বায়না দলিল। বায়না দলিল বৃত্তান্ত। বায়না রেজিষ্ট্রেশন। Lawyer M T ULLAH। Sale Deed। ০১৭৩৩৫৯৪২৭০

Описание к видео বায়না দলিল। বায়না দলিল বৃত্তান্ত। বায়না রেজিষ্ট্রেশন। Lawyer M T ULLAH। Sale Deed। ০১৭৩৩৫৯৪২৭০

বায়না দলিলের সম্পর্কে জানুন
রেজিস্ট্রেশন (সংশোধন) আইন ২০০৪ এর ১৭-এ ধারা অনুসারে স্থাবর সম্পত্তি বিক্রির বায়না পত্র বা চুক্তি অবশ্যই রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। যা সম্পাদনের তারিখ হতে ৩০ দিন এর মধ্যে হতে হবে।
১। প্রথম পক্ষ জমির দখল গ্রহন করতে এবং জমিতে সাইন বোর্ড লাগাতে পারবেন।
২। তামাদি (সংশোধন) আইন ২০০৪ এর বিধান অনুসারে বায়না দলিল রেজিস্ট্রির তারিখ হতে ১ বছরের মধ্যে রেজিস্ট্রির জন্য ‘বিক্রি দলিল’ সাব-রেজিস্টি অফিসে দাখিল করতে হবে।
৩। বায়না দলিলে উল্লেখিত মেয়াদের মধ্যে প্রথম পক্ষ (জমি ক্রেতা) বায়না দলিলে উল্লিখিত অবশিষ্ট টাকা পরিশোধে ব্যর্থ হলে দ্বিতীয় পক্ষ আদালতের মাধ্যমে বায়না চুক্তি বাতিলের মামলা করতে পারবেন। বায়না চুক্তি বাতিল হলে প্রথম পক্ষ কর্তৃক জমির কোনো উন্নয়ন করা হয়ে থাকলে তা দ্বিতীয় পক্ষের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত হবে।
৪। বায়না দলিল রেজিস্ট্রির পর উল্লেখিত মেয়াদের মধ্যে অথবা মেয়াদ শেষের ১ বছরের মধ্যে দ্বিতীয় পক্ষ (জমির মালিক) বায়নাভূক্ত জমির বিক্রয় দলিল সম্পাদনে ব্যর্থ হলে প্রথম পক্ষ বায়না চুক্তিতে উল্লিখিত অবশিষ্ট টাকা আদালতে জমা দিয়ে বায়না চুক্তি ভঙ্গের মামলা করতে পারবেন।
৫। প্রথম পক্ষ জমিতে সাইট অফিস তৈরি ও জমির মাস্টার প্লান তৈরি করতে পারবেন।
৬। প্রথম পক্ষ জমির উন্নয়ন করতে এবং প্লট আকারে বিভক্ত করতে পারবেন।
৭। অবশ্যই রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে রেজিস্ট্রি বাইনা করতে হবে, অন্যথায় প্রতারণার শিকার হবেন। বাইনার মেয়াদ ৩/৬/১২ মাস বা ২/৩/৫বছর বা এর অধিকও সুবিধা মত করতে পারেন।
যেমন বাইনা দলিলের মেয়াদ ২ বছর কিন্ত জমির সকল অর্থ ৩-৬ -১২-২৪মাসের মধ্যে পরিশোধ ইত্যাদি সুস্পষ্ট উল্লেখ করবেন।
বায়না দলিলে উল্লেখিত মেয়াদের মধ্যে অবশ্যিই জমি রেজিস্ট্রেশন করিবেন। রেজিস্ট্রেশন করিয়াদিতে জমির মালিক গড়িমসি করলে, কারো প্ররোচনায় প্রভাবিত না হয়ে, কাল ক্ষেপন না করে, দ্রুতই পুলিশ/অভিজ্ঞ আইনজীবির সরনাপন্ন হবেন।
৮। অর্থ লেনদেন অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এর জন্য দলিল দাতা ও দলিল গ্রহিতার ব্যাংক একাউন্ট নম্বর উল্লেখ করবেন। কখনো নগদ টাকা লেনদেন করবেন না, চেক প্রদান কিংবা একাউন্ট ডিপজিত করবেন। চেক বা একাউন্ট ডিপজিট এর মুরির মুল/ফটোকপি করে সংরক্ষণ করবেন।যতই স্বাক্ষিগনের উপস্থিতি নগদ টাকা লেনদেন করুন না কেন,এর অর্থ আপনি নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনলেন। কারন মামলা মোকদ্দমার সময় স্বাক্ষিদের পাওয়া মুস্কিল হয়ে উঠে।
৯। দলিল দাতা(২য় পক্ষ) যদি জমির দখল বা অন্যান্য প্রয়োজনিয় দালিলিক কাগজ বুঝাইয়া দিতে ব্যর্থ হলে, ক্ষতিপুরন প্রাপ্তি বা অন্য কি কি করনিয় বায়না দলিলে সুস্পষ্ট উল্লেখ করবেন।
১০। দলিল গ্রহিতা(১ম পক্ষ) যদি মেয়াদ বা শর্ত অনুযায়ী অর্থ পরিশোধে ব্যর্থ হলে ক্ষতিপুরন প্রদান ও অন্যান্য বিষয়াবলী সম্পর্কে সুস্পষ্ট উল্লেখ করবেন।
১১।বিক্রেতার তুলনায় ক্রেতাই বেশি ক্ষতি গ্রস্থ হয়, তাই অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ উকিল/আইনজীবীর তদারকির মাধ্যমে বাইনা দলিল ও অন্যান্য শর্তসমুহ সম্পাদন করিবেন।

বায়না দলিল। বায়না দলিল বৃত্তান্ত। বায়না রেজিষ্ট্রেশন। Lawyer M T ULLAH। Sale Deed। ০১৭৩৩৫৯৪২৭০
‪@LawyerMTULLAH‬

Комментарии

Информация по комментариям в разработке