৩য় বিশ্বযুদ্ধ! ফ্রান্স কেন ইউক্রেনে যুদ্ধ করবেই?

Описание к видео ৩য় বিশ্বযুদ্ধ! ফ্রান্স কেন ইউক্রেনে যুদ্ধ করবেই?

৩য় বিশ্বযুদ্ধ! ফ্রান্স কেন ইউক্রেনে যুদ্ধ করবেই?

আচ্ছা আজকে আমি আপনাদেরকে জানাবো, দেখাবো এবং কিছুটা বিশ্লেষণ করে আপনারা নিজেরাই বুঝতে
পারবেন। যে ফ্রান্স এবং ইমানুয়েল ম্যাক্রো তারা কেন বারবারই ইউক্রেনে তাদের বাহিনী পাঠাতে চাইছে
এবং সেখানে একটা ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি করতে চাইছে । এর পেছনের যে লজিক গুলো কি? কি কি কারণ
রয়েছে -
অনেকেই অনেক ভাবেই জিনিসটাকে দেখছে বাট একটা জিনিস সবাই মিস করে যাচ্ছে। সেই জিনিসটা আমি
আজকে আপনাদেরকে ধরিয়ে দিচ্ছি। দেখেন কিছুদিন আগে আপনারা দেখেছেন যে আঠারো মাস পিরিয়ডে যে
আফ্রিকার বিভিন্ন কান্ট্রিস থেকে ফ্রান্সের সৈন্যদের উঠে যাওয়া। ফ্রেঞ্চ ট্রুপস যে সেখান থেকে চলে
গেছে বাধ্য হয়েছে তাদেরকে অনেকটা বলা চলে যে বের করে দেওয়া হয়েছে এরকম একটা ব্যাপার হ্যাঁ।
তাদেরকে সেখানে থাকতে দেওয়া হয়নি।

এই যে ট্রুপস সেখান থেকে চলে এলো এরা করবে টা কি? তার মানে ফ্রান্সের কাছে কিন্তু এখন যথেষ্ট
পরিমাণে শক্তি রয়েছে। যেটাকে তারা এতদিন বাইরে রেখেছিল এবং ওদেরকে কিন্তু চাইলে আবার বাইরে
বিভিন্ন কাজে লাগানো যায়। ফ্রান্স এখানে দেখছে যে এই ট্রুপস যে আমাদের দেশে আবার ফিরে এলো এই
ট্রুপসটা এখন কি করবে। এক্সট্রা যে ট্রুপস তাদেরকে যদি আপনার বাইরে পাঠিয়ে দেওয়া যায়। এখন
ধরেন ইউক্রেন হচ্ছে সামনে একটা বড় একটা বলা চলে যে দরজা খুলে দিয়েছে। তো এই দরজাটা তাদের
সামনে যখন উন্মুক্ত হয়ে গেল তখন তারা এই সুযোগটাকে আর হেলাফেলা করে ফেলে দিতে চাইছে না। তারা
কিন্তু এই টার্গেটটা করে রেখেছে যে নাও এখন তোমরা যাও ইউক্রেনে যাও।

