Dhaka To Brahmanbaria | অসাধারণ একটি মুহূর্ত ট্রেনের সাদে বসে এক সাথে ৩ টি ভৈরব ব্রিজ দেখলাম।
Subscribe My Channel: / @shwapnobazz
ভ্রমণের মাঝে লুকিয়ে থাকে নানা অভিজ্ঞতার কথা। অন্য সব যানবাহনে ভ্রমণের চেয়ে ট্রেন ভ্রমণের মজাটা সম্পূর্ণ আলাদা। অসংখ্যবার ট্রেনে ভ্রমন করেছি। একেক দেশে ট্রেনের একেক নাম। আর ট্রেনের নাম গুলো মূলত ভিন্ন ভিন্ন দেশ অনুযায়ী তাদের স্থানীয় ভাষায়।
আমার জীবনের ট্রেন ভ্রমণের স্মৃতি গুলো সব সময় মনে পড়ে যায়। ট্রেনের ঝক ঝক শব্দ, যানজট বিহীন পথ। ট্রেন লাইনের দু'পাশে সারি সারি গাছ, দেখা যায় আশে পাশে বাড়ি ঘর সব কিছুকে পাল্লা দিয়ে ছুটে চলে ট্রেন তার গন্তব্যে। কোথাও ভ্রমনে যেতে ট্রেনকে বেছে নেই আমি সবার আগে। ট্রেন ভ্রমণের অসংখ্য অভিজ্ঞতা আমার জীবনের সাথে জড়িয়ে আছে। ট্রেনের সময় সূচী বিলম্ব হওয়ার কারনেও ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকতে হয়েছে রেল স্টেশনে।কিছুক্ষণ পর পর চায়ের দোকানে গিয়ে চা পান করা, প্লাট ফর্মে বসে বসে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়া, নানান রকমের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ, নানান রকমের ঘটনা সেই মুহূর্ত গুলো ছিল আমার জীবনের ভালো কিছু মুহূর্ত। ট্রেন স্টেশন ও পার্শবর্তী দৃশ্য গুলো আমার চোখে খুব ভালো লাগে।
ক্লাস পঞ্চম শ্রেণী যখন পড়ি তখন জীবনের প্রথম কসবা তে ভিত্তি পরীক্ষা দিতে গিয়ে ট্রেন দেখি। এর পর এইচ এস সি তে যখন কুমিল্লা তে ভর্তি হয় তখন থেকেই ট্রেন ভ্রমণের আনন্দ উপভোগ করতে শুরু করি। স্টেশনে গিয়ে সময় সূচী দেখতাম। স্টেশন পৌছানোর পর কাছিকাছি সময়ে যেই ট্রেন আসতো সেই ট্রেনেই উঠে পরতাম।
রাতের ট্রেনে জানালার পাশে বসে মুহুর্তটা খুবই উপভোগ্য। মন আবেগী হয়ে যায়, অনেক ভাবনা-কল্পনা সৃষ্টি হয় হৃদয়ে। নিজের মনের সাথে নিজের কথা বলা। কবিতার ছন্দ সৃষ্টি করা। রাতের আধারে দূরের দৃশ্য গুলো ঠিক ভাবে দেখা যায় না, কল্পনায় আবিস্কার করতাম কী ঐখানে। ভ্রমনে গিয়ে পকেটের টাকা ফুরিয়ে গেলে বাড়ি ফেরা নিয়া ভয় পেতাম না। ট্রেনে টিকেট ছাড়া ও টাকা ছাড়া ভ্রমণের অভিজ্ঞতাও অনেক আছে আমার।
এই প্রথম ট্রেনের ছাদে বসে গেলাম, অসাধারণ লাগছে। ।
ঢাকা বিমান বন্দর রেল স্টেশনে থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া যেতে
সময় লাগছে ১ঃ৪৫ মিনিট ।
প্রতিদিন ঢাকা থেকে পারাবত, জয়ন্তীকা, উপবন এবং কালনী এক্সপ্রেস নামে চারটি আন্তঃনগর ট্রেন ঘোড়াশাল, নরসিংদী, ভৈরব, বি. বাড়িয়া, আখাউড়া, শ্রীমঙ্গল, কুলাউড়া, ফেঞ্চুগঞ্জ হয়ে সিলেট পর্যন্ত চলাচল করে, এবং আরও দুইটি আন্তঃনগর ট্রেন পাহাড়ীকা এবং উদয়ন এক্সপ্রেস নামে চট্টগ্রাম থেকে ফেনী, লাকসাম, কুমিল্লা, আখাউড়া, শ্রীমঙ্গল, কুলাউড়া, ফেঞ্চুগঞ্জ হয়ে সিলেট পর্যন্ত চলাচল করে । এছাড়া সুরমা, জালালাবাদ, কুশিয়ারা ও সিলেট কমিউটার নামে চারটি লোকাল/মেইল ট্রেন সিলেটের উদ্দ্যেশে যথাক্রমে ঢাকা, চট্টগ্রাম, ও আখাউড়া থেকে ছেড়ে আসে ।
আন্তঃনগর, পারাবত, জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস, Dhaka, ঢাকা, Tongi টঙ্গী, Ghorashal, ঘোড়াশাল, Narsingdi, নরসিংদী, Bhairab Bazar, ভৈরব বাজার, Brahmanbaria, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, Akhaura, আখাউড়া, Sreemangal, শ্রীমঙ্গল, Kulaura, কুলাউড়া, Fenchuganj, ফেঞ্চুগঞ্জ,Sylhet, সিলেট, Parabat express,Joyantika express, Upaban express, Shaistaganj শায়েস্তাগঞ্জ, Moulvibazar, মৌলভীবাজার,bangladesh train, journy by train, dhaka to brahmanbaria, dhaka train, real, komolapur, bimanbondor train,
Информация по комментариям в разработке