Скачать или смотреть নারী দের জাহান্নামে যাওয়ার কিসু কারণ সমূহ, মহানবী সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম এর হাদীসের অলোকে

নারী দের জাহান্নামে যাওয়ার কিসু কারণ সমূহ, মহানবী সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম এর হাদীসের অলোকে

নারীদের জাহান্নামে যাওয়ার কারণসমূহ নিয়ে এই ভিডিওটি আলোচনায় গভীরভাবে আলোড়িত হয়েছে। মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পবিত্র হাদীসের আলোকে নারীদের কিছু গুনাহ, ভুল এবং অবহেলার বিষয়গুলিকে তুলে ধরা হয়েছে, যেগুলি তাদের আখিরাতে জাহান্নামে যাওয়ার কারণ হতে পারে। এই ভিডিওটি ইসলামিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে নারীদের আচরণ, ধর্মীয় দায়িত্ব এবং পাপ থেকে বাঁচার পথ নির্দেশ করছে। এটি সকলের জন্য শিক্ষণীয় এবং আত্মজিজ্ঞাসার জন্য উৎসাহিত করবে। ইসলামে সঠিক পথে চলার গুরুত্ব এবং নারী-পুরুষ উভয়েরই আল্লাহর পথে ফিরে আসার আহ্বান এই আলোচনার মূল লক্ষ্য।

#ইসলামিকজ্ঞান #নারীদেরজাহান্নাম #হাদিস #পবিত্রকুরআন #ইসলাম #ইসলামিকশিক্ষা #আখিরাত #IslamicKnowledge #নারীওজাহান্নাম #ইসলামেরপথে #Hadith #IslamicReminders #মহানবী #LifeAfterDeath #Akhirah #সত্যেরপথ #আত্মশুদ্ধি #IslamicTeachings #WomenInIslam #ইসলামিকজ্ঞান #জীবনেরউদ্দেশ্য #আল্লাহরভয় #IslamicLifestyle #IslamForAll #ইসলামিকশিক্ষা #হাদিস #কুরআনেরআলো #LifeLessons #Deen #Tawbah


১। নারীদের মধ্যে ফজরের নামাজ কাজা করাটা খুব বেশী দেখা যায়। এমনকি অনেক দ্বীনদার নামাজী নারীরাও ফজরের নামাজ কাজা করে ফেলে।

২। তেমনি ভাবে নারীদের আরো একটি ভুল যা তাঁদেরকে জাহান্নামে নিয়ে যায় তা হল বেশীর ভাগ নারী যাকাত দেয়ার ব্যপারে একেবারেই উদাসিন। খবর নিয়ে দেখা যায় এক একজনের আলমারি ভর্তি সোনা রুপার গহনা, যাকাত দিতে বললে বলে 'আমার কাছেতো নগদ টাকা নাই'। হে বোন জেনে রাখুন এ শখের গহনাই কাল আপনার জন্য জাহান্নামে যাওয়ার কারন হতে পারে। তাই প্রয়োজনে গহনা বীক্রি করে হলেও জাকাত দিয়ে দেয়া হল বুদ্ধিমানের কাজ।

তাছাড়া যে সব নারীর উপর যাকাত ফরয হয় তাদের জন্য কুরবানী করাও ওয়াজিব হয় কিন্তু আমরা শতের মধ্যে একজনকেও খুঁজে পাই না যারা নিজের কাছে সম্পদ থাকা সত্বেও টাকা পয়সা খরচ করে পশু কিনে এনে কুরবানী করেন, অধিকাংশ মহিলারা স্বামীর উপর নির্ভর করে থাকে নিজের উপর যে কুরবানী ওয়াজিব তা জানেও না খবরও রাখে না।

৩। অনেক নারীর আরেকটি মারাত্মক ভুল হল যে, তাঁরা গোসল ফরয হলে নাপাক হলে তা থেকে পাক সাফ হওয়ার জন্য নানান কারনে গোসল করতে দেরী করে। এমনকি এ চক্করে পরে নামাজ পর্যন্ত কাজা করতে থাকে। অধিকাংশ মহিলা

তাঁদের ফরয জ্ঞান যেমন হায়েজ নেফাজ এস্তেহাজা এসব ব্যপারে পরিপূণ জ্ঞানও রাখে না। অধিকাংশ নারী তাঁদের যে প্রতিমাসে ঋতুস্রাব হয় সে ঋতুস্রাব বন্ধ হওয়ার পর তাঁর উপর যে গোসল ফরয হয় সেটা পর্যন্ত জানে না। গোসল ফরয হলে কিভাবে ফরয গোসল করতে হয় তাও জানে না। তারা মনে করে বিয়ে করার পরই গোসল ফরয হয় তখনই তারা গোসল করা শিখে।

