
একেক বিজ্ঞ আইনজীবী একেক রকম ফি নিয়ে থাকেন। তবে আমরা আমাদের ক্লায়েন্টের কাছ থেকে রিজনেবল ফি নিই; সঠিক পরামর্শ ও দ্রুত আইনি প্রতিকার দিই।
ফোনে আইনি পরামর্শ নিতে আমাদের বিকাশ পার্সোনাল (01746022550) নম্বরে শুধুমাত্র ৳ ২১০ টাকা বিকাশ করে এপয়েন্টমেন্ট নিন। আমাদের সেবার ফি সম্পর্কে জানতেও এপয়েন্টমেন্ট নেওয়া বাধ্যতামূলক।
আমাদের চেম্বারে এসে কাজ করালে এপয়েন্টমেন্ট ফি ফেরত পাবেন। সঠিক সেবা পেতে ফ্রি পরামর্শ নয়, আইনজীবী সম্মানী দিয়ে পেশাদার সহায়তা নিন।
ধন্যবাদ। 🙏
(চট্টগ্রাম ও ঢাকার বাইরে আমাদের দিয়ে কাজ করাতে চাইলে অগ্রীম ৳ ১০০০ টাকা ফি প্রদান করে কথা বলবেন।)
📱 WhatsApp: (Click here to chat) – https://wa.me/+8801746022550
চেম্বারের ঠিকানাঃ
ঢাকা হাই কোর্ট চেম্বার : হল রুম নং – ০২, হাইকোর্ট, ঢাকা।
চট্টগ্রাম চেম্বার ঠিকানা : রুম নং – ২২৭, এনেক্স ভবন-০১, কোর্ট বিল্ডিং, জজ কোর্ট, চট্টগ্রাম।
Google Map Address:
https://maps.app.goo.gl/hiyr4xX5KyoUy...
মোবাইল নং – 01746-022550
Информация по комментариям в разработке