Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть বীর মুক্তিযোদ্ধা সূফী সম্রাট হযরত শাহ্ দেওয়ানবাগী (রাহঃ) হুজুর কেবলাজান

  • MRI Tv
  • 2025-12-10
  • 7
বীর মুক্তিযোদ্ধা সূফী সম্রাট হযরত শাহ্ দেওয়ানবাগী (রাহঃ) হুজুর কেবলাজান
  • ok logo

Скачать বীর মুক্তিযোদ্ধা সূফী সম্রাট হযরত শাহ্ দেওয়ানবাগী (রাহঃ) হুজুর কেবলাজান бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно বীর মুক্তিযোদ্ধা সূফী সম্রাট হযরত শাহ্ দেওয়ানবাগী (রাহঃ) হুজুর কেবলাজান или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку বীর মুক্তিযোদ্ধা সূফী সম্রাট হযরত শাহ্ দেওয়ানবাগী (রাহঃ) হুজুর কেবলাজান бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео বীর মুক্তিযোদ্ধা সূফী সম্রাট হযরত শাহ্ দেওয়ানবাগী (রাহঃ) হুজুর কেবলাজান

#একাত্তরের_সেই মুক্তিযুদ্ধতে_সুফি_সম্রাট_দেওয়ানবাগী_বাবাজান
#অস্ত্র_ধরেছেন_যুদ্ধ_করেছেন_মুক্ত_করেছেন_বাংলা_মায়ের_প্রাণ

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে দেওয়ানবাগী হুজুরের অংশগ্রহণ নিয়ে একটা গান নিয়ে ব্যাপক হাসি-তামাশা আমরা করি। কিন্তু হাসি-তামাশার পাশাপাশিই একটা ফ্যাক্ট হইলো অস্ত্র তিনি সত্যিই ধরেছিলেন।

শর্ষিণার পীর আবু জাফর মোহাম্মদ সালেহ যখন বাঙালি মেয়েদের 'মালে গনিমত' আখ্যা দিয়ে পাকিস্তানি সৈনিকদের জন্য হালাল করে ফতোওয়া দিতে ব্যাস্ত, গোলাম আজম যখন টিক্কা খানের সাথে বাঙালি নির্মূল অভিযানে ব্যস্ত তখন কিছু পীর অস্ত্র হাতেই হানাদারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন। এটা ফ্যাক্ট, এটা ইতিহাস।

মুক্তিযুদ্ধকালীন দলিলাদি ও প্রত্যক্ষদর্শী সেনা কর্মকর্তাদের ভাষ্যমতে, দেওয়ানবাগী হুজুর ছিলেন ৩ নম্বর সেক্টরের একজন সক্রিয় প্লাটুন কমান্ডার। তাঁর যুদ্ধের প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল একাত্তরেরও আগে। ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থানের সময় তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পশ্চিমাঞ্চলে ‘সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ’-এর সভাপতি ছিলেন। সত্তরের নির্বাচনের পর যখন পাকিস্তানি ষড়যন্ত্র স্পষ্ট হতে থাকে, তখন তিনি ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সদস্যদের নিয়ে যুদ্ধের প্রাথমিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেন।

২৫শে মার্চের পর তিনি প্রথমে স্বেচ্ছাসেবক দল গঠন করে রিফিউজিদের সহায়তা শুরু করেন। কিন্তু পরিস্থিতির ভয়াবহতা দেখে তিনি বুঝতে পারেন, কেবল ত্রাণ দিয়ে বা দেশীয় অস্ত্র দিয়ে এই আধুনিক সুসজ্জিত বাহিনীর মোকাবিলা সম্ভব নয়। ১১ই এপ্রিল, ১৯৭১ সালে তিনি ৭২ জন সহযোদ্ধাকে নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মেড্ডায় মুক্তিযোদ্ধা ক্যাম্পে যোগ দেন। সেখান থেকে তেলিয়াপাড়া ৩ নম্বর সেক্টর হেডকোয়ার্টারে নির্বাচিত ৬০ জন যুবকের একটি প্লাটুনের নেতৃত্বভার গ্রহণ করেন। এই ঘটনা ছিল মুজিবনগর সরকার গঠনেরও পূর্বের ঘটনা। ভারতীয় রেকর্ড অনুযায়ী তাঁর ক্রমিক নম্বর এমএফ ভলিউম-৭, পৃষ্ঠা নং-১১ এবং বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের রেকর্ড অনুযায়ী তাঁর ক্রমিক নম্বর ৩৪০৬৬।

মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে দেওয়ানবাগী হুজুরের প্রথম সম্মুখ যুদ্ধ ছিল ১৯৭১ সালের ২৬শে এপ্রিল, শাহবাজপুরে। সেখানে তিনি পাকিস্তানি বাহিনীর ওপর সফল ‘টার্গেট অ্যাটাক’ পরিচালনা করেন। এরপর তিনি নিয়মিত বিভিন্ন অপারেশনে অংশ নেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো— ১১ই মে সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া মহাসড়কে এ্যাম্বুশ, ১২ই মে মাধবপুরের বাগসাইর গ্রামে এ্যাম্বুশ, ১৬ই মে তেলিয়াপাড়ায় এবং চুনারুঘাট মহাসড়কে এ্যাম্বুশ। এছাড়া ২৮শে এপ্রিল মাধবপুর যুদ্ধ এবং ১৫ই জুন মনতলা-হরষপুর যুদ্ধে তিনি সরাসরি অংশগ্রহণ করেন। দীর্ঘ আড়াই মাস তিনি মেজর জেনারেল কে এম সফিউল্লাহর তত্ত্বাবধানে ‘এস’ ফোর্সের অধীনে ৩ নম্বর সেক্টরে প্লাটুন কমান্ডার হিসেবে যুদ্ধ করেন।

