Скачать или смотреть এরকম হাজারো হাটু বাঁকা রোগী ভালো হয়ে ঝাচ্ছে, শুধু প্রয়োজন মা বাবার আগ্রহ

নম পা (বা জেনু ভারুম) হল যখন পা হাঁটুতে বাইরের দিকে বাঁকে যখন পা এবং গোড়ালি স্পর্শ করে। শিশু এবং বাচ্চাদের প্রায়ই নম পা থাকে। কখনও কখনও, বড় বাচ্চারাও করে।
নম পা সাধারণত ছোট বাচ্চাদের বিরক্ত করে না কারণ এই অবস্থা ব্যথা বা অস্বস্তির কারণ হয় না। পিতামাতারা তাদের সন্তানের পায়ের চেহারা, বা একটি বিশ্রী হাঁটার ধরণ সম্পর্কে উদ্বিগ্ন হতে পারে। কিন্তু নম পা একটি শিশুর হামাগুড়ি, হাঁটা বা দৌড়ানোর ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে না।

কখনও কখনও, ধনুক পায়ের বাচ্চারা পায়ের আঙ্গুলগুলি ভিতরের দিকে নির্দেশ করে হাঁটতে পারে (যাকে বলা হয় ইনটোইং, বা পায়রা-আঙ্গুল) অথবা তারা অনেক ঘুরে বেড়াতে পারে এবং আনাড়ি দেখাতে পারে। শিশু বড় হওয়ার সাথে সাথে এই সমস্যাগুলি সাধারণত সমাধান হয়।
শিশুরা যখন ধনুক পা নিয়ে জন্ম নেয়, কারণ কিছু হাড়কে ছোট জায়গায় ফিট করার জন্য গর্ভে বেড়ে উঠার সময় কিছুটা ঘোরাতে হয় (মোচড়)। একে বলা হয় ফিজিওলজিক বো লেগস। এটি একটি শিশুর বৃদ্ধি এবং বিকাশের একটি স্বাভাবিক অংশ হিসাবে বিবেচিত হয়।

একটি শিশু হাঁটা শুরু করার সাথে সাথে, নম কিছুটা বাড়তে পারে এবং তারপরে ভাল হতে পারে। যে শিশুরা অল্প বয়সে হাঁটতে শুরু করে তাদের নমনীয়তা বেশি দেখা যায়।

বেশীরভাগ বাচ্চাদের ক্ষেত্রে, পায়ের বাহ্যিক বাঁকা 3 বা 4 বছর বয়সের মধ্যে নিজেই ঠিক হয়ে যায়। পা এমনকি ভিতরের দিকে বাঁকা দেখাতে পারে (নক-নিজ)। পা সাধারণত 7 বা 8 বছর বয়সে সোজা হয়ে যায়।

কদাচিৎ, ধনুকের পা আরও গুরুতর চিকিৎসার কারণে হতে পারে, যেমন:

রিকেটস, ভিটামিন ডি বা ক্যালসিয়ামের অভাবের কারণে হাড়ের বৃদ্ধির সমস্যা। এটি উন্নয়নশীল দেশগুলিতে আরও সাধারণ যেখানে শিশুরা ভিটামিন ডি দিয়ে পর্যাপ্ত খাবার পায় না। কখনও কখনও জিনগত সমস্যার কারণে পরিবারে রিকেট হতে পারে যা শরীর কীভাবে ভিটামিন ডি ব্যবহার করে তা প্রভাবিত করে।
ব্লান্ট রোগ, একটি বৃদ্ধি ব্যাধি যা পায়ের হাড়কে প্রভাবিত করে
আঘাত, সংক্রমণ, বা টিউমার সহ হাঁটুর চারপাশে হাড়ের বৃদ্ধিকে প্রভাবিত করতে পারে এমন অবস্থা