করোনারি এনজিওগ্রাম কখন এবং কাদের করা হয়? ডাঃ সিএম শাহীন কবির। ডাক্তার বাড়ী, Doctor Bari

Описание к видео করোনারি এনজিওগ্রাম কখন এবং কাদের করা হয়? ডাঃ সিএম শাহীন কবির। ডাক্তার বাড়ী, Doctor Bari

করোনারি এনজিওগ্রাম কাকে বলে? করোনারি এনজিওগ্রাম হল এমন এক টেকনিক যেখানে এক্স-রে ইমেজিং ব্যবহার করে আপনার হৃৎপিণ্ডের রক্তনালীগুলোকে, যেগুলোকে করোনারি আর্টারি বলা হয়, দেখা হয়। হৃৎপিণ্ডে রক্তপ্রবাহ বাধা পাচ্ছে কি না তা দেখার জন্য এই টেস্ট করা হয়।

যে যে কারণে এনজিওগ্রাম প্রয়োজন
• ক্রমেই বাড়তে থাকা বুকে ব্যথা
• জন্মগতভাবে হৃদ্‌যন্ত্রে সমস্যা
• হার্টের ভালভে কোনো সমস্যা
• বুকে আঘাতপ্রাপ্ত হলে
• আগে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলে
• হার্ট অ্যাটাকের পর স্ট্রেস টেস্ট পজিটিভ হলে
• স্ট্রেস টেস্ট বা ইটিটিতে ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ ধরা পড়লে
• দীর্ঘস্থায়ী অ্যানজিনা রোগীর ওষুধ খাওয়ার পরও ক্রমেই বুকে ব্যথা বাড়লে
• ঘাড়, চোয়াল ও বুকে প্রচণ্ড ব্যথা এবং কোনো পরীক্ষায় ব্যথার কারণ খুঁজে পাওয়া না গেলে।

যেভাবে এনজিওগ্রাম করা হয়
এনজিওগ্রামের জন্য প্রয়োজন আধুনিক ক্যাথ ল্যাব। ল্যাবে নিয়ে রোগীকে এক্স–রে টেবিলে শুইয়ে আয়োডিন সলিউশন দিয়ে এনজিওগ্রাম করার স্থান ভালোভাবে পরিষ্কার করা হয়। প্রয়োগ করা হয় ৫ থেকে ১০ সিসি লোকাল অ্যানেসথেসিয়া। পরীক্ষা শেষে রোগীকে অবজারভেশনে রেখে প্রচুর পানি পান করতে বলা হয়। যাতে রোগীর শরীর থেকে ওপেক ডাই বেরিয়ে যেতে পারে। পায়ে এনজিওগ্রাম করা হলে পা নড়াচড়া করতে নিষেধ করা হয়। এতে পায়ের ফিমোরাল আর্টারি পাংচার এরিয়া থেকে রক্তপাত হতে পারে। তাই রোগীকে এক দিন হাসপাতালে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে হাতের রেডিয়াল আর্টারি দিয়ে এনজিওগ্রাম করা হলে হাসপাতালে থাকার প্রয়োজন হয় না।

এনজিওগ্রামে ভয় নয়
অনেক সময় রোগীকে এনজিওগ্রাম করতে বললে রোগী ঘাবড়ে যান। যদি জ্ঞান না ফেরে! এনজিওগ্রামে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। এই পরীক্ষায় রোগীকে অজ্ঞান করা হয় না। ধমনিতে ক্যাথেটার (সরু প্লাস্টিক টিউব) প্রবেশ করানোর জন্য চামড়ার নিচে অ্যানেসথেসিয়া দিয়ে অবশ করে নেওয়া হয়। কিছু ক্ষেত্রে এনজিওগ্রামে জটিলতা দেখা দিতে পারে, যেমন
• ডায়াবেটিস রোগী
• বয়স ৭০ বছরের বেশি হলে
• কিডনি রোগী
• হার্ট ফেইলিওর ও রক্তনালির গাত্র শক্ত হলে

পরীক্ষার আগে সতর্কতা
যেহেতু করোনারি এনজিওগ্রামের মাধ্যমে রোগের ধরন নির্ণয় করে সে অনুযায়ী রোগীকে রিং, বাইপাস, এনজিওপ্লাস্টিসহ প্রয়োজনীয় চিকিৎসা প্রয়োগ করা হয়। তাই পরীক্ষার আগে রোগীর ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আছে কি না; কিডনির কার্যক্ষমতা ঠিক আছে কি না; হেপাটাইটিস বি, সি বা এইচআইভি ভাইরাস আছে কি না নিশ্চিত হতে হবে। দেখতে হবে রক্তের প্লাটিলেট কাউন্ট, হিমোগ্লোবিন, ব্লিডিং টাইম ও ক্লোটিং টাইম। এ ক্ষেত্রে রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে ফিটনেস পরীক্ষা করিয়ে নিয়ে ও এনজিওগ্রামের চার থেকে ছয় ঘণ্টা আগে খাবার গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে বলা হয়।
#doctorbari #healthtips #করোনারি_এনজিওগ্রাম
►Thanks for following us
►Please Watch Our Related Videos:

►stay connected with us!!
►Like us on Facebook to take updated health tips.
  / doctorbari  

►Join our FB group & post your queries to take free treatment
  / 309510806676127  

►Subscribe to Doctor Bari YouTube channel to see more videos.
   / @gaousulazam  

#Doctor_bari

WARNING ANTI PIRACY
======================

This Content Is Original and Copyright Belongs To Doctor Bari - ডাক্তার বাড়ী . Any Unauthorized Use, Reproduction, Redistribution Or Re-upload Is Strictly Prohibited Of This Material. Legal Action Will Be Taken Against Those Who Violate The Copyright and Usage Policy.

Комментарии

Информация по комментариям в разработке