১ কাঠা জমি কত ফুট লম্বা ও কত ফুট চওড়া।। জমির হিসাব।। সহজ আইন।। Shohoz Ain।।

Описание к видео ১ কাঠা জমি কত ফুট লম্বা ও কত ফুট চওড়া।। জমির হিসাব।। সহজ আইন।। Shohoz Ain।।

প্রিয় দর্শক,
এই পর্বের মাধ্যমে আলোচনা করেছি এক কাঠা জমি কত ফুট লম্বা এবং কত ফুট চওড়া।
ভূমি সংক্রান্ত যাবতীয় দলিলাদি লিখন, সরকারি হিসাব ও অফিসের কাজ ইত্যাদি যাবতীয় বিষয়ে ভূমির পরিমাপ হলো:
(১) ডেসিমেল বা শতাংশ বা শতক
(২) কাঠা,
(৩) বিঘা এবং
(৪) একর
এই পরিমাপ সর্ব এলাকায় সর্বজন গৃহীত। এটা "সরকারি মান"( Standerd Measurement) বলে পরিচিত।
উক্ত পরিমাপের কতিপয় নিম্নে প্রদান করা হলোঃ
ইঞ্চি, ফুট ও গজঃ
১২'' ইঞ্চি = ১ ফুট
৩ ফুট= ১ গজ
(৩) ভূমি যে কোন সাইজের কেন ভূমির দের্ঘ্য ও প্রস্থে যদি ৪৮৪০ বর্গগজ হয় তাহলে এটা ১.০০ একর (এক একর) হবে।
যেমনঃ ভূমির দৈর্ঘ্য ২২০ গজ এবং প্রস্থ ২২ গজ সুতরাং ২২০ গজ×২২ গজ= ৪৮৪০ বর্গগজ।গান্টার শিকল জরীপঃ
*************************
ভূমির পরিমাপ পদ্ধতি সঠিক এবং সহজ করার জন্য ফরাসী বিজ্ঞানী এডমন্ড গান্টা এই পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। তিনি ভূমি পরিমাপের জন্যে ইস্পাত দ্বারা এক ধরণের শিকল আবিষ্কার করেন। তিনি ভূমি পরিমাপের জন্য ইস্পাত দ্বারা এক ধরণের শিকল আবিষ্কার করেন। পরবর্তীতে তার নাম অনুসারেই এই শিকলের নামকরণ করা হয় গান্টার শিকল। আমাদের দেশে গান্টার শিকল দ্বারা জমি জরিপ অত্যন্ত জনপ্রিয়। একর, শতক এবং মাইলষ্টোন বসানোর জন্য গান্টার শিকল অত্যন্ত উপযোগী। এই শিকলের দৈর্ঘ্য ২০.৩১ মিটার (প্রায়) বা ৬৬ ফুট
গান্টার শিকল ভূমি পরিমাপের সুবিধার্থে একে ১০০ ভাগে ভাগ করা হয় থাকে। এর প্রতিটি ভাগকে লিঙ্ক বা জরীপ বা কড়ি বিভিন্ন নামে ডাকা হয়।
প্রতি এক লিঙ্ক = ৭.৯২ ইঞ্চি
দৈর্ঘ্য ১০ চেইন ×প্রস্থে ১ চেইন = ১০ বর্গ চেইন = ১ একর
গান্টার শিকলে ১০ লিঙ্ক বা ৭৯.২ ইঞ্চি পর পর নস বা ফুলি স্থাপন করা হয় (নস ফুলি)
২০ লিঙ্ক বা ১৫৮.৪ ইঞ্চি পর স্থাপিত হয়-
৩০ লিঙ্ক বা ২৩৭.৩ ইঞ্চি পর স্থাপিত হয়-
আমাদের দেশে জমি-জমা মাপ ঝোকের সময় চেইনের সাথে ফিতাও ব্যবহার করা হয় সরকারি ভাবে ভূমি মাপার সময় চেইন ব্যবহার করা হয় এবং আমিন সার্ভেয়ার ইত্যাদি ব্যাক্তিগণ ভূমি মাপার সময় ফিতা ব্যবহার করেন ভূমির পরিমান বেশি হলে চেইন এবং কম হলে ফিতা ব্যবহার করাই বেশি সুবিধাজনকবিভিন্ন প্রকারের আঞ্চলিক পরিমাপ
***********************************
আমাদের দেশে অঞ্চলভেদে বিভিন্ন প্রকারের মাপ ঝোক প্রচলিত রয়েছে এগুলো হলো কানি-গন্ডা, বিঘা-কাঠা ইত্যাদি অঞ্চলে ভেদে এই পরিমাপগুলো আয়তন বিভিন্ন রকমের হয়ে তাকে বিভিন্ন অঞ্চলে ভূমির পরিমাপ বিভিন্ন পদ্ধতিতে হলেও সরকারি ভাবে ভূমির পরিমাপ একর, শতক পদ্ধতিতে করা হয় সারাদেশে একর শতকের হিসাব সমান
কানিঃ
কানি দুই প্রকার যথা-
(ক) কাচ্চা কানি
(খ) সাই কানি
জেনে নিন জমি জমার পরিমাপ:
