Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть puthia Rajbari Rajshahi | পুঠিয়া রাজবাড়ী এবং জাদুঘর রাজশাহী

  • Everything and Everywhere
  • 2025-12-18
  • 73
puthia Rajbari Rajshahi | পুঠিয়া রাজবাড়ী এবং জাদুঘর রাজশাহী
  • ok logo

Скачать puthia Rajbari Rajshahi | পুঠিয়া রাজবাড়ী এবং জাদুঘর রাজশাহী бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно puthia Rajbari Rajshahi | পুঠিয়া রাজবাড়ী এবং জাদুঘর রাজশাহী или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку puthia Rajbari Rajshahi | পুঠিয়া রাজবাড়ী এবং জাদুঘর রাজশাহী бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео puthia Rajbari Rajshahi | পুঠিয়া রাজবাড়ী এবং জাদুঘর রাজশাহী

puthia Rajbari Rajshahi
পুঠিয়া রাজবাড়ী এবং জাদুঘর রাজশাহী

‎‎বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের যে জায়গাটি ইতিহাস, স্থাপত্য এবং নীরব সৌন্দর্য—এই তিনটিকে একই সাথে ধারণ করে দাঁড়িয়ে আছে, তার নাম পুঠিয়া রাজবাড়ী। রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলায় বিস্তৃত এই রাজবাড়ী কমপ্লেক্স শুধু একটি পুরোনো ভবন নয়; বরং পুরো এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে আছে জমিদারি যুগের স্মৃতি, ধর্মীয় স্থাপত্য, মন্দিরশিল্প আর রাজপরিবারের জীবনধারার চিহ্ন।
‎
‎চলুন, এক সঙ্গে পুরোনো দিনের ছায়া ধরে হাঁটা দেই।
‎
‎
‎সপ্তদশ শতকে মোগল আমলে তৎকালীন বাংলার বিভিন্ন রাজ্যের মধ্যে পুঠিয়া জমিদারি ছিল প্রাচীনতম। কথিত আছে যে, জনৈক নীলাম্বর নামের এক ব্যক্তি মোগল সম্রাট জাহাঙ্গীরের কাছ থেকে ‘রাজা’ উপাধি লাভ করেন।তার বাড়িটিই পুঠিয়া রাজবাড়ীরূপে পরিচিতি লাভ করে।
‎
‎
‎ ১৭৪৪ সালে জমিদারি ভাগ হয়। সেই ভাগাভাগিতে জমিদারের বড় ছেলে পান, সম্পত্তির সাড়ে পাঁচ আনা এবং অন্য তিন ছেলে পান সাড়ে তিন আনা। বড় ছেলের ভাগের অংশের নামানুসারেই এই রাজবাড়ীর অন্য নাম পাঁচআনী জমিদার বাড়ি।
‎
‎
‎এ প্রাসাদটি ১৮৯৫ সালে রাজা পরেশ নারায়ণের স্ত্রী মহারানী হেমন্ত কুমারী দেবী তার শাশুড়ি মহারানী শরৎ সুন্দরী দেবীর সম্মানে নির্মাণ করান।[১]
‎
‎
‎তখনকার জমিদাররা ইউরোপ ভ্রমণ করতেন, এবং সেই প্রভাব তাঁদের স্থাপত্য রুচিতেও এসে পড়ে। তারই বহিঃপ্রকাশ এই রাজবাড়ী।
‎
‎ এটি একটি আয়তাকার দ্বিতল ভবন, যার সম্মুখভাগে রয়েছে বেশ কয়েকটি বিশাল স্তম্ভ এবং কারুকার্যখচিত বারান্দা।কাঠের তৈরি সিড়ি আর রেলিঙ এ লোহার দারুণ কাজ। ভবনের দেয়াল, দরজা ও ছাদে ফুল-লতাপাতার অসাধারণ চিত্রকর্ম এবং কাঠের কাজ লক্ষ্য করা যায়। ছাদ নির্মাণে ব্যবহার করা হয়েছে লোহার বিম, কাঠের বর্গা এবং মাটির  টালি।
‎
‎
‎---
‎
‎রাজবাড়ি চত্বরটি রয়েছে ৪ দশমিক ৩১ একর আয়তনের জমির ওপর। ২০২১ সালের ২০ নভেম্বর ইতিহাস ও ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ রাজবাড়িটি জাদুঘর হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়। পর্যটক ও স্থানীয় দর্শনার্থীদের জন্য অনেকটা নতুন করেই সাজানো হচ্ছে ঐতিহাসিক এই রাজবাড়িটি।
‎
‎এখানে দর্শকদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে রাজাদের ব্যবহৃত সিন্দুকসহ বিভিন্ন আকর্ষণীয় জিনিস।  সেই সঙ্গে আছে বাংলাদেশের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানের ছবি ও বিভিন্ন প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান থেকে পাওয়া পাথরের মূর্তি, প্রাচীন মানুষদের ব্যবহৃত গহনাসহ মাটির নানা তৈজসপত্র।  মাত্র ৩০ টাকা দর্শনীর বিনিময়ে দিনভরই পুঠিয়া রাজবাড়ির বিভিন্ন অংশ ঘুরে দেখার সুযোগ পাচ্ছেন আগত দর্শনার্থীরা।
‎
‎
‎যদিও পুঠিয়া রাজবাড়ীকে “বড় জাদুঘর” বলা হয় না, তবুও এটি বহুবর্ষ আগের জীবনের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়।
‎
‎
‎------তবে আসলে যেই প্রাসাদটি সবাই পুঠিয়া রাজবাড়ি হিসেবে চেনেন বা জানেন, সেটি কিন্তু পুরোনো সেই রাজবাড়ি নয়।যেহেতু হেমন্ত কুমারী দেবী  এটি নির্মাণ করেছিলেন অনেক পরে...
‎---তবে আসলে যেই প্রাসাদটি সবাই পুঠিয়া রাজবাড়ি হিসেবে চেনেন বা জানেন, সেটি কিন্তু পুরোনো সেই রাজবাড়ি নয়।যেহেতু হেমন্ত কুমারী দেবী  এটি নির্মাণ করেছিলেন অনেক পরে...
‎
‎তাহলে পুঠিয়া রাজ পরগাণার পুরোনো সেই রাজপ্রাসাদ কোথায়? আর তার অবস্থাই বা কী? সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে  ইতিহাসের পাতা উল্টাতে হয়। সেখান থেকে যতদূর জানা যায়, প্রায় ৪০০ বছরের পুরোনো রাজপ্রাসাদটি রয়েছে এখনকার রাজবাড়ির ঠিক পেছনেই। তবে কালের বিবর্তনে সেখানে আর বাড়ি নয়, রয়েছে তার ধ্বংসাবশেষ।
‎
‎যদিও ভগ্নপ্রায় তবু রাজবাড়ীর পেছনের অংশ  যেন নিস্তব্ধতার শোভা
‎
‎
‎
‎এ জায়গাটি সাধারণত শান্ত, কম ভিড়যুক্ত। পর্যটকরা এখানে বসে ছবি তোলে, আর কেউ কেউ পুরোনো রাজকাহিনির খোঁজে সময় কাটায়।
‎
‎
‎রাজবাড়ীর বাঁ পাশে যে বড় পুকুরটি আছে, তার ঘাটই জনপ্রিয় নাম—রাণীর স্নানঘাট। যা রানাঘাট নামেও পরিচিত আছে। মূলত রাজবাড়ীর নারী সদস্যরা এখানে স্নান করতে আসতেন। সেজন্য বিশেষ ভাবে ইটের দেয়াল দিয়ে ঘিরে দেয়া ছিল।
‎ রাজবাড়ী থেকে স্নানঘাটে যাওয়ার গুপ্ত পথ ছিল বলে জনশ্রুতি আছে।
‎
‎
‎, ১৯৪৭ সালে ভারত-পাকিস্তান বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর পুঠিয়ার জমিদার পরিবারই ছিল পূর্ব পাকিস্তান তথা (বাংলাদেশ) থেকে ভারতে পালিয়ে যাওয়া শেষ রাজপরিবার।
‎
‎
‎---
‎
‎✨ শেষ কথা
‎
‎যদি আপনি ইতিহাস ভালোবাসেন, স্থাপত্য বোঝেন, কিংবা শুধু নিরিবিলি জায়গায় সময় কাটাতে চান—তাহলে পুঠিয়া রাজবাড়ী আপনার  জন্য সেরা জায়গাগুলোর একটি। কারণ এটি শুধু একটি স্থাপনা নয় বরং অতীতের এক জীবন্ত দলিল।
‎

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]