কম দামে জমি বিক্রয় হবে | bd property | land sell | land sale | jomi bikroy | জমি বিক্রয়

Описание к видео কম দামে জমি বিক্রয় হবে | bd property | land sell | land sale | jomi bikroy | জমি বিক্রয়

কম দামে জমি বিক্রয় হবে | bd property | land sell | land sale | jomi bikroy | জমি বিক্রয়

প্রতি শতাংশ জমির মুল্যঃ ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা

জমি বিক্রি হবে ১০ শতাংশ।
দাম : ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা শতাংশ।
সকল কাগজপত্র অনলাইনে দেখতে পারবেন।
সুবিধা : রাস্তার সাথে গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বাজার ইত্যাদি।
ঠিকানা: ধামগড়, মদনপুর, বন্দর, নারায়ণগঞ্জ।

যোগাযোগঃ ০১৯২২১৭৭৪৮৫, ০১৯৩৯৭৩৯৫৯৩

জমির কাগজঃ
সিএস, এসএ, আরএস পর্চা, নকশা, নামজারী/খারিজ, খাজনা, ডিসিয়ার, ভায়া দলিল, মূল দলিলসহ যাবতীয় কাগজপত্র সঠিক ও নির্বেজাল, জমি এখনি রেজিস্ট্রী করার উপযোগী।

বর্তমানে Covid 19 মহামারি আকারে ছরিয়ে পরেছে, তাই সাবধানে জমি দেখবেন।

জমি কেনার আগে শতর্কতাঃ
সাধারনভাবে বাংলাদেশে জমি বিক্রির আগে দীর্ঘ মেয়াদী বায়নানামা করা হয়ে থাকে। জমির বায়না রেজিষ্ট্রি করলে নানা ধরনের ঝামেলামুক্ত থাকতে পারেন। সরকারী ষ্ট্যাম্পে বায়না করার যে নিয়ম প্রচারিত আছে তা না করে রেজিষ্ট্রিমূলে বায়না করা নিরাপদ।

কাগজপত্র পরীক্ষাঃ
ক্রেতা যার কাছ থেকে জমি কিনবেন তার থেকে ওই জমি-সংক্রান- সব কাগজপত্র চেয়ে নেবেন। জমির সব খতিয়ানসহ (সিএস, এসএ, আরএস খতিয়ান) জমিটি যতবার বেচাকেনা হয়েছে, তার দলিলসমূহ চেয়ে নেবেন। এগুলো পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখবেন, বর্তমানে জমির মালিক কে।

নামজারিঃ
জমির যিনি মালিক, তার নামে নামজারি (মিউটেশন) আছে কি না তা নিশ্চিত হতে হবে। যে এলাকায় জমি কিনছেন ওই এলাকার স্থানীয় সহকারী ভূমি কমিশনার অফিসে গিয়ে খোঁজ নিলে নিশ্চিত হওয়া যাবে জমির বর্তমান মালিক কে। যদি দেখা যায় সব কাগজ ঠিক আছে -নামজারি না হয়ে থাকলে কেনার আগে বিক্রেতাকে বলুন তার নামে নামজারি করিয়ে নিতে।

খাজনাঃ
মালিক হালনাগাদ খাজনা (ভূমিকর) পরিশোধ করেছেন কি না, নাকি অন্য কেউ পরিশোধ করেন, তা-ও স্থানীয় তহশিল অফিসে গিয়ে খোঁজ নিতে হবে।

সাব-রিজিস্ট্রি অফিসে তল্লাশিঃ
ক্রেতা স্থানীয় সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে তল্লাশি দিয়ে দেখবেন প্রস্তাবিত জমি হেবা, দান, বায়না, পাওয়ার, বন্টন, বিক্রি বা এওয়াজমূলে কোনোভাবে হস্তান্তর করা হয়েছে কি না। জেলা সাব রেজিস্টারের অফিস থেকে ১২ বছরের তল্লাশী সহ নির্দায় সার্টিফিকেট (এন.ই.সি.) দেখে নিতে হবে। এ সনদে সর্বশেষ মালিকের নাম থাকে।

ফারায়েজ বা হিস্যাবন্টনঃ
বিক্রেতার শরিকদের সঙ্গে সম্পত্তির হিস্যাবন্টন সতর্কতার সঙ্গে সম্পন্ন করতে হবে। শরিকদের সঙ্গে বিক্রেতার অংশনামা হয়েছে কি না, তা জমি কেনার আগে মিলিয়ে দেখতে হবে। ফারায়েজ অনুযায়ী, বিক্রেতা যেটুকু জমির মালিক, তার বেশি কেনা ঠিক হবে না। অনেক সময় দেখা যায় বিক্রেতা পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া জমি বিক্রি করছেন।

পরিত্যক্ত কি না তা পরীক্ষা করতে হবেঃ
ক্রেতা যে জমি কিনবেন তা খাস, গ্যাজেটভুক্ত, পরিত্যক্ত, দখলীয় বা শক্রসম্পত্তি কি না, তা জানতে হবে। সঙ্গে এ ও জানতে হবে সরকার কোনো কারণে এ জমিটি অধিগ্রহণ করেছে কি না। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসন (ভূমি) অফিসে খোঁজ নিলে এগুলো জানা যাবে।

বন্ধক ক্ষমতা অর্পন করা আছে কি নাঃ
জমি বিক্রি ও রক্ষণাবেক্ষনের জন্য কাউকে ক্ষমতা অর্পণ করা অর্থাৎ আমমোক্তারনামা (পাওয়ার অফ অ্যাটর্নি) আছে কি না, তা দেখতে হবে। এমনকি জমি বন্ধক রেখে কোনো ব্যাংক বা অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ঋণ নেওয়া আছে কি না সে সম্পর্কে খোজ খবর নিতে হবে।

সরেজমিনে জমি দেখাঃ
সরেজমিনে গিয়ে ক্রেতাকে জমি দেখতে হবে। জমির কাগজপত্র, দাগ নম্বর ও চৌহদ্দি (চারদিকের অবস্থান) মিলিয়ে দেখতে হবে যে জমি বিক্রি করবে, সেটিই প্রস্তাবিত জমি কি না। জমির চারদিকের সীমানার মালিকদের সঙ্গে প্রয়োজনে কথা বলে নিশ্চিত হতে পারেন আপনাকে যে জমি দেখানো হয়েছে তার প্রকৃত মালিক কে। বিক্রির জন্য প্রস্তাবিত জমি বর্তমানে কার দখলে আছে, ক্রয় করলে কোনো কারণে ভোগদখলে বাধাগ্রস্ত হবে কি না বা রাস্তা ও পথ অধিকারে কোনো বাধা-নিষেধ আছে কি না, তা ও ক্রেতাকে সরেজমিনে যাচাই করতে হবে।

মামলা মোকদ্দমাঃ
প্রস্তাবিত জমি নিয়ে কোনো মামলা-মোকদ্দমা রয়েছে কি না, তা-ও ক্রেতাকে খুজে দেখতে হবে। কারণ মামলা মোকদ্দমা থাকলে জমি কেনা হলে তা হবে অন্যান্য- ঝুঁকিপূর্ণ। পত্রিকায় আইনগত বিজ্ঞপ্তি দিয়ে কয়েকদিন সময় দিয়ে জমি ক্রয় করা উচিত। এতে জমির মালিকানা কেউ দাবি করলে কেনার আগেই তা করতে পারে। ফলে অবাঞ্ছিত ঘটনা এড়ানো সম্ভব হতে পারে।

খতিয়ান রক্ষনাবেক্ষনঃ
জেলা প্রশাসকের রেকর্ডর"যে নতুন প্রাপ্ত খতিয়ান রক্ষনাবেক্ষন করা হয়। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে, খতিয়ানের জন্য কালেক্টরের কাছে আবেদন করবেন। এর আলোকে রেকর্ড রুমের ভারপাপ্ত কর্মকর্তা সহিমুহুরি নকল সরবরাহ করবেন।

সবকিছু ঠিকঠাক পাওয়া গেলে জমি ক্রয় করা যেতে পারে। তবে উপরের পরীক্ষা-নিরীক্ষা কাজ ক্রেতা নিজে সম্পন্ন করতে না পারলে অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সঙ্গে নিয়ে তা করা যেতে পারে। ক্রেতা অভিজ্ঞ কোনো দলিল লিখক বা সার্ভেয়ার এর পরামর্শ ও মতামত নিয়ে জমি রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করতে পারেন।

#please_subscribe_my_channel #জমিবিক্রয় #jomibikroy

Комментарии

Информация по комментариям в разработке