Скачать или смотреть বাংলাদেশের Humanitarian Corridor নীতির কি পরিণতি হবে?

#humanhumanity1752 #corridor #rakhinestate
Since last November/December, Arakan Army has successfully taken control of about 90% of Rakhine State. Entire Bangladesh-Myanmar international boundary are now under control of Arakan Army. Ever since Myanmar Junta Govt. has blocked all supply from mainland Myanmar. As a result of war Rakhine farmers could hardly cultivate their land. UN has issued a warning of impending famine in Rakhine by mid of 2025. As such, there is a dire necessity of sending Aid to Rakhine and there is a discussion of a Humanitarian Corridor through Southern part of Bangladesh to Rakhine.
Bangladesh’s interim Government has agreed in principle to facilitate a UN-led humanitarian corridor into Myanmar’s Rakhine State is a bold step toward alleviating a dire crisis. The region, battered by conflict and a recent devastating earthquake, faces an imminent famine that threatens millions, including the persecuted Rohingya and other displaced ethnic groups. Dhaka’s willingness to support this initiative reflects its humanitarian legacy, yet it also places the country at a precarious crossroads.
Without robust security measures, international oversight and a UN-monitored mechanism to ensure aid reaches vulnerable populations, this corridor risks becoming a conduit for exploitation by Myanmar’s junta or emboldened rebel groups like the Arakan Army. Bangladesh must tread carefully to balance its moral obligations with the imperative to avoid fueling regional instability.
Now Bangladesh has an interim Government, a decision like allowing a Corridor have to be made through national consensus. Major political parties have already voiced their concern about the issue. Bangladesh is passing through a turmoil period of internal politics. In this trying time taking such a decision would be very challenging for Interim Government.
Humanitarian Corridor at other places of the world did not sail smooth, for Bangladesh this type of issue is absolutely new. This video is made to highlight the advantages and disadvantages of allowing such corridor, urging upon the Government to forge a national consensus regarding the issue.

গত বছর নভেম্বর/ডিসেম্বর মাসে আরাকান আর্মি রাখাইন রাজ্য থেকে মায়ানমার জান্তা সরকার হটিয়ে রাখাইনের প্রায় ৯০% অঞ্চল দিখল করে সেখানে নিজেদের শাসন ব্যবস্থা চালু করেছে। বাংলাদেশের সাথে মায়ানমারের পুরো সীমানা বর্তমানে আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে। এ ঘটনার পর মায়ানমার জান্তা সরকার মূল ভূখণ্ড থেকে আরাকানে সকল সরবরাহ বন্দ রেখেছে, আর সেখানে সমুদ্র পথে প্রবেশের একমাত্র বন্দরটিও জান্তা সরকারের দখলে। ফলশ্রুতিতে, সেখানে অতি সন্তর্পণে মানবিক বিপর্যয় ঘটতে যাচ্ছে।
রাখাইনের নিজস্ব খাদ্য সামগ্রী নিঃশেষ হয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ দুর্ভিক্ষের দারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছে। UN কর্তৃক সতর্কতা জারী করা হয়েছে যে, এ রকম চললে, ২০২৫ শের মাঝামাঝি রাখাইনে দুর্ভিক্ষ দেখা দেবে। এ ধরণের একটি মানবিক বিপর্যয় এড়াতে বাইরে থেকে রাখাইনে ত্রাণ সামগ্রী পাঠানো জরুরী। আর সেটা পাঠানোর জন্য একটি Humanitarian Corridor স্থাপন করা ছাড়া উপায় নেই। ভৌগোলিক দৃষ্টিভঙ্গিতে সে ধরণের Corridor স্থাপনে, জন্য একমাত্র বাংলাদেশের ভুমি ব্যবহার করা সহজ।
রাখাইনের অবস্থা মানবেতর, সেখানে সাহায্য পাঠানো একান্ত মানবিক বিষয়। দুর্ভিক্ষ পীড়িত রাখাইনে ত্রাণ সামগ্রী পাঠানোর জন্য UN যদি আনুষ্ঠানিক ভাবে বাংলাদেশের কাছে Humanitarian Corridor চায়, সে প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের জন্য সিদ্ধান্ত নেয়াটা একটা বিরাট চ্যালেঞ্জের বিষয় হবে?
Humanitarian Corridor দেয়ার প্রেক্ষিতে বাংলাদেশকে কি কি বিষয় বিবেচনা করা দরকার এবং Corridor কে কি ভাবে বাংলাদেশ তার নিজের সুবিধার্থে বিশেষ করে বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহণকারী লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রত্যাবাসনের বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এবং আঞ্চলিক পরিমণ্ডলে প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হবে, ভিডিওটিতে সে ব্যাপারে আলোকপাত করা হয়েছে।