মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশের সঙ্গে সংগতি রেখে পটুয়াখালীর ৩৫টি গ্রামের প্রায় ৩০ হাজারেরও বেশি মুসলমান আজ আগাম ঈদুল ফিতর উদযাপন করেছেন। দীর্ঘদিন ধরে এ ধারাবাহিকতা বজায় রেখে এইসব গ্রামে রোজা, ঈদ-উল ফিতর এবং ঈদ-উল আযহা পালিত হয়ে আসছে।
পটুয়াখালী সদর, গলাচিপা, বাউফল ও কলাপাড়া উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে আজ ঈদ উদযাপন করা হচ্ছে। এর মধ্যে সদর উপজেলার বদরপুর ও ছোট বিঘাই, গলাচিপার সেনের হাওলা, পশুরিবুনিয়া, নিজ হাওলা, কানকুনি পাড়া, বাউফলের মদনপুরা, শাপলাখালী, রাজনগর, বগা, ধাউরাভাঙ্গা, সুরদী, চন্দ্রপাড়া, দ্বি-পাশা, কনকদিয়া, সাবুপুরা, বামনিকাঠী, বানাজোড়া, আমিরাবাদ এবং কলাপাড়ার দক্ষিণ দেবপুর, পাটুয়া, মরিচবুনিয়া, নাইয়া পট্টি, নিশানবাড়িয়া, শাফাখালী, তেগাছিয়া, ছোনখোলা ও বাদুরতলী উল্লেখযোগ্য।
আজ (১০ এপ্রিল, বুধবার) সকাল ৯টায় পটুয়াখালীর সদর উপজেলার বদরপুর দরবার শরিফে ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমামতি করেন দরবার শরীফের সেঝ পীর আলহাজ্ব শাহ সায়েদ আরিফ বিল্লাহ রাব্বানী। নামাজে হাজারো ধর্মপ্রাণ মুসল্লি অংশ নেন।
বদরপুর দরবার শরীফের সেঝ পীর আলহাজ্ব শাহ সায়েদ আরিফ বিল্লাহ রাব্বানী বলেন, বিশ্বের অন্যান্য মুসলিম দেশের সঙ্গে সংগতি রেখে বদরপুর দরবার শরীফের পীর মাওলানা মো. গনি এবং চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার পীর মাওলানা মো. মোখলেসুর রহমানের অনুসারীরা গত ৮৩ বছর ধরে চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগাম রোজা, ঈদ-উল ফিতর ও ঈদ-উল আযহা পালন করে আসছেন।
You are our driving force. So subscribe to the channel now. Stay with us to know the truth. Don't listen to rumors.
Информация по комментариям в разработке