Скачать или смотреть অরিজিনাল মনোসেক্স তেলাপিয়া মাছের রেনু উৎপাদন করা হয় ও বিক্রয় করা হয়। যোগাযোগ: 01717692416

অরিজিনাল মনোসেক্স তেলাপিয়া মাছের রেনু উৎপাদন করা হয় ও বিক্রয় করা হয়--👇

পুকুরে তেলাপিয়া মাছের রেনু (ফ্রাই) চাষ একটি লাভজনক এবং সহজলভ্য প্রক্রিয়া। সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে এটি থেকে ভালো উৎপাদন এবং লাভ পাওয়া যায়। নিচে তেলাপিয়া মাছের রেনু চাষের ধাপগুলো দেওয়া হলো—

১. পুকুর প্রস্তুতি

পুকুরের আকার: ছোট বা মাঝারি আকারের পুকুর (৫-১০ কাঠা বা তার বেশি)

পুকুর পরিষ্কার: আগাছা, পোকামাকড় ও অবাঞ্ছিত মাছ দূর করতে চুন (১০০-১৫০ গ্রাম/শতক) প্রয়োগ করুন।

সার প্রয়োগ: গোবর (১০০০-১৫০০ গ্রাম/শতক), ইউরিয়া (৫০ গ্রাম/শতক) ও টিএসপি (৫০ গ্রাম/শতক) প্রয়োগ করুন।

পানি পরিমাণ: ৩-৫ ফুট গভীর পানি থাকতে হবে।


২. রেনু সংগ্রহ ও অবমুক্তকরণ

ভালো মানের তেলাপিয়া রেনু সরকারি বা বেসরকারি হ্যাচারি থেকে সংগ্রহ করুন।

পুকুরে ছাড়ার আগে ব্যাগ বা পাত্রের পানির তাপমাত্রার সাথে পুকুরের পানির তাপমাত্রা মিলিয়ে নিন (১৫-২০ মিনিট পানিতে রেখে)।

প্রতি শতকে ২০০০-৩০০০ রেনু ছাড়া যেতে পারে।


৩. খাদ্য ব্যবস্থাপনা

প্রথম ১০-১৫ দিন গুঁড়ো ফিড (৩০-৩৫% প্রোটিনযুক্ত) প্রতিদিন ৪-৫ বার প্রয়োগ করুন।

১৫ দিনের পর ছোট পেলেট ফিড বা মশার লার্ভা দেওয়া যেতে পারে।

পর্যায়ক্রমে ২৫-৩০% প্রোটিনযুক্ত ফিড ব্যবহার করুন।


৪. পানি ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা

নিয়মিত পানির গুণাগুণ পরীক্ষা করুন।

অক্সিজেনের ঘাটতি হলে অ্যারেটর বা জৈব উপায় (পানিতে কচুরিপানা বা গাছ রাখা) ব্যবহার করুন।

পুকুরে খারাপ গ্যাস জমতে না দিয়ে মাঝে মাঝে চুন ও জৈব সার প্রয়োগ করুন।

রোগপ্রতিরোধের জন্য প্রতি ১৫ দিনে ১ বার পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট বা চুন ব্যবহার করা যেতে পারে।


৫. ৩০-৪৫ দিনের মধ্যে বাজারজাতকরণ

৩০-৪৫ দিন পর রেনুগুলো ৫-৭ সেমি হলে পোনা হিসেবে বিক্রি করা যায়।

বড় করে বাজারজাত করতে চাইলে আলাদা পুকুরে স্থানান্তর করা যেতে পারে।


সঠিক পরিচর্যা ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে তেলাপিয়া মাছের রেনু চাষ থেকে ভালো লাভ করা সম্ভব। আপনি কি আরও নির্দিষ্ট কোনো তথ্য জানতে চান?

তেলাপিয়া মাছের রেনুর (ফ্রাই ও ফিঙ্গারলিং) জন্য উপযুক্ত খাদ্য তাদের বয়স ও বৃদ্ধি পর্যায়ের ওপর নির্ভর করে। সাধারণত, তেলাপিয়া রেনুকে নিচের ধরণের খাবার প্রদান করা হয়:

১. প্রাথমিক (লার্ভা) পর্যায় (০-১৫ দিন)

এই সময় রেনু খুবই ছোট ও সংবেদনশীল থাকে, তাই সহজে হজমযোগ্য খাবার দরকার।

ইনফুসোরিয়া (পানির প্রাকৃতিক ক্ষুদ্র জীবাণু)

আর্থ্রোপড লার্ভা (যেমন, রোটিফার)

ডাফনিয়া বা সাইক্লোপস

স্যাঁতসেঁতে গুঁড়া করা সয়াবিন ও ডিমের কুসুম


২. ফ্রাই পর্যায় (১৫-৩০ দিন)

এই সময় মাছ ধীরে ধীরে শক্ত খাবারে অভ্যস্ত হয়।

মাইক্রো পেলেট ফিড (৩০-৪০% প্রোটিনযুক্ত)

ময়দার মতো গুঁড়া করা ফিশমিল ও সয়াবিন মিল

আলগি ও ছোট ছোট প্ল্যাঙ্কটন

ফার্মেন্টেড ধানের কুঁড়া


৩. ফিঙ্গারলিং পর্যায় (১-৩ মাস)

এই পর্যায়ে মাছের খাদ্য বড় হতে থাকে।

ক্রাম্বল ফিড (গুঁড়া ও ছোট দানাদার খাদ্য)

অ্যাজোলা, জলজ শৈবাল ও পাতাবাহার

বাণিজ্যিক মাছের খাদ্য (৩০% প্রোটিনযুক্ত)

সেদ্ধ করা গম, ভুট্টা ও চালের কুঁড়া


তেলাপিয়া মাছ দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ার জন্য খাবারে পর্যাপ্ত প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন ও মিনারেল থাকা জরুরি। পানির মান ভালো রাখা এবং নিয়মিত খাবার সরবরাহ করাও গুরুত্বপূর্ণ।

আলিফ মৎস্য নার্সারি
ঠিকানা ধালা ত্রিশাল ময়মনসিংহ
প্রোঃ মোঃ রহমত শেখ
মোবাইল নাম্বার-(01717692416) whatsapp ও ফোন নম্বর:01717692416

#তেলাপিয়া_মাছের_রেনু #তেলাপিয়া_মাছের_রেনুর_খাদ্য #মনোসেক্স_তেলাপিয়া_মাছের_রেনু_পোনা #তেলাপিয়া_মাছের_ধানী_পোনা #তেলাপিয়া_মাছের_চারা_পোনা #তেলাপিয়া_মাছের_পোনা #মনোসেক্স_তেলাপিয়া_মাছ #টাইগার_তেলাপিয়া_মাছের_রেনু #মালোশিয়ান_তেলাপিয়া_মাছের_রেনু #মালোশিয়ান_টাইগার_তেলাপিয়া_মাছ #পুকুরে_তেলাপিয়া_মাছের_রেনুর_চাষ #তেলাপিয়া_মাছের_রেনুর_দাম #মনোসেক্স_তেলাপিয়া_মাছের_রেনু_কোথায়_পাওয়া_যায় #তেলাপিয়া_মাছ_কোথায়_পাওয়া_যায় #তেলাপিয়া_মাছের_রেনু_কোথায়_পাওয়া_যায় #তেলাপিয়া_মাছের_রেনুর_জন্য_পুকুর_প্রস্তুতি #পুকুরে_রেনু_মাছ_চাষ_চাষ