Скачать или смотреть কোটা আনদোলনের শহীদ দের তালিকা।List of Martyrs of Quota Movement July 2024। তালিকা ডেসক্রিপশনে দেখুন

কোটা আনদোলনের শহীদ দের তালিকা।List of Martyrs of Quota Movement July 2024। তালিকা ডেসক্রিপশনে দেখুন

#কোটা_আন্দোলন_২০২৪
#কোটাআন্দোলন
#সকল_শহীদ
#qota
#qoutaandolon
#qoutamovement
#july2024
#jsibd2

দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী।[২৫]

মো. আলমগীর হোসেন — ঢাকার রামপুরা এলাকায় একটি বেসরকারি ওষুধ কোম্পানিতে গাড়িচালকের চাকরি করতেন।[২৬]

নুর আলম (২২) — নির্মাণশ্রমিক।[২৭]

আবু সায়েদ (৪৫) — ঢাকার মোহাম্মদপুরের বছিলা এলাকায় ছোট একটি মুদিদোকান চালাতেন।[২৮]

শেখ শাহরিয়ার বিন মতিন — ঈশ্বরগঞ্জ পৌর এলাকার আইডিয়াল কলেজের মানবিক বিভাগ থেকে চলমান এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন তিনি।[২৯]

ইমরান খলিফা (৩৩) — গুলশান-২-এর চারুলতা নামের একটি প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তাকর্মী হিসেবে কাজ করতেন।[৩০]

জসিম উদ্দীন (৩৫) — উত্তরায় একটি অটোমোবাইলসের দোকানে চাকরি করতেন।[৩১]

সাব্বির হোসেন — জ্বর হওয়ায় অসুস্থ শরীরে ওষুধ কিনতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।[৩২]

মিজানুর রহমান ওরফে মিলন (৪৮) — ঢাকার নর্দা এলাকায় একটি বিউটি পার্লারে কাজ করতেন।[৩৩]

মোস্তফা জামান ওরফে সমুদ্র (১৭) — চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকার আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ব্যবসা শাখা থেকে জিপিএ-৪.৯৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয় সে।[৩৪]

মো. রাসেল (১৫) — নারায়ণগঞ্জে একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন।[৩৫]

জাকির হোসেন (৩৮) — ভীমবাজার এলাকায় ‘কাজী ভিআইপি গার্মেন্টস’ নামের একটি কারখানায় উৎপাদন কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করতেন।[৩৬]

আবদুল্লাহ আল আবির (২৪) — নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করতেন।[৩৭]

রিদওয়ান হোসেন সাগর — ১৯ জুলাই ময়মনসিংহে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।[৩৮]

সজীব সরকার (৩০) — চিকিৎসক।[৩৯]

আরিফ হোসেন ওরফে রাজীব (২৬) — গাজীপুরের বোর্ড বাজার এলাকায় ভাঙারি দোকানে শ্রমিকের কাজ করতেন।[৪০]

জুবাইদ হোসেন (১৫) — রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে একটি মুদিদোকানে চাকরি করত।[৪১]

কাদির হোসেন (২৫) — কুরিয়ার সার্ভিস কোম্পানিতে চাকরি করতেন।[৪২]

সেলিম তালুকদার (৩২) — নারায়ণগঞ্জের একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। [৪৩]

মোবারক হোসেন (৩৩) — একটি বৈদ্যুতিক সরঞ্জামের দোকানে বিক্রয়কর্মী হিসেবে কাজ করতেন।[৪৪]

সাগর আহম্মেদ (২২) — মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।[৪৫]

কুরমান শেখ (৪৯) — ঢাকার সাভার বাসস্ট্যান্ডে একটি ছোট্ট ঘরে দৈনিক ভাড়া ভিত্তিতে মুরগির ব্যবসা করতেন।[৪৬]

এটিএম তুরাব হোসেন — সাংবাদিক।

মোহাম্মদ ইরফান ভূঁইয়া (২১) — ঢাকার ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এর সিএসই বিভাগের ছাত্র ছিলেন।

তাহমিদ আবদুল্লাহ অয়ন (২১) — ঢাকার বিইউবিটি এর সিএসই বিভাগের ছাত্র ছিলেন।[৪৭]

আব্দুল্লাহ আল মামুন (২০) — তিনি মাদ্রাসা ছাত্র ছিলেন।


এছাড়া নিহত হয়েছেন

হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসার ৭৩ জনের অধিক শিক্ষার্থী