আরেকটা ব্যাপার বলে রাখি যে আফ্রিকান ওসব নেশনস এ আপনার এই ট্রুপস গুলো থাকবার কারণে
ফ্রান্স যেভাবে উপকৃত হচ্ছিল। অর্থাৎ আফ্রিকার ওইসব দেশসমূহ যতটা না ভালো করতে পারছিলো
তাদের স্বার্থ যতটা না রক্ষা করতে পারছিলো তার থেকে কিন্তু ফ্রান্স তাদের সবকিছু সেখানে দেখেছে
তাদের স্বার্থটা আগে দেখেছে। যেহেতু এখান থেকে ফিরে এসেছে তারা এখন সেখানে নাই তার মানে তারা
এখানে বেশ লুজার হচ্ছে। ওই যে লস সেটা কাটিয়ে উঠার জন্য কিন্তু এখন আবার সামনে ইউক্রেনে যদি
তারা ট্রুপস পাঠায় ফাইন হতে পারে। আজকে একটা খবরে দেখলাম যে আইফেল টাওয়ারের নিচে তিনটা
কফিন রাখা হয়েছে এবং সেখানে ফ্রান্সের পতাকা রাখা হয়েছে, দেখানো হয়েছে। কারণ ফ্রান্সের মধ্য
থেকেই কিন্তু অলরেডি প্রটেস্ট চলছে বিরোধিতা চলছে যে আমাদের ট্রুপস যেন ইউক্রেনে না যায়। কারণ
আফ্রিকায় যাওয়া আর ইউক্রেনে যাওয়া তো এক কথা না। কারণ হচ্ছে যে ইউক্রেনের সেখানে গিয়ে
প্রতিপক্ষ হচ্ছে রাশিয়া। আর আফ্রিকার ওই সব কান্ট্রিস এ তো প্রতিপক্ষ হচ্ছে ঘরোয়া প্রতিপক্ষ
দুর্বল অনেক দুর্বল।

তো এজন্যই ফ্রান্সের মধ্য থেকেই কিন্তু অনেক বিরোধিতা আসছে তারপরও শেষমেষ আমার যেটা বিশ্বাস
বা আমার যেটা প্রেডিকশন সেটা হচ্ছে যে ফ্রান্স অবশেষে পাঠাবেই। কারণ এটা ডিপেন্ড করে না আসলে
যে সেখানকার জনগণ কি বলছে। ম্যাক্রো বা তাদের যে আসলে নীতি নির্ধারক যারা রয়েছে তারা যদি দেখে
যে, না তাদের ট্রুপস সেখানে পাঠিয়ে লাভ আছে অবশ্যই তারা পাঠাবে। ইন দ্য মেইন টাইম তারা কিন্তু
তাদের যে ট্রেইনারস রয়েছে তাদেরকে অলরেডি বলাই হচ্ছে যে, তারা অলরেডি ইউক্রেন অভিমুখে
রাওয়ানাও করে দিয়েছে এবং অলরেডি মনে হয় পৌঁছেও গেছে। তার মানে কি? তার মানে হচ্ছে ওয়ান বাই
ওয়ান সেখানে কিন্তু স্টেশন করবে এটাই খুবই সহজে বুঝা যায়। ওদিক থেকে জার্মানি কি করছে তারা
তাদের যে মেসিভ এখন অস্ত্রশস্ত্র প্রোডাকশন বাড়াচ্ছে সেখানকার ফাইটের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে এটা

কেন নিচ্ছে। জার্মানি তাদের হয়তো বা একটা প্রতিশোধ হিসাবে দেখতে পারে এটাকে যে আপনার
জার্মানিকে যেভাবে রাশিয়া নাস্তানাবুদ করেছিল। তার একটা প্রতিশোধ হিসেবে এটা একটা খুব মোক্ষম
সময়।

জার্মানি আবার হয়তো বা সেইরকম একটা সময় আসতে চাইছে যে এইবার রাশিয়াকে তারা ধরবে, দেখা যাক।
ইউকে ও কিন্তু সেই কাজটা করছে ওদিকে ন্যাটোর যে আপনার ইন্সট্রাক্টরস এবং বিভিন্ন কান্ট্রিস
থেকে কিন্তু ইন্সট্রাক্টরস অলরেডি ইউক্রেনে অবস্থান করছে যাচ্ছে। এই এফ -১৬ যে ফাইটার
জেটসগুলা আছে সেইগুলো প্রশিক্ষণের জন্য। এখন আপনার প্রত্যেকটা জিনিস দেখবেন যে প্রশিক্ষণের
নাম দিয়ে প্রথমে সেখানে কিন্তু অলরেডি ইন হচ্ছে। তার মানে এটা কিন্তু খুব একটা ভালো সাইন না। তাহলে
প্রিয় ভাই ও বোনেরা, আপনারা দেখতে পারলেন যে কেন ফ্রান্স বা ম্যাক্রো আসলে এখন ইউক্রেন
অভিমুখে রওয়ানা করতে চাইছে।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке