সরকারি চাকরির নতুন পে স্কেলে কার কত বেতন ও পেনশন-২০২২।। M_R_Sohel_Rana ।।, bangladesh government job circular 2022, govt job salary in bangladesh 2022, govt job salary in bd 2022, সরকারি চাকরির বেতন স্কেল ২০২২, সরকারি চাকরির নতুন বেতন স্কেল ২০২২, সরকারি চাকরির নতুন বেতন কাঠামো ২০২২, নতুন বেতন স্কেল ২০২২, সরকারি চাকরির কোন গ্রেডে কত বেতন, বাংলাদেশ সরকারি চাকরির নতুন বেতন স্কেল ২০২২, new government job salary 2022, bd job salary 2022, New pay scale 2022, 9th pay scale,
9th pay scale, 9th pay scale 2022, pay scale 2022, pay scale update, pay scale, pay scale 2022 update news, new pay scale 2022, new pay scale 2022 update, pay scale 2022 update, 9th pay scale update, 9th pay scale 2022 update, 9th pay scale in bangladesh, 9th pay scale 2022 in bd, 9 pay scale 2022, pay scale 2022 bd, 9 pay scale update, new pay scale, ntrca update news, scale, pay scale 2022 update news bd, new pay scale 2022 update news
Jamuna TV, Jamuna Television, Bangladeshi News Channel, Latest News, News From Bangladesh, যমুনা নিউজ, যমুনা টেলিভিশন, যমুনা সংবাদ, Jamuna News, Jamuna Songbad, Jamuna Channel, Jamuna TV Channel, latest news today, Jamuna Television LIVE, bangladesh news, latest bangladeshi news, latest bangladesh news, top bangla news, top bangladeshi news, top bangladesh news
Dhaka Post, Bangla News, Bangladesh News, bangla news 24, bangla breaking news, bd news bangla, bangla news today, bangla news live, বাংলা নিউজ, সকালের খবর, দুপুরের খবর, রাতের খবর, 9th pay scale, 9th pay scale 2022, pay scale 2022, pay scale update, pay scale, pay scale 2022 update news, new pay scale 2022, new pay scale 2022 update, pay scale 2022 update, 9th pay scale update, 9th pay scale 2022 update, 9th pay scale in bangladesh, 9th pay scale 2022 in bd, 9 pay scale 2022, pay scale 2022 bd, 9 pay scale update, new pay scale, ntrca update news, scale, pay scale 2022 update news bd, new pay scale 2022 update news
Dhaka Post, Bangla News, Bangladesh News, bangla news 24, bangla breaking news, bd news bangla, bangla news today, bangla news live, বাংলা নিউজ, সকালের খবর, দুপুরের খবর, রাতের খবর,
মো. হেদায়েত হোসেন।
ব্লক পদ প্রথা প্রত্যাহার করতে হবে। পদোন্নতিযোগ্য পদ শূন্য না থাকলেও নির্ধারিত সময়ের পর উচ্চতর পদের বেতন স্কেল প্রদান করতে হবে। ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত কর্মচারীদেরকে যৌক্তিকভাবে ঝুঁকি ভাতা প্রদান করতে হবে এবং আউট সোর্সিং নিয়োগ প্রথা বিলুপ্ত করতে হবে। ১১-২০তম গ্রেডভুক্ত কর্মচারীদের ক্ষেত্রে বার্ষিক বেতন বৃদ্ধির হার ৫ শতাংশের পরিবর্তে ২০ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। টাইম স্কেল-সিলেকশন গ্রেড, টেকনিক্যাল কর্মচারীদের জন্য দুটি বিশেষ ইনক্রিমেন্ট পুনর্বহাল করতে হবে। এলাকা ভেদে ৭০ থেক ১০০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া, সামঞ্জস্যপূর্ণ চিকিৎসা ভাতা, টিফিন ও যাতায়াত ভাতা প্রদান করতে হবে।
এছাড়াও ১১-২০তম গ্রেডভুক্ত কর্মচারীদের বিনাসুদে ২৫-৩০ লাখ টাকা গৃহঋণ সুবিধা এবং গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানির বিল বাবদ প্রতিমাসে ৫ হাজার টাকা প্রদান করতে হবে। উন্নয়ন খাত থেকে রাজস্ব খাতে স্থানান্তরিত কর্মচারীদের চাকরি শুরু থেকে গণনা ও অযাচিত ২০ শতাংশ হারে পেনশন কর্তনের হয়রানি বন্ধ করতে হবে। ১১-২০তম গ্রেডভুক্ত কর্মচারীদের জন্য সকল নিয়োগে ৩০ শতাংশ পোষ্য কোটা সংরক্ষণ করতে হবে। অফিসার্স ক্লাব, বিএমএ, কেআইবি, ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের মতো চাকরিরত ও অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীদের জন্য রাজধানীতে একটি কর্মচারী কমপ্লেক্স নির্মাণ করতে হবে। সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ ও অবসরের বয়সসীমা ৬২ বছর এবং অধস্তন আদালতে কর্মচারীদের বিচার বিভাগীয় কর্মচারী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
লিখিত বক্তব্যে হেদায়েত বলেন, প্রজাতন্ত্রের সিনিয়র সচিব থেকে শুরু করে ২০তম গ্রেডে কর্মরত সবাই প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী। স্বাধীনতার পর ১৯৭৩ খ্রিষ্টাব্দে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের বৈষম্য নিরসনের দিকটি বিবেচনায় নিয়ে শত শত স্কেলকে বিলুপ্ত করে ১০টি গ্রেডের একটি সুষম বেতন কাঠামো উপহার দেন। ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যার পর স্বৈরাচারী সরকার ১৯৭৭ খ্রিষ্টাব্দের বেতন স্কেলে প্রচলিত ১০টি গ্রেডের পরিবর্তে ২০টি গ্রেডে বেতন স্কেল বাস্তবায়ন করে। এর মাধ্যমে কর্মচারীদের মাঝে বৈষম্যের সূত্রপাত করা হয়।
তিনি বলেন, ১৯৭৭ খ্রিষ্টাব্দে ২০টি গ্রেডে বেতন কাঠামো বাস্তবায়ন করে যে বৈষম্য সৃষ্টি করা হয় তা পরের প্রতিটি বেতন স্কেলেই অব্যাহতভাবে বৃদ্ধি পেতে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দের সচিবালয়ের সঙ্গে সচিবালয়ের বাইরের কর্মচারীদের মধ্যে পদবি বৈষম্য সৃষ্টি করে এ বৈষম্যকে আরেক দফা বৃদ্ধি করা হয়। এরপর থেকেই বৈষম্য আর অবহেলাকে ঘিরে কর্মচারীদের ন্যায্য আন্দোলন চলতে থাকলেও তার অবসান হয়নি। বরং বিভিন্ন কৌশলে এ বৈষম্যকে আরও বৃদ্ধি করা হয়েছে। ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার দিন বদলের কর্মসূচি সফলের লক্ষ্যে রূপকল্প ২০২০-২১ বাস্তবায়নে ব্যাপক জনমত নিয়ে দেশ গড়ার যাত্রা শুরু করলে আমরা স্বপ্ন দেখেছিলাম যে বঙ্গবন্ধু কন্যার হাত দিয়ে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের সব বৈষম্যের অবসান হবে। কিন্তু আমাদের দেখা সে স্বপ্ন, এখনো স্বপ্নই রয়ে গেল।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ফোরামের সমন্বয়ক মো. লুৎফর রহমান, মুখ্য সমন্বয়ক মো. ওয়ারেছ আলী প্রমুখ।
Информация по комментариям в разработке