#

Описание к видео #

হাজার দুয়ারী রাজপ্রাসাদ

লালবাগে(মুর্শিদাবাদ, পশ্চিমবঙ্গ) অবস্থিত ঐতিহাসিক প্রাসাদ ও জাদুঘর

অন্য ভাষায় পড়ুন

নজর রাখুন

সম্পাদনা

ব্রিটিশ যুগে বাংলার এক বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ঐতিহাসিক নিদর্শন হল হাজারদুয়ারি। বিশালাকার এই প্রাসাদে প্রত্যেকটি হলঘর অনুপম সৌন্দর্যের আলোকে সজ্জিত। বাংলার নবাবি আমলে স্থাপত্যকলার এক উজ্জল প্রতিফলন হল এই হাজারদুয়ারি প্রাসাদ ।


হাজারদুয়ারির অবস্থান ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদ জেলায় লালবাগ নামক অঞ্চলে। এর পাশ দিয়ে ভাগীরথী আপন রূপ নিয়ে প্রবাহিত হয়েছে বহুদূরে। সাধারণত এই প্রাসাদটি বহু দরজাবিশিষ্ট বলে তাই একে 'হাজারদুয়ারি' নামকরণ করা হয়ে থাকে। বাইরে থেকে ও ভিতর থেকে হাজারদুয়ারিতে অনেক দরজা দৃশ্যমান হলেও এর মধ্যে অনেক দরজাই আদপে নকল । অথচ দূর থেকে পুরোপুরি আসল বলে মনে হয়। হাজারদুয়ারির চমক শুধু তার দুয়ারেই না, ঘরগুলোও মনোমুগ্ধকর। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশের মুর্শিদাবাদে অবস্থিত একটি রাজপ্রাসাদ।[১] এই প্রাসাদে অনেক দরজা আছে ৷ তার থেকেই প্রাসাদের এই নামকরণ হয়েছে ৷ অবশ্য সব দরজা সত্য নয়, অনেক নকল দরজাও রয়েছে ৷[২]

১৭শ শতাব্দী থেকে ইংরেজ শাসনের আগে পর্যন্ত সুবা বাংলা, বিহার ও ওড়িষার রাজধানী ছিল মুর্শিদাবাদশহর ৷ এখানে রাজত্ব করতেন নবাবরা ৷এখানকার নবাব হুমায়ুন জা ইউরোপিয় স্থপতি দিয়ে এই প্রাসাদ বানান ৷ অনেকে ভুল করে ভাবেন যে, এই প্রাসাদ বুঝি নবাব সিরাজউদ্দৌলার দৌলার তৈরি। এই প্রাসাদ তৈরী হয় সিরাজ জমানার পরে। সিরাজের প্রাসাদের নাম ছিল হীরাঝিল প্রাসাদ ৷ তা এখন ভাগীরথী নদীতে তলিয়ে গেছে ৷

এই প্রাসাদ ইউরোপিয় ধাঁচে বানানো ৷ ভাগীরথী নদীর তীরে অবস্থিত ৷ তিনতলায় বেগম ও নবাবদের থাকার ঘর, দোতলায় দরবার হল, পাঠাগার, অতিথিশালা এবং একতলায় নানা অফিসঘর ও গাড়ি রাখার জায়গা আছে ৷

বর্তমানে ভারতের পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষন এখানে একটা সংগ্রহশালা বানিয়েছেন ৷ তবে দুর্বল কাঠামোর জন্য দর্শকদের তিনতলায় উঠতে দেওয়া হয় না ৷ শুক্রবার মিঊজিয়াম বন্ধ থাকে।[৩]

Комментарии

Информация по комментариям в разработке