যুদ্ধের এক পর্যায়ে ৩ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার মেজর কে এম সফিউল্লাহ ১ নম্বর সেক্টরে (ত্রিপুরা/ধর্মনগর) একটি কোম্পানি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেন। সেই কোম্পানির দায়িত্ব দিয়ে মাহবুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী হুজুরকে পাঠানো হয়। সেখানে তিনি ১ নম্বর সেক্টর কমান্ডার মেজর জিয়াউর রহমানের কাছে দুই সপ্তাহ অবস্থান করেন এবং ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট গঠনে সহায়তা করেন।

যুদ্ধের ময়দানে তাঁর সাহসিকতা ও নেতৃত্বগুণ দেখে তৎকালীন সেনাপতি এম এ জি ওসমানী এবং সেক্টর কমান্ডাররা তাঁকে নিয়মিত বাহিনীতে কমিশনড অফিসার পদে নিয়োগ দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। তাঁর স্পষ্ট বক্তব্য ছিল, “আমি একজন আলেম। ধর্মচর্চা ও শিক্ষাদানই আমার পেশা। মাতৃভূমিকে শত্রুদের কবল থেকে মুক্ত করার জন্য যুদ্ধে এসেছি। দেশ স্বাধীন হলে আমি আমার কাজে ফিরে যাব।”

এরপর তাঁকে মুক্তিযোদ্ধাদের মোটিভেশন ও ধর্মীয় শিক্ষার দায়িত্ব দেওয়া হয়। হোল্ডিং ক্যাম্পে তিনি নিয়মিত মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধের ময়দানে টিকে থাকার মানসিক শক্তি যোগাতেন এবং শপথ বাক্য পাঠ করাতেন।

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে দেওয়ানবাগী হুজুরের সবচেয়ে আলোচিত ঘটনাটি ঘটে ১৯শে নভেম্বর, ১৯৭১। পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন। স্থান—ভারতের হেজামারা (৩ নম্বর সেক্টর হেডকোয়ার্টার)। যুদ্ধের ডামাডোলে ভারাক্রান্ত হৃদয়ে ঈদের নামাজে দাঁড়িয়েছেন হাজারো মুক্তিযোদ্ধা। ইমামতি করছেন মাওলানা মাহবুব-এ-খোদা। খুতবা দিতে গিয়ে তিনি আবেগপ্লুত হয়ে পড়েন এবং এক পর্যায়ে আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করে বলেন, “আল্লাহর কসম! আগামী বকরা ঈদের আগে দেশ স্বাধীন হবে। আমি আপনাদের নিয়ে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করবো।”

সেদিন তাঁর এই কথা উপস্থিত মুক্তিযোদ্ধাদের মনে অবিশ্বাস্য এক আশার সঞ্চার করেছিল। তৎকালীন সেক্টর কমান্ডার মেজর জেনারেল (অব.) কে এম সফিউল্লাহ এবং মেজর জেনারেল (অব.) সুবিদ আলী ভূঁইয়া তাঁদের স্মৃতিচারণামূলক গ্রন্থে এই ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। মেজর কামরুল হাসান ভূঁইয়া তাঁর ‘যুদ্ধে যুদ্ধে স্বাধীনতা’ বইয়ের ৩১৩ পৃষ্ঠায় এই ঘটনার বিস্তারিত উল্লেখ করেছেন।

বিস্ময়করভাবে, সেই ভবিষ্যদ্বাণী অক্ষরে অক্ষরে ফলেছিল। ১৬ই ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হয়। এবং ১৯৭২ সালের ২৬শে জানুয়ারি, স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয় ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান)। সেই জামাতেও ইমামতি করেছিলেন রণাঙ্গন থেকে ফিরে আসা সেই মুক্তিযোদ্ধা মাওলানা মাহবুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী হুজুর।

দেওয়ানবাগী হুজুরের ব্যক্তিগত মতাদর্শ নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন থাকতে পারে, বিতর্ক বা সমালোচনা থাকতে পারে, কিন্তু একাত্তরের রণাঙ্গনে তাঁর ভূমিকা ছিল আপোষহীন। তিনি প্রমাণ করেছিলেন, সুফিবাদ বা ধর্মচর্চা মানে হাত গুটিয়ে বসে থাকা নয়, বরং অন্যায়ের বিরুদ্ধে সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলাও একজন মুমিনের দায়িত্ব।

আজ যখন সুফিবাদকে কেবল মাজার ও গানের মধ্যে সীমাবদ্ধ করার চেষ্টা চলছে, তখন দেওয়ানবাগীর এই ‘সোলজার’ সত্তাটি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—প্রয়োজনে তসবিহ রেখে স্টেনগান কাঁধে তুলে নেওয়াও সুফি দর্শনেরই একটি অংশ।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]