Скачать или смотреть রাখাইন পল্লী | Rakhain Polli | Kuakata Rakhain traditional Market | Kuakata Sea Beach | Imran Facts

রাখাইন পল্লী | Rakhain Polli | Kuakata Rakhain traditional Market | Kuakata Sea Beach | Imran Facts

#Kuakata_Rakhain_traditional_Market
#Kuakata_Sea_Beach

Subscribe:    / imranfacts-scl  

facebook Page:   / imran-facts-101966152182170  

কি ভাবে যাবেন কুয়াকাটা:
ঢাকা থেকে সড়ক ও নদীপথে কুয়াকাটা যাওয়া যায়।
ঢাকার গাবতলী বাস স্ট্যান্ড থেকে বেশ কয়েকটি বাস কুয়াকাটা যায়।
যাত্রাপথে নদীর সৌন্দর্য উপভোগ করতে এবং আরামের কথা বিবেচনা করে
অনেকেই নৌ-ভ্রমণ কে বেঁছে নেন। এটা সত্ত্বি আনন্দ দ্বায়ক।
একটা কথা বলাই বাহুল্য ঢাকা থেকে সরাসরি কুয়াকাটা যাওয়ার কোনো লঞ্চ নেই।
তাই ঢাকা সদরঘাট থেকে লঞ্চে করে পটুয়াখালী বা বরিশাল গিয়ে
সেখান থেকে বাসে করে কুয়াকাটা যেতে হয়।
বরিশাল থেকে কুয়া কাটা বা পটুয়া খালি থেকে কুয়া কাটা বেশ কয়েক মাইল দুর।
সময়ও কয়েক ঘন্টা লাগবে। তাই আমার মতে যেহেতু আপনাকে বাসে উঠতেই হবে আপনি চাইলে বাসেকরে
সরাসরি কুয়াকাটা যেতে পারেন।

সড়কপথে ঢাকা থেকে কুয়াকাটার দূরত্ব ৩৮০ কি.মি.।
ঢাকা থেকে হানিফ পরিবহন, গোল্ডেন লাইন পরিবহন, সুরভী পরিবহন, সাকুরা পরিবহন,
দ্রুতি পরিবহন সহ বেশ কিছু বাস কুয়াকাটা যায়।
গাবতলী বাস স্ট্যান্ড থেকে বাসগুলো কুয়াকাটার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।
এসি বাসের ভাড়া ১০০০ টাকা এবং নন-এসি বাসের ভাড়া ৬৫০-৭০০ টাকা।
ঢাকা থেকে বাসে করে কুয়াকাটা যেতে সময় লাগে প্রায় ১৩ ঘণ্টা।
ফেরি জনিত সমস্যা আর চাপা মাঝে মাঝে ভাঙ্গা রোডের কারনেই এই সমস্যা
বা এত সময় লাগে।

পটুয়াখালী থেকে কুয়াকাটার দূরত্ব তুলনামূলক কম হওয়ার অনেকেই
আবার কুয়াকাটা যাওয়ার জন্য পটুয়াখালী নৌ-রুটকে বেঁছে নেন।
ঢাকা সদরঘাট থেকে সন্ধ্যা ৬টা থেকে ৭টার মধ্যে পটুয়াখালীর লঞ্চগুলো যাত্রা শুরু করে।
পটুয়াখালী রুটে চলাচলকারী লঞ্চগুলো হলো
এম. ভি. প্রিন্স আওলাদ-৭,
এম. ভি. এ.আর.খান-১,
এম. ভি. সুন্দরবন-৮,
এম. ভি. সুন্দরবন-৯,
এম. ভি. কাজল-৭,
এম. ভি. কুয়াকাটা-১,
এম. ভি. জামাল-৫,
এম. ভি. সাত্তার খান-১ ইত্যাদি।

