Скачать или смотреть যেভাবে শিরিক, মুসলিম সমাজে ছড়িয়ে পড়ে. Shaykh Ali Hasan Osama Waz

#শিরিক #শির্ক_কি #Shaykh_Ali_Hasan_Osama_Waz
#Kalimat_Ullah


আসসালামু আলাইকুম,
আল-কুরআনের গল্পগুলোকে চিত্তাকর্ষক ও আলোকিত করার জন্য আপনার চূড়ান্ত গন্তব্য কলিমাত উল্লাহ-তে স্বাগতম। পবিত্র ধর্মগ্রন্থের গভীর জ্ঞানের গভীরে প্রবেশ করুন কারণ আমরা আপনার জন্য আকর্ষণীয় ভিডিওগুলির একটি সংগ্রহ নিয়ে এসেছি যা আল-কুরআনের পৃষ্ঠাগুলিতে পাওয়া গল্প এবং পাঠগুলিকে সুন্দরভাবে বর্ণনা করে।

নবী এবং রসূলদের কালজয়ী গল্প, তাদের পরীক্ষা এবং বিজয়ের বর্ণনা এবং গভীর বার্তাগুলি আবিষ্কার করুন যা যুগে যুগে অনুরণিত হতে থাকে। আমাদের চ্যানেলের লক্ষ্য দর্শকদের আল-কুরআন সম্পর্কে তাদের বোঝাপড়াকে আরও গভীর করতে এবং এর সমৃদ্ধ শিক্ষাগুলিকে দৃষ্টিকটু এবং অ্যাক্সেসযোগ্য উপায়ে অন্বেষণ করার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম প্রদান করা।

আজই কলিমাত উল্লাহর সদস্যতা নিন এবং আল-কুরআনের গল্পগুলির একটি চিত্তাকর্ষক অন্বেষণ শুরু করুন৷

Assalamu Alaikum,
Welcome to Kalimat Ullah your ultimate destination for captivating and enlightening Al-Quran stories. Delve into the profound wisdom of the holy scripture as we bring you a collection of engaging videos that beautifully narrate the stories and lessons found within the pages of the Al-Quran.

Discover the timeless tales of prophets and messengers, the narratives of their trials and triumphs, and the profound messages that continue to resonate through the ages. Our channel aims to provide a platform for viewers to deepen their understanding of the Al-Quran and to explore its rich teachings in a visually captivating and accessible manner.

Subscribe to Kalimat Ullah today and embark on a captivating exploration of the Al-Quran's stories.

আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা চাঁদের কপালে চাঁদ টিপ দিয়ে যা।
ধান ভাঙলে গুঁড়ো দেব,
মাছ কাটলে মুড়ো দেব,
কালা গায়ের দুধ দেব,
দুধ খাওয়ার বাটি দেবো,
চাঁদের কপালে চাঁদ টিপ দিয়ে যা।
শোনেন নাই জীবনে? জীবনে আপত্তিকর মনে হয়েছে,
হয়নাই!
হয়তো আপনারাও বলেছেন।
অথবা আপনারাও না বললে, বাসার মহিলারা বলেছে। বাচ্চাকে ঘুম পাড়ানোর জন্য।
বা নিজেদের গলার না থাকলেও YouTube ছাড়ে হয়তো শুনিয়েছেন। জীবনে আপত্তিকর মনে হয় নাই!
কিন্তু আমি কয়েকটা প্রশ্ন ছুড়ে দেই।
কোন সিদ্ধান্ত আমি দিচ্ছি না।
জাস্ট কয়েকটা প্রশ্ন খালি চিন্তা করবেন,
এরপর নিজেকে জিজ্ঞেস করবেন,
যে কুফল গুলো কিভাবে নরমালাইজেশন করা হয়।
কিভাবে শিরিক সমাজের রন্ধে রন্ধে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়।
একবার নিজের বিবেকে শুরু থেকে প্রশ্ন করতে শুরু করেন।
আয় আয় চাঁদ মামা, চাঁদকে মামা ডাকলো কেন?
মা ডাকে কারা, আর মামা ডাকে কারা?
দেবীরে ডাকে মা,
আর ভাই ধরে দেবতা কে (চন্দ্র দেবতা) নাম শুনে নাই জীবনে?
চন্দ্র দেবতাকে ডাকছে মামা। কারণ সে হলো দেবীর ভাই,
তা আয় চাঁদ মামা, তবে মামাটা ডাকা হচ্ছে।
তার মানে এটার পিছনে দেবতা আর দেবীর একটা আকিদা জড়িয়ে আছে।
আচ্ছা, চাঁদের, আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা।
কেন টিপ দিলে কি হবে? এত কিছু থাকতে টিপ কেন?
অন্য কিছু না, টিপ দিয়ে যা,
টিপ দিলে কি হবে?
কজন আরেকজনকে আশীর্বাদ দেয় কিনা টিপ দিয়ে।
তো এখন দেবতা, চন্দ্র দেবতাকে বলছে মামা ডেকে!
ও মামা তুমি আসো আশীর্বাদ দিয়ে যাও কপালের মাঝে।
চাঁদের কপালে চাঁদ টিপ দিয়ে যা।
তুমিতো চাঁদ আছোই চন্দ্র দেবতা।
আমার এই বাচ্চাটাও যেন বড় হয়ে চাঁদ হতে পারে,
চাঁদের মত যাতে গ্রহণীয় এবং সকলের নিকট মাননীয় হতে পারে এজন্য।
চাঁদের কপালে চাঁদ,
তো এটা ধরে তুমি তার কপালে টিপ দিয়ে যাও।
আচ্ছা দিলে কি হবে?
মাংনা মাংনা কাম তো আজকাল কেউ করেনা।
সবাই টাকা দিয়ে করে। তো এখন দেখা যাচ্ছে,
তুমি কাজটা করে দাও। আমরা তোমাকে খুশি করে দেবো।
কিভাবে খুশি করব!
একজন আরেকজনেরই খুশি করে তার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন জিনিস উৎসর্গ করে।
তো মূর্তির সামনে গিয়ে অনেক কিছু উৎসর্গ করে না! মূর্তি কি খেতে পারে এগুলো?
পারে না! কিন্তু তাকে খুশি করার জন্য, নেক নজর পাওয়ার জন্য।
এবার দেখেন,
ধান ভাঙলে কুড়ো দেবো,
ভালো কথা। মাছ কাটলে মুড়ো দেবো।
মুরু মানে কি আমি জানিনা। মাছ কাটলে মুড়ো দেবো।
আবার কালা গায়ের,
লাল গাইও না, সাদা গায়ও না,
কালা গায়ের দুধ দেবো, দুধ খাওয়ার বাটিও দেবো।
তার মানে কি?
পুরোটাই তো হলো,
ওই যে আশীর্বাদ যে তুমি দিবা,
এর জন্য তোমার শানে তোমার মানে এটা উৎসর্গ।
এটারে কি জানি বলে?
মূর্তির সামনে গিয়ে যে খাবার দেয় কি বলে এডারে?
তো এই যে জিনিসটা তার জন্য উৎসর্গ করছো।
উৎসর্গ করার লাস্টে আবারো স্মরণ করায় দিচ্ছে,
তোমার কাজ কি জানো? কাজ হল,
চাঁদের কপালে চাঁদ টিপ দিয়ে যা।
তাহলে কথা তো কয়েকটা বলে ফেললেন।
কিন্তু কয়টা বাক্যের মধ্যে কয়টা আকিদা চলে আসলো।
কয়টা ভিন্ন ধর্মীয় চেতনার জড়িয়ে গেল।
কি এগুলো হচ্ছে নাকি হচ্ছে না?
কাজ করার সময় একটা বারও মনে থাকে না,
যে কাজের পরিণতিটা কোথায় গিয়ে পড়ছে।
আরে এ বাংলাদেশের মধ্যে ও ইসলামের বিভিন্ন বিধান নিয়া যেন নাক সিটকাই।