হাইড্রোপনিক পদ্ধতিতে সারাবছর নিরাপদ সবজির চাষ, মাত্র ১৫০ টাকা খরচে হাইড্রোপনিক সলিউশন তৈরীর নিয়ম ।
👉 আপনার এই ভিডিওটি ভাল লাগলে দয়া করে লাইক এবং শেয়ার করবেন। আর সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না কিন্তু:
✅ Subscribe: / @krishikahon
ভালো থাকবেন সবাই।
✅ YouTube || / @krishikahon
✅ Facebook ID || / krishi.kahon.7
✅ Facebook Page || https://www.facebook.com/profile.php?...
🔴 কোনো বিশেষ প্রয়োজনে বা কৃষি সংক্রান্ত যে কোন বিষয়ে দয়া করে এই ইমেলের মাধ্যমে যোগাযোগ করুন: [email protected]
--------------------------------------------------
--------------------------------------------------
Copyright Disclaimer Under Section 72 of the Copyright Act 2000, allowance is made for "fair use" for purposes such as education, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted. This video is just for educational purpose. There is no personal grudge to any person in this video. Ranting should not be confused with abuse. Viewer's discretion is advised.
--------------------------------------------------
--------------------------------------------------
Related Key word
#হাইড্রোপনিক_পদ্ধতি
#মাটি_ছারা_সবজি_চাষ
#হাইড্রোপনিক_পদ্ধতি_প্রশিক্ষণ
#হাইড্রোপনিক_সলিউশন_কোথায়_পাবো
#হাইড্রোপনিক্স_কি
#হাইড্রোপনিক_সলিউশন_তৈরীর_নিয়ম
#হাইড্রোপনিক_ক্যাপসিকাম_চাষ_পদ্ধতি
#হাইড্রোপনিক_পদ্ধতিতে_টমেটো_চাষ
#হাইড্রোপনিক_কী
#হাইড্রোপনিক_পদ্ধতিতে_বেগুন_চাষ
#Hydroponic
#Hydroponic_ System
Others Tags
হাইড্রোপনিক সিস্টেম, হাইড্রোপনিক সার, হাইড্রোপনিক ফেসবুক, হাইড্রোপনিক নিউট্রিয়েন্ট, হাইড্রোপনিক উপাদান, হাইড্রোপনিক পদ্ধতি, হাইড্রোপনিক প্রশিক্ষণ, হাইড্রোপনিক পদ্ধতিতে ধনিয়া চাষ, হাইড্রোপনিক পদ্ধতি মাটিবিহীন চাষাবাদ, হাইড্রোপনিক ঘাস চাষ পদ্ধতি, হাইড্রোপনিক পদ্ধতিতে ক্যাপসিকাম চাষ, হাইড্রোপনিক পদ্ধতিতে টমেটো চাষ, hydroponics systems, hydroponics - how it works, hydroponic plants, hydroponic meaning, hydroponics for beginners, types of hydroponics, hydroponic garden, hydroponics kits, hydroponic systems for sale, hydroponic system design, hydroponics at home
--------------------------------------------------
--------------------------------------------------
হাইড্রোপনিক ( Hydroponic) পদ্ধতিতে চাষাবাদ
বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে ভাসমান বেডে যে সবজি আবাদ হয়ে আসছে তা হাইড্রোপনিক পদ্ধতিরই একটি সাধারণ রূপ বলা যেতে পারে। আমাদের শহরাঞ্চলে দীর্ঘদিন ধরে লতানো গাছ বোতলে পানির মধ্যে রেখে বারান্দায় গ্রিলে উঠিয়ে দেয়ার যে রীতি তাও হাইড্রোপনিক ব্যবস্থাপনারই মূলমন্ত্র। অনেক সময় পাতাবাহার জাতীয় গাছের ডাল কেটে বোতলের পানিতে রেখে মূল গজিয়ে তারপর মাটিতে লাগানো হতো সেটাও একই ধারণা প্রসূত। বর্তমানে এ পুরনো ধারণার সাথে যোগ হয়েছে পানিতে গাছের খাদ্য উপাদান মিশিয়ে এবং পরিবেশের অন্যান্য প্রভাবগুলো নিয়ন্ত্রণ করে বাণিজ্যিকভাবে ফসল উৎপাদন সম্পর্কিত ব্যবস্থাপনা। পৃথিবীর অন্যান্য দেশ অনেক আগে থেকেই আধুনিক হাইড্রোপনিক পদ্ধতিতে ফসল চাষ শুরু করে। বাংলাদেশ হাইড্রোপনিক পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা শুরু করে মাত্র কয়েক বছর আগে। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা ১৯৯৮ সালে প্রথম এ পদ্ধতি নিয়ে চিন্তা ভাবনা শুরু করেন। বিষয়টি সম্পর্কে সম্যক ধারণা, সার্বিক পর্যালোচনা এবং অভিজ্ঞতা অর্জন করতে লেগে যায় ২০০৫ সাল পর্যন্ত। অতপর ২০০৬ সালে এসে শুরু হয় হাইড্রোপনিক কালচারের ওপর প্রকৃত গবেষণা।
হাইড্রোপনিক পদ্ধতি :
সাধারণত দুটি উপায়ে হাইড্রোপনিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ করা হয় :
১। সঞ্চালন পদ্ধতি (Circulating System):
এ পদ্ধতিতে গাছের অত্যাবশ্যকীয় খাদ্য উপাদানসমূহ যথাযথ মাত্রায় মিশ্রিত করে একটি ট্যাংকিতে নেওয়া হয় এবং পাম্পের সাহায্যে পাইপের মাধ্যমে ট্রেতে পুষ্টি দ্রবণ (Nutrient Solution) সঞ্চালন করে ফসল উৎপাদন করা হয়। প্রতিদিন অন্ততপক্ষে ৭ থেকে ৮ ঘন্টা পাম্পের সাহায্যে এই সঞ্চালন প্রক্রিয়া চালু রাখা দরকার। এই পদ্ধতিতে প্রাথমিকভাবে প্রথম বছর ট্রে, পাম্প এবং পাইপের আনুসাঙ্গিক খরচ একটু বেশি হলেও পরবর্তী বছর থেকে শুধু রাসায়নিক খাদ্য উপাদানের খরচ প্রয়োজন হয়। ফলে দ্বিতীয় বছর থেকে খরচ অনেকাংশে কমে যাবে।
২। সঞ্চালনবিহীন পদ্ধতি (Non-Circulating System):
এই পদ্ধতিতে একটি ট্রেতে গাছের প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদানসমূহ পরিমিত মাত্রায় সরবরাহ করে সরাসরি ফসল উৎপাদন করা হয়। এই পদ্ধতিতে খাদ্য উপাদান সরবরাহের জন্য কোন পাম্প বা পানি সঞ্চালনের প্রয়োজন হয় না। এক্ষেত্রে খাদ্য উপাদান মিশ্রিত দ্রবণ ও উহার উপর স্থাপিত কর্কশীটের মাঝে ৫-৭ সেমি পরিমাণ জায়গা ফাঁকা রাখতে হবে এবং কর্কশীটের উপরে ৪-৫টি ছোট ছোট ছিদ্র করে দিতে হবে যাতে সহজেই বাতাস চলাচল করতে পারে এবং গাছ তার প্রয়োজনীয় অক্সিজেন কর্কশীটের ফাঁকা জায়গা থেকে সংগ্রহ করতে পারে। ফসলের প্রকারভেদে সাধারণত ২-৩ বার এই খাদ্য উপাদান ট্রেতে যোগ করতে হয়। আমাদের দেশের সাধারণ মানুষ সহজেই এই পদ্ধতি অনুসরণ করে প্লাস্টিক বালতি, পানির বোতল, মাটির পাতিল, ইত্যাদি ব্যবহার করেও বাড়ির ছাদ, বারান্দা এবং খোলা জায়গায় সঞ্চালন বিহীন পদ্ধতিতে সবজি উৎপাদন করতে পারে। এত খরচ তুলনামূলকভাবে অনেক কম হবে।
Информация по комментариям в разработке