Скачать или смотреть ইসলাম কোনো বাপ দাদার পরিচয়ে চলে না😏, ইসলাম দলিলে চলে💖

🇹‌🇭‌🇦‌🇳‌🇰‌🇸‌ 🇫‌🇴‌🇷‌
🇼‌🇦‌🇹‌🇨‌🇭‌🇮‌🇳‌🇬‌


🇸‌🇺‌🇧‌🇸‌🇨‌🇷‌🇮‌🇧‌🇪‌ 🇳‌🇴‌🇼‌
ᴀɴᴅ ᴍᴏʀᴇ ᴜᴘᴅᴀᴛᴇ ɪsʟᴀᴍɪᴄ ᴠɪᴅᴇᴏ

#mizanurRahmanazhari
#gulamSarwarSaidee
#heartBrokenIslamicstatus


🎬Mizanur Rahman Azhari
🎬Golam Sarwar Saidee
🎬block beauty410
🎬Islamic Status
🎬Emotional Islamic Status
🎬Heart Broken Islamic Status
🎬Islamic Status
🎬New Islamic Status
🎬Bangla lyrics Islamic Status



🇸‌🇴‌🇨‌🇮‌🇦‌🇱‌ 🇲‌🇪‌🇩‌🇮‌🇦‌ 🇲‌🇪

🇫‌🇧‌ 🇵‌🇦‌🇬‌🇪
  / block-beauty-168015178329918  

এক আরব বেদুঈন বলে ছিলো , মরুভূমিতে উটের খুরের চিহ্ন দেখে অদেখা উটের চলে যাওয়ার অস্তিত্ব প্রমাণিত হয় । মরুভূমিতে গাঁধার মল-মূত্র দেখে অদেখা গাঁধার চলে যাওয়ার প্রমাণ বহন করে । এই বিশাল পৃথিবী ও আকাশের অস্তিত্ব দেখে এর অদেখা স্রষ্টার প্রমাণ বহন করে না ? অবশ্যই এই বিশাল আকাশ ও পৃথিবী দেখে সৃষ্টিকর্তার প্রমাণ বহন করে । কারণ একটা সুই পর্যন্ত বানানো ছাড়া নিজে নিজে হয় না । এই বিশাল বড় আকাশ ও পৃথিবী নিজে নিজে হতে গেছে ? আবার সব নিখুঁত ভাবে ও সুনিপুন ভাবে পরিচালিত হওয়া কি সম্ভব!!!! নিজে নিজে এই বিশাল আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টি হয়ে যাওয়া কোনদিন ও সম্ভব না । অবশ্যই এর সৃষ্টিকর্তা রয়েছে । তবে কে এই সৃষ্টিকর্তা ? সকল মানুষ যাতে করে নিজের স্রষ্টাকে নিশ্চিতভাবে জানতে পারে সেজন্য স্রষ্টা মেহেরবানি করে যুগে যুগে মানব হতে সর্ব শেষ্ঠ ব্যক্তিদের নবী-রাসূল বানিয়ে পাঠিয়েছেন । তারা কোন দিন মিথ্যা বলেননি, এমনকি নিজের সার্থের জন্য মিথ্যা বলেন নি; মহান আল্লাহর ব্যাপারে মিথ্যা বলবেন ! অসম্ভব ! অথচ তারা আল্লাহর দিকে আহবান করতে যেয়ে সব চেয়ে বেশি নির্যাতিত হয়েছেন । তবু ও তারা পিছু হটেননি, এজন্য কাউকে হত্যা পর্যন্ত করা হয়েছে , কাউকে যেতে হয়েছে জ্বলন্ত অগ্নিতে, ছাড়তে হয়েছে নিজের ভিটে-মাটি । যখন হুমকি-ধমকিতে মহান আল্লাহর দিকে আহবান হতে বিরত রাখতে কাজ হচ্ছিল না তখন তারা দিয়েছিল বিশাল বড় অপার কাবার চাবি, আরবের রাজত্ব, এর উত্তরে বলেছিল আমার একহাতে সূর্য, অন্য হাতে চন্দ্র দিলে ( অসম্ভব ) ও আমি তা চাই না । আমি চাই শুধু তোমরা একথা বলবে লা ইলাহা ইল্লাললাহ । যদি তিনি মহান আল্লাহর রাসূল না হতেন, অন্য কোন মানুষের পক্ষে কি সে দিন এত বড় অপার ত্যাগ করা সম্ভব ছিলো ! আসলে তারা ছিলেন দুনিয়ার সকল লোভ-লালসার উর্ধে । যদি তিনি আল্লাহর নবী না হতেন আরবদের দুশমনির সামনে তেইশ বছর নয়, তেইশ মাস ও টিকতে পারতেন না, তেইশ মাস নয় তেইশ দিন ও টিকতে পারতেন না , কারণ আরবরা সর্বোচ্চ দুশমনি তার সাথে করেছেন, প্রতিটি ঘরে ঘরে তার বিরুদ্ধে দুশমনি এবং হিংসার আগুন প্রজ্বলিত হয়েছিল, তার প্রতিপক্ষ সবাই ছিল প্রভাবশালী , দূরদর্শী