৪। অনেক মেয়েরা শখ করে নেইল পলিশ লাগিয়ে থাকে, অথচ এ নেইল পলিশ লাগানোর ফলে অযুও হয়না গোসলও হয়না, এ নেইল পলিশ তুলতেও সময় লাগে তাই অনেক নেইলপলিশ ওয়ালনি নামাজ ছেড়ে দেয়, আবার অনেকে নেইল পলিশ না তুলেই অযু করে নামাজ আদায় করে। ফলে সে মুলত অযু ছাড়াই নামাজ পড়ল। কারন যতক্ষণ নেইল পলিশ রিমোভ করবে না ততক্ষন অযু হবে না।

৫। তেমনিভাবে অধিকাংশ নারী পর্দা করার ব্যপারে এতই উদাসিন যা ভাষায় প্রকাশ করা অসম্ভব। কোন বিয়ে শাদির অনুষ্ঠানেতো সে বেপর্দাগীরি আরো বেড়ে যায়।

৬। তাছাড়া ২ জন নারী যখন মিলিত হয় তাঁদের আলোচনার বিষয়বস্তু হয় ৩য় জনের গিবত করা, আর নারীদের স্বভাবই এমন যে তারা কয়েকজন একত্র হলে কথা না বলে থাকতে পারে না, আর কথার বিষয়বস্তুই হয়ে থাকে গীবত পরনিন্দ এসব, আর এ গীবত করতে করতেই অনেক নারী জাহান্নামের দরজায় পৌঁছে যায়।

৭। তেমনি ভাবে অধিকাংশ নারীরা খুবই কূপন হয়ে থাকে, দান সদকা করতে

খুবই কৃপনতা করে থাকে,

যদি নারীরা বেশী বেশী সদকা করে তাহলে আল্লাহ তায়ালা এদেরকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচিয়ে দিবেন।

৮। কোন নারী যদি ভুলক্রমে কোন অন্যায় করে ফেলে তাহলে ভুল শিকার

করতেও লজ্জা করে, দেরী করে, অথচ দুনিয়ায় ক্ষমা চাওয়াটা খুবই সহজ, কিন্তু কিয়ামতের দিন এর জবাব দেয়াটা খুবই কষ্টকর।

৯। এছাড়াও নারী রাগের মাথায় কুফুরী কালাম বলে ফেলে। এমন কথা বলে

দেয় যার ফলে মানুষ ঈমানহারা হয়ে যায়। কুফুরী কালামের মধ্যে সবচেয়ে বড় কুফুরী হল যেভাবে স্বামীর বিরুদ্ধে নারীরা অভিযোগ করে বসে তেমনি ভাবে আল্লাহ তায়ালার বিরুদ্ধেই অভিযোগ করা আরম্ভ করে দেয়।

যেমন বলে আল্লাহ আমার দোয়া শুনেন না তাই এখন আর আল্লাহর কাছে

দোয়াও করি না। নাউজুবিল্লাহ।

১০। নারী সমাজের আরেকটি বড় ভুল তারা কোন বিধর্মীর কালচার বললে তা লুফে নেয়,

কিন্তু যদি বলা হয় এ কাজটি আমাদের প্রিয় নবী করিম (দরুদ) এর সুন্নত তখন তারা সে দিকে ফিরেও তাকায় না।

১১। এদের আরো একটি বিষয়ে অবহেলা তা হল নারীদের প্রয়োজন মিটলেই হল, তারা স্বামী কোথা থেকে কামাই করে আনছে সে দিকে খবরদারি করে না,

স্বামী কি চুরি করে আনছে নাকি ঘুষের টাকা আনছে সে ব্যপারে তাঁদের কোন মাথাব্যথাই নাই। অথচ এটাও জাহান্নামে যাওয়ার কারণ।

১২। তেমনিভাবে আল্লাহ তায়ালা কোন নারীকে যদি ভাল ঘরে জন্ম দেন, পিতা ধনী হন, তাঁর চেহেরা ছুরতও যদি সুন্দর হয় তখন সে এতটাই বেপরোয়া ও

অহংকারী হয়ে উঠে যে কেহ তাঁর সামনে অন্য কোন নারীর সুনাম করলে সে বরদাশত করতে পারে না। আর এ অহংকারই একজন নারীকে জাহান্নামে পৌঁছানোর জন্য যথেষ্ট।

১৩। তেমনিভাবে অধিকাংশ নারীই কুধারনার রোগী হয়ে থাকেন। আর সামান্য সন্দেহ থেকে কুধারনা আর সে কুধারনা থেকে মিথ্যা অপবাদের মত কবিরা গুনাহে লিপ্ত হয়ে যান।

যা জাহান্নামে নিয়ে যাওয়ার মত একটি কারন।

১৪। আজকাল যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশী দেখা যায় তা হল কোন কারনে

স্বামীর সাথে ঝগড়া হলে স্বামীকে এমনভাবে রাগান্বিত করে স্বামীকে এমন এমন কথা বলে যাতে স্বামীও প্রকাশ্য কিংবা গোপনে এমন বাক্য বলে দেয় যাতে তালাক হয়ে যায়, আর তালাক হয়ে যাওয়ার পরও সে স্বামীর