ধানে ২১ দিন বয়সে কী অনুপাত খাদ্য ব্যবহারে ৪০% ফলন বাড়বে ।

Описание к видео ধানে ২১ দিন বয়সে কী অনুপাত খাদ্য ব্যবহারে ৪০% ফলন বাড়বে ।

ধানের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য ফসলের পুষ্টি ব্যবস্থাপনা গুরুত্বপূর্ণ। ধানের ২১ দিনের বয়সে বা চারা লাগানোর পর এই পর্যায়ে সঠিকভাবে পুষ্টি সরবরাহ করলে ফলন বাড়ানো সম্ভব। ধানে ৪০% পর্যন্ত ফলন বৃদ্ধির জন্য পুষ্টির সঠিক অনুপাত নিশ্চিত করা জরুরি। নিম্নলিখিত পুষ্টি ব্যবস্থাপনা ও অনুপাত অনুসরণ করতে পারেন:
#ধানের ২১ দিনের বয়সে সার ব্যবস্থাপনা:
নাইট্রোজেন (N): ধানের চারা বৃদ্ধির জন্য নাইট্রোজেন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২১ দিনের বয়সে ধানে প্রথমবার ইউরিয়া (নাইট্রোজেন) প্রয়োগ করুন। ইউরিয়া প্রয়োগের সময় ৮০-১০০ কেজি প্রতি হেক্টর ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে, স্থানীয় মাটি ও আবহাওয়ার উপর নির্ভর করে এর পরিমাণ পরিবর্তিত হতে পারে।
#ফসফরাস (P): ফসফরাস শিকড়ের বৃদ্ধি ও ফুল ধরার জন্য অত্যন্ত জরুরি। সাধারণত, ফসফেট সার (টিএসপি) জমি প্রস্তুতের সময় প্রয়োগ করা হয়। তবে যদি প্রয়োগ না করা হয়, তাহলে ২১ দিনের বয়সে প্রায় ২০-৩০ কেজি প্রতি হেক্টর ফসফরাস প্রয়োগ করা যেতে পারে।
#পটাশিয়াম (K): ধানের দানা পূর্ণ করার জন্য পটাশিয়াম প্রয়োজন। ২১ দিনের বয়সে মিউরেট অব পটাশ (এমওপি) ৫০-৬০ কেজি প্রতি হেক্টর ব্যবহার করা যেতে পারে।
#জিঙ্ক (Zn): ধানের জন্য জিঙ্ক প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদান। ২১ দিনের মধ্যে জিঙ্কের অভাব দেখা দিলে, প্রতি হেক্টরে ৫-১০ কেজি জিঙ্ক সালফেট প্রয়োগ করা যেতে পারে।
#সার ব্যবস্থাপনার মূলনীতি:
বিভাজিত প্রয়োগ: নাইট্রোজেন সার (ইউরিয়া) একবারে না দিয়ে কয়েক ধাপে (বিভাগ করে) দেওয়া ভালো, কারণ এতে ধানের গাছ সার ভালোমতো শোষণ করতে পারে।
জৈব সার: জৈব সার যেমন গোবর সার বা কম্পোস্ট সারও মাটির উর্বরতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
মাটির গুণাগুণ: মাটির পরীক্ষা করে সার ব্যবস্থাপনা করা উচিত। এতে মাটির পিএইচ, অম্লতা ও অন্যান্য উপাদানের ঘাটতি পূরণ করা যায়।
সঠিকভাবে পুষ্টি ব্যবস্থাপনা ও সারের অনুপাত অনুসরণ করলে ধানের উৎপাদন ৩০-৪০% পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে, তবে আবহাওয়া, মাটির গুণাগুণ, এবং রোগ-পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণও গুরুত্ব বহন করে।ধানের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য ফসলের পুষ্টি ব্যবস্থাপনা গুরুত্বপূর্ণ। ধানের ২১ দিনের বয়সে বা চারা লাগানোর পর এই পর্যায়ে সঠিকভাবে পুষ্টি সরবরাহ করলে ফলন বাড়ানো সম্ভব। ধানে ৪০% পর্যন্ত ফলন বৃদ্ধির জন্য পুষ্টির সঠিক অনুপাত নিশ্চিত করা জরুরি। নিম্নলিখিত পুষ্টি ব্যবস্থাপনা ও অনুপাত অনুসরণ করতে পারেন:
#ধানের ২১ দিনের বয়সে সার ব্যবস্থাপনা:
নাইট্রোজেন (N): ধানের চারা বৃদ্ধির জন্য নাইট্রোজেন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২১ দিনের বয়সে ধানে প্রথমবার ইউরিয়া (নাইট্রোজেন) প্রয়োগ করুন। ইউরিয়া প্রয়োগের সময় ৮০-১০০ কেজি প্রতি হেক্টর ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে, স্থানীয় মাটি ও আবহাওয়ার উপর নির্ভর করে এর পরিমাণ পরিবর্তিত হতে পারে।
#ফসফরাস (P): ফসফরাস শিকড়ের বৃদ্ধি ও ফুল ধরার জন্য অত্যন্ত জরুরি। সাধারণত, ফসফেট সার (টিএসপি) জমি প্রস্তুতের সময় প্রয়োগ করা হয়। তবে যদি প্রয়োগ না করা হয়, তাহলে ২১ দিনের বয়সে প্রায় ২০-৩০ কেজি প্রতি হেক্টর ফসফরাস প্রয়োগ করা যেতে পারে।
#পটাশিয়াম (K): ধানের দানা পূর্ণ করার জন্য পটাশিয়াম প্রয়োজন। ২১ দিনের বয়সে মিউরেট অব পটাশ (এমওপি) ৫০-৬০ কেজি প্রতি হেক্টর ব্যবহার করা যেতে পারে।
#জিঙ্ক (Zn): ধানের জন্য জিঙ্ক প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদান। ২১ দিনের মধ্যে জিঙ্কের অভাব দেখা দিলে, প্রতি হেক্টরে ৫-১০ কেজি জিঙ্ক সালফেট প্রয়োগ করা যেতে পারে।
#সার ব্যবস্থাপনার মূলনীতি:
বিভাজিত প্রয়োগ: নাইট্রোজেন সার (ইউরিয়া) একবারে না দিয়ে কয়েক ধাপে (বিভাগ করে) দেওয়া ভালো, কারণ এতে ধানের গাছ সার ভালোমতো শোষণ করতে পারে।
জৈব সার: জৈব সার যেমন গোবর সার বা কম্পোস্ট সারও মাটির উর্বরতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
মাটির গুণাগুণ: মাটির পরীক্ষা করে সার ব্যবস্থাপনা করা উচিত। এতে মাটির পিএইচ, অম্লতা ও অন্যান্য উপাদানের ঘাটতি পূরণ করা যায়।
সঠিকভাবে পুষ্টি ব্যবস্থাপনা ও সারের অনুপাত অনুসরণ করলে ধানের উৎপাদন ৩০-৪০% পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে, তবে আবহাওয়া, মাটির গুণাগুণ, এবং রোগ-পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণও গুরুত্ব বহন করে।

#আমনধানেরপরিচর্যা, #আমনধানচাষপদ্ধতি, #আমনধানেরসারপ্রয়োগেরতালিকা, #থিযোভিটকিকাজকরে, #ধানেথিয়োভিটব্যবহারেরনিয়ম, #ধানেরফলনবাড়ানোরউপায়, #ধানেরকুষিবাড়ানোরউপায়, #ধানেরপাশকাঠিবৃদ্ধিরউপায়, #ধানেরমাজরাপোকাদমনেরউপায়, #৪০থেকে৫০দিনহলেধানেরপরিচর্যা, #মাজরাপোকাদমনেরকীটনাশক, #সালফারকিকাজকরে, #১বিঘাজমিতেকতগুলোসারপ্রয়োগকরতেহবে, #বোরোধানেরগোছাবৃদ্ধিরউপায়, #কৃষিতথ্যসেন্টার, #ধানে২১দিনবয়সেকীঅনুপাতখাদ্যব্যবহারে৪০%ফলনবাড়বে,
Gmail: [email protected]
Call: 01738007669
ধন্যবাদ🥀

Комментарии

Информация по комментариям в разработке