লড়াকু, কথায় কথায় প্রতি পক্ষের মাথা থেকে শরীরকে বিচ্ছিন্ন করে দেয়া অসভ্য দয়ামায়া হীন জাতি ছিল তারা । মহান আল্লাহ পাক পূর্ববর্তী নবী রাসূলদের যেমন হেফাজত করেছেন মুহাম্মদ সা কে তেমনি হিফাজত করেছেন । পূর্ববর্তী নবী রাসূলদের সামনে তাদের জাতিকে মহান আল্লাহ পাক ধ্বংস করেছেন । তবে মুহাম্মদ সাঃ বারবার মহান আল্লাহর কাছে ফরিযাদ করেছেন তার জাতিকে যেন মহান আল্লাহ পাক ধ্বংস না করেন, নিজে রক্তাক্ত হয়েছেন । মহান আল্লাহ পাক চরম রাগান্বিত হয়েছেন । জাতিকে ধ্বংসের জন্য পাহাড়ের দায়িত্বের ফেরেশতাকে পাঠিয়েছেন, তখনও তাদের জন্য বদ দোআ করেননি । তাদের জন্য এই বলে দোয়া করেছেন । হে আল্লাহ তারা বুঝে না । তারা অবুঝ । আপনি তাদের সঠিক পথপ্রদর্শন করুন । আপনি তাদের ধ্বংস করলে আমি কার কাছে হিদায়াত এর দাওয়াত দিবো ? হে আল্লাহ তারা যদি মুসলিম না ও হয় তাদের পরবর্তী প্রজন্ম মুসলিম হবে তবুও তুমি তাদের ধ্বংস করো না । কোন নবী রাসুল ছাড়া কারো পক্ষে কি উম্মাতের জন্য এতো মায়া দরদ দেখানো কি সম্ভব ? রাতভর নামাজে পা ফুলিয়ে ফেলতেন । আর কেঁদে কেঁদে উম্মাতের জন্য মহান রবের কাছে ফরিযাদ করতেন । আর দিনভর মানুষ কে মহান আল্লাহর দিকে দাওয়াত দিতেন । বলতেন মহান আল্লাহ ছাড়া তোমাদের অন্য কোন সত্য মা'বুদ নাই, আমি মহান আল্লাহর পক্ষ হতে প্রেরিত রাসূল । কারণ তিনি এসেছেন মানুষ কে তার রবের পরিচয় করিয়ে দিতে, তিনি সারা জীবন তাই করেছেন । তিনি এটাই চাইতেন প্রতিটি লোক তার সৃষ্টিকর্তাকে চিনুক । এবং শুধুমাত্র তারাই ইবাদত করুন, আল্লাহ ছাড়া আর কারো ইবাদত কেউ না করুক । এবং প্রতিটি লোক জান্নাতে প্রবেশ করুক । একটা লোক ও যাতে জাহান্নামে না যায় । তৎকালীন যে মক্কার পরিস্থিতি এই পরিস্থিতিতে কুরআনের মতো একটা গ্রন্থ রচনা করা কি সম্ভব ছিল ?? তৎকালীন নয় এখনো কি সারা পৃথিবীর সকল মানুষ মিলে কুরআনের মতো একটা নির্ভুল গ্রন্থ রচনা করতে কি সম্ভব হবে ? এইটা যদি মহান আল্লাহর বানী না হতো এতে ভুল থাকতো পরষ্পর বিরোধী কথা থাকতো । অথচ আজ পর্যন্ত কেউ এর ভুল ধরতে পারেনি । ফান্সের একজন উচ্চ শিক্ষিত বৈজ্ঞানিক কে ফান্সের সরকার বিশটা সূরা অনুবাদ করতে দেন যাতে এতে ভুল ধরা যায় । ঐ বৈজ্ঞানিক নিজেই ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন । পৃথিবীর যে কোনও বই একদুই বা পড়লে আর পড়তে ভালো লাগে না । অথচ পবিত্র কুরআন কে যত পড়ে ততই মজা । ছোট্ট একটা ছয় বছরের শিশু এই গ্রন্থ কে হিফজ করে ফেলে । পৃথিবীর অন্য কোনও এতোবড় গ্রন্থ কেউ কি এভাবে মুখস্থ করতে পারবে ? মহান আল্লাহর মেহেরবানীতেই বাংলাদেশে দশ লাখের ও বেশি হাফেজে কুরআন রয়েছে । পৃথিবীর সব দেশেই রয়েছে হাফেজে কুরআন । এই কুরআন কোন সন্দেহ ছাড়া মহান আল্লাহর বানী । কেননা পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলে ও এমন একটা গ্রন্থ রচনা করতে সম্ভব হবে না ।