মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আইনি পরামর্শ পেতে ০১৭১৬-৮৫৬৭২৮ নম্বরে ৫১০ টাকা বিকাশ করে পরামর্শ নিতে পারবেন। সরাসরি সাক্ষাৎ করে আইনী পরামর্শ নিতে চাইলে ০১৭১৬-৮৫৬৭২৮ নম্বরে ১৫৩০ টাকা বিকাশ করে সাক্ষাতের সময়সূচি জেনে নিয়ে নির্ধারিত সময়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (যদি থাকে) নিয়ে চেম্বারে আসতে হবে। ঠিকানা: ব্যারিষ্টার দোলন এন্ড এ্যাসোসিয়েটস, প্রেস্টিজ হোমস (১ম তলা), চিটাগাং হোটেলের সামনে, সেগুনবাগিচা, ঢাকা। অথবা প্রামাণিক ল’ চেম্বার, জজ কোর্ট চত্ত্বর, কুষ্টিয়া। This Channel does not promote and encourage any illegal content, illegal activities. The aim and objects of this channel is to create a law-conscious population.
#seraj_pramanik
#law_tips_bd
#lawtips
#divorce
#record_correction
#land_record
#land_law
#land_sell
#Landstaincorrection
#Land_dag
#Khotian
#Khotian_correction
#land
#land_problem
#Land_minister
#Shake_hasina
#law_minister
#successo
#উত্তরাধিকারী
#উত্তরাধিকার
#সম্পত্তিতেভাগ
#দাদারসম্পত্তিতেনাতীদেরঅংশ
#divorce
#deed_cancel
#land_law
#দলিলবাতিল
#৭ধরণেরজমিরদলিলবাতিল
#land_record
#land_law
#দাগভুল
#ভ্রুমসংশোধনীদলিল
#সংশোধনীদলিল
#deed_amendment
বন্ধুরা আজ আলোচনা করব জমির দলিলে যে কোন ধরণের ভুল যেমন দলিল রেজিষ্ট্রির পর তাতে দাগ, খতিয়ান, মৌজা, চৌহদ্দি বা নামের বানানে কোন প্রকার ভুল ধরা পড়লে খুব সহজে কিভাবে সংশোধন করে নেবেন। আর কোন পন্থাগুলো অবলম্বন করলে কিংবা জমি রেজিষ্ট্রির আগে যে বিষয়গুলো সচেতন হলে এ ধরণের ভুল নিয়ে আপনাকে আর ভোগান্তি পেতে হবে না সে সকল বিষয়ে কথা বলতে আমি---। জমি রেজিষ্ট্রির পর দলিলে কোন প্রকার ভুল ধরা পড়লে ৩ বছরের মধ্যে দেওয়ানি আদালতে দলিল সংশোধনের মামলা করতে হবে। ৩ বছর অতিক্রান্ত হলে তামাদির কারণে সংশোধন মামলা করা যায় না, তখন ঘোষণামূলক মামলা করতে হয়। এক্ষেত্রে আদালত মামলার রায় দিলে রায়ের একটি সার্টিফাইড কপি আদালত থেকে সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিষ্টার এর কাছে পাঠানো হলে সাব-রেজিষ্টার উক্ত রায়ের আলোকে সংশ্লিষ্ট ভলিউম সংশোধন করে নিবেন। এক্ষেত্রে আর নতুন করে কোন দলিল করার প্রয়োজন নেই। সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনে ৩১ ধারায় এ সম্পর্কে বলা রয়েছে।
আরেকটি সহজ উপায় হচ্ছে দলিলের এ ধরণের ছোটখাট ভুল হলে এবং যে ভুল সংশোধন করলে দলিলের মূল কাঠামো বা স্বত্বের কোন পরিবর্তন ঘটবে না সেরূপ ভুল সংশোধনের জন্য সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিস্ট্রার বরাবরে আবেদন করা যাবে। সাব-রেজিস্ট্রার এই ধরনের ছোট-খাটো ভুল সংশোধন করতে পারেন। এটাকে ভ্রুম সংশোধনী দলিল বলে। আর জমি রেজিষ্ট্রির আগে যে বিষয়ে সচেতন হলে এ ধরণের ছোট খাটো ভুল হবে না সে বিষয়গুলো হলো ১। দলিলের সরকারি নমুনা/মডেল অনুসরণ করে দলিল তৈরি করতে হবে, ২। দলিল প্রুফ রিডিং করালে বড় ধরনের ভুলত্রুটি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। সেকারণ দক্ষ ও অভিজ্ঞ দলিল লেখক নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যাকে দিয়ে দলিল লেখাচ্ছেন তার দলিল লেখার ক্ষমতা অর্থাৎ লাইসেন্স আছে কি-না-সেটা যাচাই করে নিন। ৩। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে জমি দাতা আইনের দৃষ্টিতে সাবালক ও সুস্থ মস্তিষ্কে সম্পন্ন কিনা তা যাচাই করে নিন, ৪। পুরাতন দলিল এবং নতুন দলিলের শিরোনাম দেখে নিন দলিলটি সাফ কবলা না বায়না পত্র না অন্য কোন দলিল
৫। ক্রেতা যে জমিটি কিনতে যাচ্ছেন সেই প্রস্তাবিত জমিটির পরিমাণ, বিক্রয় মূল্য, উভয় পক্ষের পূর্ণ নাম, ঠিকানা, পেশা, ধর্ম ইত্যাদি ভাল করে দেখে নিন, এরপর ৬। জমির স্বত্বের বর্ণনা অর্থাৎ জমি দাতার মালিকানার ভিত্তি, দলিল মূলে হলে পূর্বের দলিলের নম্বর ও তারিখ পর্চা/খতিয়ান ইত্যাদি ভাল করে দেখে নিন আর জমির বিক্রেতা যদি জমিটি উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়ে থাকে তাহলে মূল মালিকের সাথে বিক্রেতা যোগ সূত্র/সম্পর্ক সঠিক আছে কিনা তা জেনে নিন, ৭। দলিলে প্রস্তাবিত জমির তফশিল যেমন জেলার নাম, উপজেলার নাম, রেজিস্ট্রি অফিসের নাম, মৌজার নাম, দাগ নং, খতিয়ান নম্বর, জমিটি কোন শ্রেণীর যেমন ভিটা, নাকি দলা, নাকি ডাঙ্গা নাকি জলাভূমিতে, নাকি কৃষি জমি তা দেখে নিন, ৮। ক্রেতা যে জমিটি ক্রয় করতে চাচ্ছে সেই জমিটির চৌহদ্দি ঠিক আছে কিনা অর্থাৎ উত্তর, দক্ষিণ পূর্ব, পশ্চিম পাশের জমির বর্ণনা সহ মালিকের নাম উল্লেখ করতে হবে ৯। জমি বিক্রেতা বা দলিল দাতা দলিলের ১ম পৃষ্ঠার উপরের ডান পাশ্বের নীচ থেকে উপরের দিকে তার নিজ নাম স্বাক্ষর বা টিপসহি দেবেন।
১০। এরপর দেখে নেবেন দলিল লেখকের স্বাক্ষর, কমপক্ষে ২ জন সাক্ষী এবং অপর একজন জমির বিক্রেতাকে সনাক্ত করে সনাক্তকারী হিসাবে আছে কি-না, ১১। দলিলে যতদূর সম্ভব কাটাকাটি, ঘষামাঝা, অষ্পষ্টতা এড়াতে হবে তবুও এরুপ হলে সেক্ষেত্রে উক্ত কাটাকাটি বা ঘষামাঝা যুক্ত লাইন ও শব্দের ক্রম উল্লেখ করে দলিলের শেষাংশে কৈফিয়ত লিখে দলিল লেখককে তার নীচে স্বাক্ষর করতে হবে। ১২। জমির তফশিল লেখার সময় প্রত্যেক দাগে মোট জমির পরিমাণ, বিক্রয় দলিলে উক্ত দাগের মধ্য হতে কত একর বা শতাংশ জমি দেয়া হচ্ছে তা প্রতি ক্ষেত্রে লিখে নিতে হবে। তবে মনে রাখতে হবে, কোন অবস্থাতেই কয়েকটি দাগের জমি একত্রে যোগ করে একর/শতাংশ লেখা উচিত হবে না, ১৩। জমির ক্রেতাকে সবচেয়ে বেশি খেয়াল রাখবেন বিভিন্ন জরিপের দাগ নম্বর ও খতিয়ান নম্বর, যাতে দলিল লেখকের মাধ্যমে সঠিকভাবে লিখানো হয়। এজন্য জমির ক্রেতাকে জমি ক্রয় করার পূর্বেই তহসিল অফিস হতে জমির সঠিক দাগ নম্বর ও খতিয়ান নম্বর জেনে নিতে হবে।
Информация по комментариям в разработке