Скачать или смотреть রিসাং ঝর্ণা ॥ খাগড়াছড়ি ॥ Risang Jhorna ॥ Khagrachori ॥ সবকিছু থাকছে এক ভিডিওতে ॥

খাগড়াছড়ির, মাটিরাঙ্গা উপজেলার সাপমারা গ্রামে অবস্থিত একটি মনমুগ্ধকর  পাহাড়ি ঝর্ণা।যার নাম "রিছাং ঝর্ণা"।
যাকিনা স্থানীয়দের কাছে ‘সাপ মারা রিসাং ঝর্ণা’ নামে পরিচিত।

রিছাং শব্দটি এসেছে মারমা সম্প্রদায়ের ভাষা থেকে । মারমা ভাষায় রিং শব্দের অর্থ পানি আর ছাং এর অর্থ উঁচু স্থান হতে কোনো কিছু গড়িয়ে পড়াকে বুঝায় । অর্থাৎ রিছাং শব্দ দ্বারা উঁচু স্থান হতে জলরাশি গড়িয়ে পড়াকে বুঝায় ।এর অপর নাম তেরাং তৈকালাই।

খাগড়াছড়ি জেলা সদর  থেকে এর দূরত্ব প্রায় ১১ কি.মি.। জীপ,প্রাইভেটকার,মাইক্রোবাস বা CNG তে করে ঝর্ণার কাছাকাছি আসাযায়। তারপর ১০ -১৫ মিনিট পায়ে হাঁটা পথ।
উঁচু, নিচু পাহাড়ের গা ঘেঁষে যেতে যেতে যে কারও দৃষ্টি কেরেনেবে পাহাড়ী সবুজের সমারহ।
পাহাড়ি পথ পাড়ি দিয়ে, ঝর্ণার পথে ২৩৫ ধাপের সিঁড়ি দিয়ে নামতে হয়।সিড়ি দিয়ে নামার সময়ই ঝর্ণার শব্দ শোনা যায়।

প্রাকৃতিক এই ঝর্ণার জলধারা প্রায় ১০০ ফুট উঁচু থেকে আছড়ে পড়ে  বিসাল এক ঢালু পাথরের বুকে। পাথরের ওপর গড়িয়ে, নেমে আসে সমতলে।

পানির গতিপথ ঢালু হওয়ায় প্রাকৃতিক ভাবেই সৃষ্টি হয়েছে ওয়াটার স্লাইডিং, যা এই ঝর্ণার প্রধান আর্কষণ।

সৌন্দর্যমণ্ডিত রিছাং ঝর্ণার হিম শীতল বহমান স্বচ্ছ পানির আওয়াজ বরাবরই পর্যটকদের আকর্ষণ করে
আর চাইলে রিসাং ঝর্ণার জলে অনায়াসেই শরীর জুড়িয়ে নিতে পারবেন।
এমনকি যারা একটু দুরন্ত প্রকৃতির তাদের জন্য এখানে ওয়াটার রাইডের ব্যবস্থাও রয়েছে। সবই বিনা পয়সায়

আনুমানিক ১৯৯৩-৯৪ সালে এই প্রাকৃতিক ঝর্ণাটি আবিষ্কৃত হয় বলে জানা যায়; জুম চাষের সুবাদে ঝর্ণাটি সবার নজরে আসে।
২০০৩ সালে এটি ভ্রমণপিপাসুদের চোখে পড়ে। তখন থেকেই মানুষ আসছে এখানে।

রিসাং ঝর্ণার আরেক নাম তেরাং তৈকালাই।রিসাং ঝর্ণা
থেকে মাত্র ২০০ গজ ভেতরে আরো একটি ঝর্ণা রয়েছে যা কিনা রিসাং ঝর্ণার টু বা অপু ঝর্ণা নামে পরিচিত লাভ করেছে।
#রিসাংঝর্না #খাগড়াছড়ি
#travel #travelvlog #traveling #food #foodie #foodlover #foodvlog #beautiful #bangladesh #beautifulbangladesh #nature #family #love #video #videos #viralvideo #viralpost #youtuber #youtube #youtubevideo #like #subscribe #views