ভাড়াঃ
ডেক – ৩০০ টাকা
সিঙ্গেল কেবিন – ১০০০ টাকা
ডাবল কেবিন – ২০০০ টাকা

সময় ভেদে দাম পরিবর্তন হতে পারে।

কুয়াকাটার দর্শনীয় স্থানসমূহঃ

কুয়াকাটায় রয়েছে বেশ কিছু দর্শনীয় স্থান।
বাইক এবং মোটর চালিত ভ্যানে করে এসব দর্শনীয় স্থানে যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে।
তবে আমার সাজেস্ট থাকবে যদি আপনারা ৪ থেকে ৫ জনের গ্রুপ হন
সেক্ষেত্রে অটো রিক্সা নেওয়াই ভালো। কারন বাইকে অতিরিক্ত ভাড়া নিবে আর
তরিঘরি করে আপনাকে সব ঘুরিয়ে দেখাবে।
পক্ষান্তরে আপনি যদি সারা দিনের জন্য একটা অটো রিক্সা নেন তাহলে আপনি ইচ্ছা মত
সময় নিয়ে ঘুরতে পারবেন। কারন দিন কন্টাক।
আর একটা কথা আপনি যদি সূর্য উদয় থেকে শুরু করে রাত ১০ টা পর্যন্ত মাছ গ্রিল খাওয়া পর্যন্ত
ঘুরাঘুরি আড্ডা মারেন তবে পরের দিন শুধু সাগরে গোসল করা ছাড়া আর কোন ঘোরার স্পট থাকবে না।
উল্লেখ্য প্রথম দিনেও আপনি সাগরে গোসল করতে পারবেন। গোসল করলেও সময়ের কোন সমস্যা হবে না।

আমি কয়েকটা দর্শনীয় স্থানের নাম উল্লেখ করলাম:

লেবুর চর – কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত থেকে ৫ কিলোমিটার পূর্ব দিকে লেবুর চরের অবস্থান।
লেবুর চর থেকে দেখা সূর্যাস্তের দৃশ্য সত্যিই অপরূপ।
লেবুর চরে গিয়ে আপনি কাঁকড়া ভাজা এবং মাছ ভাজার স্বাদ উপভোগ পারবেন।

শুঁটকি পল্লী – সামুদ্রিক বিভিন্ন মাছের শুঁটকি তৈরি করা হয় কুয়াকাটার শুঁটকি পল্লীতে।

চর গঙ্গামতি – চর গঙ্গামতি থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তের অপরূপ দৃশ্য অবলোকন করা যায়।

ক্রাব আইল্যান্ড – ক্রাব আইল্যান্ডের অবস্থান কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের পূর্ব দিকে।
এখানে গেলেই চোখে পড়ে অসংখ্য লাল কাঁকড়া।

ফাতরার বন – ফাতরার বনে গেলে আপনার মনে হবে যেন আপনি সুন্দরবনে চলে এসেছেন।

রাখাইন পল্লী – কুয়াকাটায় রয়েছে রাখাইনদের বেশ কিছু স্থাপত্য নিদর্শন।
কুয়াকাটা থেকে প্রায় ১০ কি.মি. দূরে রাখাইন পল্লীতে রয়েছে দেশের সর্ববৃহৎ বৌদ্ধ মন্দির।

কুয়াকাটার কুয়া – রাখাইনদের আবাসস্থল কেরানিপাড়ায় রয়েছে একটি প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী কুয়া।
কুয়াকাটার নামকরণের সাথে জড়িয়ে আছে এই কুয়ার আখ্যান।

ইলিশ পার্ক- কুয়াকাটা জিরো পয়েন্ট থেকে ১ কিলোমিটার দূরে ইলিশ পার্কের অবস্থান।
এই পার্কে রয়েছে একটি ৭২ ফুট লম্বা বিশাল আকৃতির ইলিশ মাছের ভাস্কর্য।

পরিশেষে একটা কথা বলে যাই কুয়াকাটায় ১০০% ভ্রমণের জন্য ২ দিনের বেশি সময় কোন প্রয়োজন নাই।
আজকের মত এতটুকুই সবাই ভালো থাকবেন।

Disclaimer
📋Notice For This video To YouTube Community Rules ,
Dear YouTube creator, If you think any YouTube roles in
this video have been violent, please let me know, so that I can be aware of this.
please contact me via E-Mail: [email protected]


Copyright disclaimer under section 107 of the copyright Act 1976,
allowance is made for “fair use” for purposes such as criticism,
comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use
permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit,
educational or personal use tips the balance in favor of fair use.

📧 (If u have any problem with my video and audio please Contact with me.
I will try to delete my video and audio as soon as possible) let us keep each other happy :)
please contact me via E-Mail: [email protected]


ANTI-PIRACY WARNING *
This content is Copyright to "Imran Facts" !
Any unauthorized reproduction, redistribution or re-upload is strictly prohibited of this material.
Legal action will be taken against those who violate the copyright of the following material presented.

Thank you...