সাজেকের বর্ডার সীমান্তবর্তী আদিবাসীদের জীবন যাপন | Sajek-Mijoram border area

Описание к видео সাজেকের বর্ডার সীমান্তবর্তী আদিবাসীদের জীবন যাপন | Sajek-Mijoram border area

রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেকের সরকারি সংরক্ষিত বনে প্রায় ১০ হাজার আদিবাসী অনিশ্চিত জীবন যাপন করছেন। প্রতিবছর তাঁরা এক পাহাড় থেকে আরেক পাহাড়ে স্থানান্তরিত হয়ে জুমচাষ করেন।

🔸অল্প খরচে আমাদের সাথে ভ্রমণ করতে চাইলে জয়েন করুন আমাদের ট্রাভেল গ্রুপ
👉 https://www.facebook.com/groups/19098...

🔷Episode 01 👉    • সাজেক ভ্রমণের সকল তথ্য | গাড়ি ভাড়া | ...  
🔷Episode 02 👉    • কংলাক পাহাড় ভ্রমণ | বিকেলের সূর্যাস্ত...  
🔷Episode 03 👉    • দোকানদার ছাড়া দোকান, বাংলাদেশ | Lusai...  
🔷Episode 05 👉 Coming soon

___________________________________________________________
For Invitation & sponsorship contact

📞01724-311030
📧 [email protected]

Get connected with me 🙂

Facebook
  / shahriar.sajon.9  

Instagram
  / sajonshahriar  

FB page
  / shahriartraveler  

Travel Group
https://www.facebook.com/groups/19098...


✅ Make Sure you subscribe to my channel & press the bell icon to get the notifications of my New videos 🔥
________________________________________________________

কোনো সরকারি সুযোগ-সুবিধা পান না। এসব আদিবাসী ১৯৮০ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে খাগড়াছড়ির দীঘিনালা এবং রাঙামাটির লংগদু ও বাঘাইছড়ি থেকে উদ্বাস্তু হয়েছেন বলে জানা গেছে।
সম্প্রতি পার্বত্য চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের আওতাধীন সাজেক সংরক্ষিত বনের উজ্যাংছড়ি, ভুয়াছড়ি, তলছড়া, আটনং পাড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে উদ্বাস্তু আদিবাসীদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।
উদ্বাস্তু আদিবাসীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাঁদের আদিনিবাস রাঙামাটির লংগদু উপজেলার গুলশাখালী, বগাচতর, বাঘাইছড়ি উপজেলার মাইল্যা, আমতলি এবং খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার মেরুং ও কবাখালী এলাকায়। জানা গেছে, বাস্তুহারা আদিবাসীদের বেঁচে থাকতে হয় শুধু প্রকৃতির ওপর নির্ভরশীল হয়ে। জুমচাষের জন্য প্রতিবছর স্থান পরিবর্তন করায় সরকারি কোনো সুযোগ-সুবিধাও পান না তাঁরা।
১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর সরকার ও জনসংহতি সমিতির মধ্যে সম্পাদিত পার্বত্য চুক্তি অনুযায়ী, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর থেকে ১৯৯৭ সালে ২ ডিসেম্বর পর্যন্ত যেসব আদিবাসী বিরাজমান পরিস্থিতিতে নিজ নিজ ভিটা থেকে উচ্ছেদ হয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামের অন্য কোনো জায়গায় বসবাস করছেন, তাঁরা অভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তু।
পার্বত্য চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা এস এম কায়সার বলেন, প্রায় এক হাজার ২০০ বর্গমাইল এলাকার সাজেক সংরক্ষিত বনের অধিকাংশই ধ্বংস হয়ে গেছে। উদ্বাস্তু লোকজন এ বনাঞ্চলের বিভিন্ন পাহাড়ে ঘুরে ঘুরে জুমচাষ করেন।
উদ্বাস্তুদের বিষয়ে বন বিভাগের কোনো নির্দেশনা নেই উল্লেখ করে এস এম কায়সার বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের ভূমি সমস্যা সমাধান করে এসব লোককে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা ছাড়া সংরক্ষিত বন থেকে তাঁদের বের করে দেওয়া সম্ভব নয়। আবার জুমচাষই তাঁদের একমাত্র অবলম্বন। তাই জুমচাষও বন্ধ করা যাচ্ছে না।
লংগদুর গুলশাখালী থেকে উদ্বাস্তু হওয়া তরুণ বিকাশ চাকমা এবং দীঘিনালার মেরুং থেকে উদ্বাস্তু হওয়া অমিয় ভূষণ চাকমা জানান, ১৯৮৯ সালে উদ্বাস্তু হওয়ার পর তাঁদের পরিবার ভারতে চলে যায়। সেখানে প্রায় ছয় মাস থাকার পর সাজেকে চলে আসে। ১৯৯৭ সালে পার্বত্য চুক্তি হওয়ার পর তাঁরা নিজেদের গ্রামের কাছাকাছি গিয়েছিলেন। কিন্তু ভিটা ফেরত পাওয়ার কোনো লক্ষণ না দেখে আবার সাজেকের গভীর জঙ্গলে চলে আসেন। এখন প্রতিবছর নতুন নতুন স্থানে জুমচাষ করছেন।
বাঘাইছড়ি অভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তু পুনর্বাসন কমিটির সভাপতি শান্তিময় চাকমা বলেন, বাঘাইছড়ি উপজেলায় প্রায় ২০ হাজার অভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তু রয়েছে। সাজেক সংরক্ষিত বনে বসবাসকারী প্রায় ১০ হাজার উদ্বাস্তু বেশি মানবেতর জীবন যাপন করছেন। তাঁদের পুনর্বাসনে বিভিন্ন কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা হলেও কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না।
বাঘাইছড়ির ইউএনও সুমন চৌধুরী বলেন, ‘অভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তুদের কথা জানি। কিন্তু তাঁদের বিষয়ে কোনো সরকারি নির্দেশনা নেই।’

সাজেক উপত্যকা বা সাজেক ভ্যালি বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার অন্তর্গত সাজেক ইউনিয়নের একটি জনপ্রিয় ভ্রমণ গন্তব্য। সাজেক ভ্যালি রাঙামাটি জেলার সর্বউত্তরের মিজোরাম সীমান্তে অবস্থিত। সাজেকের উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা, দক্ষিণে রাঙামাটির লংগদু, পূর্বে ভারতের মিজোরাম, পশ্চিমে খাগড়াছড়ির দীঘিনালা অবস্থিত। বর্তমানে সাজেকে ভ্রমণরত পর্যটকদের জন্য প্রায় সকল ধরনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়। সারাবছরই সাজেক যাওয়া যায়। আর সাজেকে পাহাড়ধস বা রাস্তাধস এরকম কোন ঝুকি নেই। সাজেক রুইলুইপাড়া এবং কংলাক পাড়া এই দুটি পাড়ার সমন্বয়ে গঠিত। ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত রুইলুই পাড়ার উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৭২০ ফুট। আর ১৮০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত কংলাক পাহাড়-এ কংলাক পাড়া অবস্থিত। সাজেকে মূলত লুসাই,পাংখোয়া এবং ত্রিপুরা আদিবাসী বসবাস করে। সাজেকের কলা ও কমলা বেশ বিখ্যাত। রাঙামাটির অনেকটা অংশই দেখে যায় সাজেক ভ্যালি থেকে। তাই সাজেক ভ্যালিকে বলা হয় রাঙামাটির ছাদ।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке