Скачать или смотреть বিশ্বের সবচেয়ে রহস্যময় বইয়ের সত্য গল্প!

বিশেষ দ্রষ্টব্য সম্পূর্ণ ভিডিও না দেখে কোনো রূপ মন্তব্য করবেন না, ফেরেশতারা কখনো খারাপ হয় না তারা নূরের তৈরি এবং তারা নিষ্পাপ, তারা সব সময় আল্লাহর হুকুমে বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত থাকে, আর সব সময় আল্লাহর ইবাদত করে, ভিডিওর প্রথম অংশে বইটিতে যেভাবে লেখা আছে সেভাবে বর্ণনা করা হয়েছে, শেষের অংশে সম্পূর্ণ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে তাই কেউ বিভ্রান্ত হবেন না, ভিডিওটি শেষ পর্যন্ত দেখে আপনার মতামত জানান,

ইদ্রিস (আলাইহিস সালাম)-কে বিভিন্ন ভাষায় ভিন্ন ভিন্ন নামে ডাকা হয়, বিশেষ করে প্রাচীন ধর্মগ্রন্থ বা ঐতিহাসিক উৎসগুলিতে। চলুন ধাপে ধাপে বিষয়টি ব্যাখ্যা করি:

১. ইদ্রিস (আলাইহিস সালাম) — প্রাচীন নাম: হনক না ইনুক?

প্রাচীন হিব্রু ভাষায় (Old Hebrew):

ইদ্রিস (আঃ)-কে বাইবেল বা তাওরাতে বলা হয় "Enoch" (হিব্রু: חֲנוֹךְ – *Hanokh*)
হিব্রু উচ্চারণ অনুযায়ী সঠিক নাম "Hanokh" বা "Chanokh"
ইংরেজিতে এটি "Enoch" হিসেবে রূপান্তরিত হয়েছে

অর্থাৎ — “হনক” (Hanokh) হচ্ছে হিব্রু নামের সঠিক উচ্চারণ। “ইনুক” মূলত ইংরেজিতে বিকৃত রূপ।

২. আরবি ও উর্দুতে কী উচ্চারিত হয়?

আরবি: إدريس (Idrīs) — এটাই কুরআনে বর্ণিত নাম
হাদীস ও তাফসীর গ্রন্থে কিছু জায়গায় তাকে হানূখ (*حنوخ*) নামেও উল্লেখ করা হয়েছে, হিব্রু Hanokh থেকে
উর্দু: ادریس (Idrees) — আরবি উচ্চারণ অনুযায়ী

অর্থাৎ — আরবি ও উর্দুতে “হনক” উচ্চারণ সরাসরি ব্যবহৃত হয় না, বরং কুরআনিক নাম “ইদ্রিস” ব্যবহৃত হয়। তবে ঐতিহাসিক আলোচনা বা বাইবেলিক রেফারেন্সে “হানূখ” উল্লেখ পাওয়া যায়।

৩. বাংলায় কীভাবে অনুবাদ বা উচ্চারণ করা উচিত?

যদি কুরআনিক রেফারেন্স দেওয়া হয়, তাহলে ইদ্রিস (আঃ) বলাই সঠিক
যদি বাইবেল বা ঐতিহাসিক দিক থেকে বলা হয়, তাহলে হনক (Hanokh) বলা যায় — যা হিব্রু থেকে এসেছে
ইনুক ইংরেজি রূপ, তাই বাংলায় একে “ইনুক” বলার প্রয়োজন নেই, এটি বিকৃত রূপ

সংক্ষেপে:

| ভাষা | নাম | উচ্চারণ |
| ------ | ------------- | ----------- |
| আরবি | إدريس | ইদ্রিস |
| হিব্রু | חֲנוֹךְ | হনক / হানূখ |
| ইংরেজি | Enoch | ইনুক |
| উর্দু | ادریس | ইদ্রিস |
| বাংলা | ইদ্রিস বা হনক | প্রসঙ্গভেদে |

"রহস্যে ঘেরা এক প্রাচীন বই, যা একসময় গোটা বিশ্বকে নাড়িয়ে দিয়েছিলো! ভ্যাটিকানও নাকি এর প্রচার বন্ধ করে দিয়েছিলো। কিন্তু সত্যিই কি সেই রহস্যময় লেখাগুলো নবী হনোক (আলাইহিস সালাম)-কে দেওয়া হয়েছিলো? যিনি ইসলামে নবী ইদ্রিস (আলাইহিস সালাম) নামে পরিচিতো?

এই ভিডিওতে আমরা সেই বিতর্কিত বইয়ের গভীরে ডুব দেবো, যেখানে লেখা আছে একসময় পৃথিবীতে দৈত্যদের অস্তিত্ব ছিলো! আকাশ থেকে আসা কিছু ফেরেশতা এবং মানুষের মেয়েদের এক নিষিদ্ধ সম্পর্ক থেকে জন্ম নিয়েছিলো নেফিলিম নামক এক ভয়ানক জাতি, যারা পৃথিবীকে কাঁপিয়ে দিয়েছিলো। এই প্রাণীরা কি সত্যিই মানবজাতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছিলো? আর ইসলামই বা এই ব্যাপারে কী বলে?

যদি এই ভিডিওটি আপনার ভালো লাগে, তাহলে লাইক করতে ভুলবেন না! আপনার মূল্যবান মতামত কমেন্ট করে জানান এবং এমন আরও ইসলামিক জ্ঞান ও রহস্যময় বিষয় জানতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন। আপনার সমর্থন আমাদের আরও ভালো কাজ করতে অনুপ্রেরণা যোগাবে।

#নবীইদ্রিস #হনোক #রহস্যময়বই #ইসলামেরইতিহাস #দৈত্য #নেফিলিম #জিন #ফেরেশতা #হারুতমারুত #কুরআন #হাদিস #ইসলামিকগল্প #অলৌকিক #জ্ঞান #ইসলামিকভিডিও"