Скачать или смотреть ঐতিহাসিক মহেরা জমিদার বাড়ি, সুন্দর এবং যত্নে সংরক্ষিত জমিদার বাড়ি,টাঙ্গাইল মির্জাপুর।

ঐতিহাসক মহেরা জমিদার বাড়ি, সুন্দর এবং যত্নে সংরক্ষিত জমিদার বাড়ি,টাঙ্গাইল মির্জাপুর। #rmgaibandha

Address. মহেরা জমিদার বাড়ি, নাটিয়াপাড়া,
মির্জাপুর,টাঙ্গাইল।

বর্ণনা,
মহেড়া জমিদার বাড়ি।

এটা নিশ্চিত নয় কিন্তু লোকেরা বিশ্বাস করত যে তারা তাদের জমিদারি শুরু করেছে 1890 সালের দিকে। প্রথম জমিদার (জমিদার) ছিলেন কালীচরণ শাহা (কালিচরণ সাহা)। তাদের ল্যান্ড লর্ডশিপের পাশাপাশি তারা পাট ও লবণের ব্যবসা পরিচালনা করেছে। তারা বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে বিপুল ভূমি সম্পত্তির মালিক ছিল। দেশ বিভাজন ও যুদ্ধের সময় তাদের অধিকাংশই ভারতে চলে যায়। খুব কম সংখ্যকই টাঙ্গাইলে বসবাস করে। তাদের আকর্ষণীয় স্থাপনাগুলো এখন পর্যটন স্পটে পরিণত হয়েছে। যেহেতু তারা ধনী ছিল, লোকেরা বলে যে তারা তাদের জমিদারি (জমিদারী) প্রতিষ্ঠার আগে এই ভবনগুলি তৈরি করেছে। মহেড়া জমিদার বাড়ির বেশ কয়েকটি প্রধান ভবন রয়েছে। সেগুলি বর্ণনা ,



চৌধুরী লজ (চৌধুরী লজ): প্রধান ফটক দিয়ে জমিদার প্রাসাদ চত্বরে প্রবেশ করার পর, চৌধুরী লজ হল প্রথম ভবন যা আপনি পাবেন। এটি একটি গোলাপী রঙের বিল্ডিং যার সামনের দিকে রোমান/গ্রীক স্টাইলের স্তম্ভ রয়েছে। সমৃদ্ধ অলঙ্কৃত ভবনটি ভেতর থেকে ছাদে ঢেউতোলা করা হয়েছে।

এটি একটি দুটি সঞ্চিত বিল্ডিং এর সামনে একটি বাগান আছে। পিছন দিক থেকেও এই ভবনটি সুন্দর। সেখানে বাচ্চাদের জন্য খেলার মাঠ আছে।

আনন্দ লজ (আনন্দ লজ): আমার মতে, আনন্দ লজ সমগ্র প্রাঙ্গণ থেকে সবচেয়ে আড়ম্বরপূর্ণ ভবন। এই বিল্ডিং সাদা এবং নীল স্পর্শ আছে. ভবনের সামনে আটটি কলাম রয়েছে।

বিল্ডিংয়ের সবচেয়ে আকর্ষণীয় অংশ হল দ্বিতীয় তলায় ছোট ঝুলন্ত ব্যালকনি। মনে হচ্ছে জুলিয়েটের মতো কেউ সেখানে তার বিকেল পার করত। এই ভবনের সামনের দিকে একটি সুন্দর এক্স

মহারাজ লজ (মহারাজ লজ): এটি একটি গোলাপী রঙের বিল্ডিং যার বাইজেন্টাইন নকশা রয়েছে। অন্যান্য বিল্ডিংয়ের মতো এটির সামনের দিকে 6টি কলাম রয়েছে। ভবনের সামনের সিঁড়িতে একটি বাঁকা রেলিং রয়েছে যা এর সৌন্দর্য বাড়িয়েছে।

অন্যান্য ভবনের মতোই এটি একটি দোতলা ভবন যার সামনে একটি বাগান রয়েছে। বাগানের পিছনে একটি টেনিস কোর্ট আছে। মহরাজ লজ এবং আনন্দ লজ সংলগ্ন।

কালিচরণ লজ (কালিচরণ লজ): এই ভবনটি জোমিদারি যুগের শেষ অংশে নির্মিত। এই কারণেই এটিকে অন্য তিনটির চেয়ে আলাদা দেখাচ্ছে। এটি প্রাঙ্গনে থেকে অন্য কোনো তুলনায় আরো কক্ষ হচ্ছে. ভবনটির স্থাপত্য কিছুটা ঔপনিবেশিক যুগের ভবনের মতো। ভবনটির আকৃতি ইংরেজি বর্ণমালার 'U' অক্ষরের মতো। দুপুর-বিকালের সময়, আপনি বিল্ডিংয়ের ভিতর থেকে সেই আকারের জন্য আলো এবং ছায়ার খেলা পাবেন।