********************************
বেশ কিছু দিন থেকে ভাবনায় ছিল দেশের একজন সু-নাগরিক হিসাবে নূন্যতম যে সব প্রয়োজনীয় আইন কানুন প্রত্যেকের জানা থাকা দরকার তা নিয়ে মাঝে মাঝে বিভিন্ন ট্রপিকসের ভিত্তিতে পোষ্ট দিয়ে সবার সাথে শেয়ার করবো তবে সময়ের অভাবে এতদিন কোন পোষ্ট দেওয়া হয়নি আজ একটি বিষয় নিয়ে আলাপ করলাম যদি এই পোষ্ট আপনাদের এতটুকু উপকারে আসে তবে আগামীতে আরো বেশ কিছু বিষয় নিয়ে পোষ্ট দেওয়ার ইচ্ছে আছে
আমাদের অনেকে আছেন যারা বিভিন্ন সময় প্লট, ফ্ল্যাট বা জমি জমার মাপ ঝোপ নিয়ে কি করবেন বুঝতে পারেন না তাদের জন্য আমি প্রায় কারো না কারো প্রয়োজন হয় এমন কিছু মাপ ঝোপের হিসাব তুলে ধরলাম নিন্মে আশা করি হিসাব বা পরিমাপ গুলো আপনাদের কাজে আসবে আগামীতে আমি জমি জমার হিসাব বা জমি জমা সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় বিষয় গুলো যেমন:- B.S কি, R.S কি, পর্চা , খতিয়ান, দলিল ইত্যাদি ক্রমান্নয়ে তুলে ধরবো
এখানে আমি একটি পরিমাপকে বিভিন্ন ভাবে তুলে ধরেছি কারন প্রত্যেকে যেন যার যার সুবিধা মতে সহজে বুঝতে পারেনমৌজা:
********
ভূমি জরিপের ভৌগলিক ইউনিটকে মৌজা রাজস্ব নির্ধারণ এবং রাজস্ব
আদায়ের জন্য এক ইউনিট জমির ভৌগোলিক আভিব্যক্তি হলো মৌজা একটি মৌজা আনুমানিক ভাবে একটি গ্রামের সমান বা এর চেয়ে কিছুটা ছোট-বড় হয় ক্যাডাস্ট্রাল সার্ভের(CS) সময়ে এক একটি মৌজা এলাকাকে পৃথকভাবে পরিচিতি নম্বর নম্বর দ্বারা চিহ্নিত করা হয় বাংলাদেশে মোট মৌজার সংখ্যা হচ্ছে ৬৯,৯৯০ টিদাগ নম্বর:
**********
একটি মৌজার বিভিন্ন মালিকের বা একই মালিকের বিভিন্ন শ্রেণিভূক্ত জমিকে নকশায় যে পৃথক পরিচিতি নম্বর দ্বারা চিহ্নিত করা হয় তাকে দাগ বলে মৌজা মাপের উত্তর-পশ্চিম কোন থেকে দাগ নম্বর প্রদান শুরু হয় এব দক্ষিন-পূর্ব কোনে এসে শেষ হয়
দাখিলা:- ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের পর তহসিল অফিস হতে ভূমি মালিককে যে রশিদ দেয়া হয় তাকে দাখিলা বলে
পর্চা:- জরিপের খানাপুরি স্তর পযন্ত কাজ শেষ করে খসড়া খতিয়ান প্রস্তুত করে এর অনুলিপি মালিকের নিকট বিলি করা হয় খতিয়ানের এই অনুরিপি ‘পর্চা’ নামে পরিচিতখতিয়ান:
***********
একটি মৌজায় এক বা একাধিক ভূমি মালিকানার বিবরণ তথা ভূমির পরিমান, শ্রেণি,হিস্যা ইত্যাদি যে পৃথক পরিচিতি নম্বর দিয়ে চিহ্নিত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে
হাল খতিয়ান:
*************
কোন এলাকার সর্বশেষ জরিপে খতিয়ানের রেকর্ড প্রস্তুত হওয়ার পর সরকার দ্বারা বিঙ্গপ্তির মাধ্যমে ঘোষিত হয়ে বর্তমানে চালু আছে এমন খতিয়ানকে হাল খতিয়ান বলে
সাবেক খতিয়ান:
*****************
হাল খতিয়ানের পূর্ব পযন্ত চালু খতিয়ানকে সাবেক খতিয়ান বলে,যা বর্তমানে চালু নেই তবে এর গুরুত্ব অনেক বিধায় এর সংরক্ষন দরকার
সিএস খতিয়ান: সিএস খতিয়ানের পূর্ণরুপ Cadastral Survey (দেশব্যাপি জরিপ) খতিয়ান ১৯১০-১৯২০ সালে জরিপ করে এই খতিয়ান তৈরী করা হয়েছিল
এস এ খতিয়ান:
****************

#জমিরহিসাব #১কাঠাজমি

Contact Information
Phone No- 01671-043256
Email- [email protected]
Face book Page Link-   / shohozain  
Instagram Link-   / advocatelemon  
Twitter Link-   / advocatelemon  

Комментарии

Информация по комментариям в разработке