Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть দারুচিনিঃ মসলার বাণিজ্যিক চাষে উম্মোচিত হতে পারে অর্থনৈতিক সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত।

  • Sororitu Horticulture
  • 2020-11-01
  • 764
দারুচিনিঃ মসলার বাণিজ্যিক চাষে উম্মোচিত হতে পারে অর্থনৈতিক সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত।
দারুচিনিমসলামজাদার রান্নারান্না-বান্নাস্বাদের খাবারহোটেল মোটেলস্পাইসিগরম মসলাভেষজওষুধঔষুধি গাছঔষুধি বাগানগাছের বাগানমসলার চাষবাণিজ্যগাছের চারামসলা গাছের চারাকৃষি দিবানিশিদীপ্ত কৃষিহৃদয়ে মাটি ও মানুষকৃষি চ্যানেলকৃষকের চ্যানেলকৃষি অনুষ্ঠানকৃষি নিউজকৃষি বাতায়নকৃষি অধিদপ্তরকৃষি অফিসকৃষি যন্ত্রপাতিছাদ কৃষিজমি-জমাকৃষি মন্ত্রণালয়ইত্যাদিশাইখ সিরাজকৃষি বিশ্ববিদ্যালয়কৃষি গবেষণাকৃষি খামারবাংলা নিউজবাংলাদেশের পণ্য
  • ok logo

Скачать দারুচিনিঃ মসলার বাণিজ্যিক চাষে উম্মোচিত হতে পারে অর্থনৈতিক সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত। бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно দারুচিনিঃ মসলার বাণিজ্যিক চাষে উম্মোচিত হতে পারে অর্থনৈতিক সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত। или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку দারুচিনিঃ মসলার বাণিজ্যিক চাষে উম্মোচিত হতে পারে অর্থনৈতিক সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত। бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео দারুচিনিঃ মসলার বাণিজ্যিক চাষে উম্মোচিত হতে পারে অর্থনৈতিক সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত।

দারুচিনি গাছের চারা
(হাইব্রীড জাতের, প্রতিটি চারার উচ্চতা ৩-৪-৫ ফিট, বীজ থেকে উৎপাদিত)

দারুচিনি বলতে আমরা বুঝি এটি একটি মসলা-জাতীয় পণ্য। দারুচিনির সব অঙ্গ, যেমন পাতা, বাকল, কুঁড়ি, ফুল-ফল ও শেকড় কোনো না কোনো কাজে লাগে। এ গাছের বাকল মসলা হিসেবে পরিচিত। পাতার তেল সুগন্ধি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন ধরনের খাবারে মসলা ও সুগন্ধি ছাড়াও ওষুধশিল্প, চকোলেট, সাবান ও দাঁতের মাজন তৈরিতে এটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

জাতঃ
দারুচিনির স্থানীয় উন্নত জাত হচ্ছে বারি দারুচিনি-১। আকর্ষণীয় বাদামি রঙের সুগন্ধযুক্ত, মিষ্টি ও স্বাভাবিক ঝাঁঝযুক্ত জাত এটি। বাংলাদেশে এ জাতটিই বেশি চাষ করা হয়। তবে ইদানীং হাইব্রীড জাতের দারুচিনির চাষ খুবই জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। এই জাতের ফলন বেশী। ফলে লাভও হয় বেশী।

জলবায়ু ও মাটিঃ
বর্ষাকাল বা বর্ষার শেষদিকে চারা লাগানো হয়ে থাকে। বলতে গেলে, হালকা উষ্ণ আবহাওয়া দারুচিনি চাষের জন্য উপযোগী। চাষের জন্য সুনিষ্কাশিত উর্বর বেলে দোঁআশ মাটি উত্তম। এ মাটিতে চাষ করলে গাছের বাকলের গুণগত মান ভালো হয়। এ গাছ একটানা খরা সহ্য করতে পারে না। পাহাড়ের ঢাল কিংবা পাহাড়ের ওপরে বায়ু চলাচলের উপযোগী ও পর্যাপ্ত সূর্যালোক থাকায় এসব স্থানে এর উৎপাদন ভালো হয়।

রোপণ পদ্ধতিঃ
চাষ করা জমিতে রোপণের আগে বর্গাকার বা ষড়ভুজি গর্ত করে নিতে হবে। প্রতি গর্তে পচা গোবর, ছাই, টিএসপি সার দিতে হবে। এরপর মাটি ভালো করে মিশিয়ে গর্ত ভরাট করতে হবে। গর্ত ভরাটের ১০ থেকে ১৫ দিন পর রোপণ করতে হবে। মে থেকে অক্টোবর চারা রোপণের সময়। বীজ থেকে যখন কচি চারা গজায়, তখন এর রঙ থাকে লালচে। এ সময় চারা তুললে মরে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই চারার পাতার রঙ যখন সবুজ হবে, তখন চারা তুলে স্থানান্তর করতে হবে। চারা বর্ষাকালে রোপণ করাই ভালো। চারা লাগানোর সময় সারি করে লাগাতে হবে। প্রতিটি সারির দূরত্ব তিন মিটার হতে হবে।

স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী দারুচিনিঃ

• এ মসলা ওজনজনিত সমস্যা সমাধানে বেশ কার্যকর।

• শরীরের কোথাও ব্যথা হলে এটি হালকা গরম পানির মধ্যে দিয়ে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে উপশম পাওয়া যায়। খাওয়ার পাশাপাশি এটি ব্যথার স্থানে মালিশও করা যায়।

• এসিডিটি বা হজমে সমস্যা হলে দারুচিনি গুঁড়ো করে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে ভালো হয়ে যায়।

• পাতলা পায়খানা হলে এর গুঁড়ো হরীতকীর গুঁড়োর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।

• কুসুম গরম পানির সঙ্গে এর গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে হৃদরোগ ভাল হয়। রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে।

• নিয়মিত দারুচিনি ও দুধ একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।

• দারুচিনি খেলে ছত্রাকজনিত যে কোনো ইনফেকশন প্রতিরোধ করা যায়।

• এটি নিয়মিত খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।

• এটি খেলে ক্যানসার ও টিউমার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।

• এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

• দারুচিনি দিয়ে চা খেলে মাথাব্যথা ভালো হয়।

• এটি গরম পানিতে সেদ্ধ করে কুলকুচি করলে দাঁতের ক্ষয় ও মাড়ির সমস্যা ভালো হয়।

• ঠাণ্ডায় গলা ব্যথা হলে দারুচিনির পানি খেলে উপকার পাওয়া যায়।

• এর ব্যবহার শুধু দাঁতের জন্যই নয়, বরং নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধও দূর করে।

• অনেক সময় পিত্ত থলিতে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ দেখা দেয়। এর থেকে পরিত্রাণ পেতে প্রতিদিন এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে দুই টেবিল চামচ দারুচিনির গুঁড়ো ও এক টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে পান করলে উপকার পাওয়া যায়।

• চুল পড়া একটা বড় সমস্যা। এ সমস্যা রোধ করতে এক চামচ মধুর সঙ্গে দারুচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে সকাল ও বিকালে খেলে ভালো ফল পাওয়া যায়।

• কুসুম পানিতে দারুচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে পান করলে মূত্রাশয়ের জীবাণু ধ্বংস হয়।

• দূর্বাঘাস ও হলুদের সঙ্গে দারুচিনি বেটে মুখে লাগালে ত্বক সুস্থ ও উজ্জ্বল হয়।

পরিচর্যাঃ
রোপণের আগে সুস্থ, সবল ও রোগমুক্ত দারুচিনি চারা নির্বাচন করতে হবে। গর্তে সার দেওয়ার ১০ থেকে ১৫ দিন পর নির্বাচিত চারা গর্তের মাঝখানে সোজাভাবে লাগাতে হবে। এরপর চারদিকে মাটি দিয়ে চারার গোড়ায় সামান্য চেপে দিতে হবে। রোপণ শেষ হয়ে গেলে খুঁটির সঙ্গে চারা বেঁধে দিতে হবে। অতঃপর প্রয়োজনমতো পানি ও বেড়ার ব্যবস্থা করতে হবে।

গাছের বাকল প্রক্রিয়াকরণঃ
পাঁচ বছর বয়সী গাছ থেকে নিয়মিত বাকল সংগ্রহ করা যাবে। এ বাকল উঠানোর জন্য বিশেষ ধরনের ছুরি দিয়ে কেটে উঠানো হয়। এ ছুরির ধারালো ফলার সামনের দিকটা গোল, অল্প বাঁকানো ও সামান্য খাঁজযুক্ত হতে হবে। ছুরি দিয়ে ডাল থেকে গোল করে কেটে বাকল তুলে আনা যায় সহজে। প্রথমে বাইরের অমসৃণ ছাল ঘষে বা ছাড়িয়ে তুলে দেওয়া হয়। তারপর পিতলের দণ্ড দিয়ে ঘষে ঘষে মসৃণ করে বাকল তোলা হয়। গাছের নিচ থেকে ওপর পর্যন্ত লম্বালম্বিভাবে চিরে নিয়ে ছুরির সাহায্যে বাকল আলাদা করা হয়। ডাল ও বাকল একই দিনে উঠাতে হবে। উঠানো বাকলগুলো ছায়াযুক্ত জায়গায় সারা রাত গাদা করে রাখতে হয়। এগুলোকে একদিন ছায়ায় শুকানোর পর চার থেকে পাঁচ দিন রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। শুকানোর সময় বাকলগুলো সংকুচিত হয়ে নলের মতো হয়ে যায়। ছোট নলগুলো বড় নলের মধ্যে ঢুকিয়ে দিয়ে যৌথ নল বানানো হয়। ফলে ভেঙে যাওয়ার শঙ্কা থাকে না। মোটা ডাল থেকে অনেক সময় ডাল ছিলে নিয়ে দারুচিনি বানানো হয়। একে বলে ‘চাঁচা’ দারুচিনি। দারুচিনি সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে। সিলোন বা মিষ্টিকাঠ দারুচিনি ও চাইনিজ বা ঝুটা দারুচিনি। সিলোন বা মিষ্টিকাঠ দারুচিনির সুগন্ধ তুলনামূলক বেশি, মিষ্টিযুক্ত, কম তীব্র গন্ধ, ছাল কালচে খয়েরি রঙের, পাতলা ও মসৃণ হয়। অন্যদিকে চাইনিজ বা ঝুটা দারুচিনি কম সুগন্ধিময়, মিষ্টিযুক্ত বেশি তীব্র গন্ধ, ছাল লালচে বাদামি রঙের, পুরু ও খসখসে হয়ে থাকে।


বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুনঃ http://sororitu.com/
ফেসবুক পেজ দেখুনঃ   / sororitushop  
যোগাযোগের জন্য ফোন করুনঃ 01740-853459, 01308-169002, 01705-845434
অথবা, আপনার নম্বর উল্লেখ করে মেসেজ দিয়ে রাখুন।
আমাদের টিম লিডার শুধুমাত্র নির্দিষ্ট নম্বর থেকে যে কোন সময় আপনার সাথে অবশ্যই যোগাযোগ করবেন।
প্রয়োজনে ই-মেইল করুনঃ [email protected]


তথ্য ও সূত্রঃ অনলাইন সংগ্রহ।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]