আদা চাষ পদ্ধতি।Ginger is a good fruit। বীজহার,রোপন দুরত্ব,সারব্যবস্হাপনা| সঠিক পন্থায় আদাচাষ

Описание к видео আদা চাষ পদ্ধতি।Ginger is a good fruit। বীজহার,রোপন দুরত্ব,সারব্যবস্হাপনা| সঠিক পন্থায় আদাচাষ

আদা ফাল্গুন থেকে বৈশাখ মাস পর্যন্ত লাগানো যায়।বর্তমানে এটা জৈষ্ঠ্য মাস চলছে আদা লাগাতে চাচ্ছেন কিন্তু লাগানো হয়নি তারা যত দ্রুত পারেন আদা লাগানো শেষ করুন। সাধারণত ১২-১৫ গ্রাম ওজনের ১-২টি কুঁড়ি বিশিষ্ট আদার কন্দ লাগানো হয়। প্রায় ১৫ ইঞ্চি দূরে দূরে সারি করে ১.৫ ইঞ্চ গভীরে আদা লাগানো হয়। কন্দ লাগানো পর ভেলী করে দিতে হয়। প্রতি শতাংশ জমিতে ৪ কেজি বীজের প্রয়োজন হয়।এবার জানব সার ব্যবস্থাপনাঃআদার ভাল ফলন পেতে হলে জমির উর্বরতার উপর নির্ভর করে প্রতি শতাংশ জমিতে গোবর সার ২০ কেজি, ইউরিয়া ১ কেজি, টিএসপি ১ কেজি ২০০গ্রাম, এমওপি ১কেজি ২০০ গ্রাম প্রয়োগ করতে হয়। জমি প্রস্তু'তির সময় সমুদয় গোবর, টিএসপি ও এমওপি সার প্রয়োগ করতে হয়। কন্দ লাগানোর ৫০ দিন পর প্রতি শতাংশ জমিতে ৫০০ গ্রাম হারে ইউরিয়া সার প্রয়োগ করা হয়। লাগানোর ৯০ দিন ও ১২০ দিন পর যথাক্রমে ২য় ও ৩য় কিস্তি-র সার উপরি প্রয়োগ করা হয়। ভেলা সামান্য কুপিয়ে ১ম কিস্তি-র সার প্রয়োগ করে আবার ভেলা করে দিতে হয়। ২য় ও ৩য় কিস্তি-র উপরি প্রয়োগের সময় প্রতি শতাংশ জমিতে প্রতিবারে ২৫০ গ্রাম ইউরিয়া ও ২০০ গ্রাম এমওপি সার প্রয়োগ করতে হবে। ২য় ও ৩য় কিস্তি-র সার সারির মাঝে প্রয়োগ করে মাটি কোঁদাল দিয়ে কুপিয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে সামান্য পরিমাণ মাটি ভেলীতে দিতে হবে। আদার কিছু রোগ রয়েছে। রাইজম রট নামের একটি রোগ রয়েছে এই রোগের কারণ : পিথিয়াম এফানিডারমেটাম নামক ছত্রাক ।এ রোগ আদাতে আক্রমণ করে বলে আদা বড় হতে পারে না ও গাছ দ্রত মরে যায় বলে ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে।ক্ষতির নমুনা : প্রথমে পাতা হলুদ হয়ে যায় কিন্তু' পাতায় কোন দাগ থাকে না।- পরবর্তীতে গাছ ঢলে পড়ে ও শুকিয়ে মরে যায়।- আদা পচে যায় ও ফলন মারাত্মক ভাবে কমে যায় ।আদা লাগানোর ৯-১০ মাস পর উঠানোর উপযোগী হয়।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке