Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть পার্বত্য চট্টগ্রামে গণতান্ত্রিক শাসন কায়েম এবং জনগণের অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ৭ দফা NPC

  • কপোতাক্ষ টেলিভিশন
  • 2024-10-04
  • 956
পার্বত্য চট্টগ্রামে গণতান্ত্রিক শাসন কায়েম এবং জনগণের অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ৭ দফা NPC
  • ok logo

Скачать পার্বত্য চট্টগ্রামে গণতান্ত্রিক শাসন কায়েম এবং জনগণের অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ৭ দফা NPC бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно পার্বত্য চট্টগ্রামে গণতান্ত্রিক শাসন কায়েম এবং জনগণের অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ৭ দফা NPC или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку পার্বত্য চট্টগ্রামে গণতান্ত্রিক শাসন কায়েম এবং জনগণের অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ৭ দফা NPC бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео পার্বত্য চট্টগ্রামে গণতান্ত্রিক শাসন কায়েম এবং জনগণের অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ৭ দফা NPC

পার্বত্য চট্টগ্রামে গণতান্ত্রিক শাসন কায়েম এবং জনগণের অধিকার, মর্যাদা ও ক্ষমতা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ৭ দফা প্রস্তাবনা/দাবিতে গোল টেবিল বৈঠক।

মোঃ শাহীনুর রহমানঃ ৪ অক্টোবর ২০২৪ জাতীয় প্রেস ক্লাবে এ আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। ৫ আগস্ট এক অভূতপূর্ব ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অভ্যুত্থানে জুলুমবাজ ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পতন ঘটেছে এবং এর ইউনুসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তী কালীন সরকার গঠিত হয়েছে। এই সরকার বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কে নতুনভাবে গড়ে তোলার জন্য সমাজের বিভিন্ন শ্রেণী ও জাতিসত্তার জনগণের মধ্যে যে তৈরি হয়েছে, নতুন সরকারকে তা পূরণে অবশ্যই আন্তরিক ও উদ্যোগী হতে হবে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণও সীমিত আকারে হলেও বিপুল আশা নিয়ে এই অভ্যুত্থানে অংশগ্রহন করে। কারণ ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি স্বাক্ষরিত হলেও এই পাহাড়ি অঞ্চলে কখনই শান্তি প্রতিষ্ঠা হয়নি। বরং বলা যায় মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রামে নতুন করে অশান্তি ও সহিংসতা সৃষ্টি ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের একটি বড় কীর্তি। তার দেড় দশকের পাশ সারা দেশে যেখানে নির্বিচার হত্যা, গুম, ‘আয়নাঘরের' মতো গোপন বন্দীশালায় আটক, নির্যাতন, বাক- স্বাধীনতা হরণ নিত্যদিনকার ঘটন হয়ে দাঁড়িয়েছিল, সেখানে সেনাশাসিত পার্বত্য চট্টগ্রামের পরিস্থিতি যে আরও ভয়াবহ হবে তা সহজেই অনুমেয়। পার্বত্য চুক্তির পর যাতে পাহাড়ে নতুন করে গণ আন্দোলন গড়ে উঠতে না পারে সেজন্য অবর্ণনীয় রাজনৈতিক দমনপীড়ন চালানো হয় এবং প্রধানতঃ ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) ছিল তার লক্ষ্যবস্তু। ফলে বিনা বিচারে হত্যা, গুম, গ্রেফতার, নির্যাতন, ধর্ষণ, হামলা, ভূমি বেদখল ও উচ্ছেদ ছিল পার্বত্য চট্টগ্রামে হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনের প্রধান বৈশিষ্ট্য। তাই হাসিনার দুঃশাসন ও জুলুম থেকে মুক্তি পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা নিয়ে পাহাড়ি জনগণ ইউপিডিএফের নেতৃত্বে অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণ করে। কিন্তু ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পতনকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলে আখ্যায়িত করা হলেও পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের বুক থেকে এখনো ফ্যাসিস্ট শাসনের জগদ্দল পাথর সরে যায়নি। পাহাড়ের মানুষ এখনো বুক ভরে মুক্ত নিঃশ্বাস নিতে পারছে না, কারণ সেখানে এখনো আগের মতো সেনাশাসন বলবৎ রয়েছে। গত ১৯ ও ২০ সেপ্টেম্বর দীঘিনালা, খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে পাহাড়িদের ওপর সাম্প্রদায়িক হামলায় ও সেনাবাহিনীর নির্বিচার গুলিতে ৪ জন নিহত ও শতাধিক আহত হওয়ার ঘটনা তারই প্রমাণ দেয়। এই অবস্থায় আমরা নিম্নোক্ত রাজনৈতিক দল, সংগঠন ও ব্যক্তি পার্বত্য চট্টগ্রামে গণতান্ত্রিক শাসন কায়েম ও জনগণের অধিকার, মর্যাদা ও ক্ষমতা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিম্নোক্ত যৌথ সাধারণ প্রস্তাবনা গ্রহণ করছি:
১) অবিলম্বে পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে সেনাশাসন প্রত্যাহার করতে হবে এবং বেসামরিকায়ন করে সেখানে প্রকৃত গণতান্ত্রিক পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে, যাতে সকল দল ও সংগঠন স্বাধীনভাবে তাদের গণতান্ত্রিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে।
২) স্বায়ত্তশাসনের অধিকার প্রদানপূর্বক পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ ও তিন পার্বত্য জেলা পরিষদকে সংস্কার করতে হবে, যাতে পার্বত
চট্টগ্রামের পাহাড়ি জনগণ তাদের নিজেদের স্বতন্ত্র জাতীয় পরিচয়, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও ভূমি অধিকার সংরক্ষণ করতে সক্ষম হয়।
৩) পার্বত্য চট্টগ্রামের ভূমি সমস্যা ও সেটলার পুনর্বাসনকে একত্রে বিবেচনাপূর্বক একে একটি সামগ্রিক রাজনৈতিক সমস্যা হিসেবে গণ্য করতে হবে এবং রাজনৈতিকভাবে তার সমাধানের উদ্যোগ নিতে হবে; এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে পাহাড়িদের কাছ থেকে বেদখলকৃত জমি ফিরিয়ে দেয়ার পাশাপাশি সেটলারদেরকে জমি বা জীবিকাসহ অন্যত্র পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে।
৪) জাতীয় সংবিধানে পাহাড়িদের জাতিসত্তা ও ভূমি অধিকারের স্বীকৃতি দিতে হবে; পার্বত্য চট্টগ্রামকে বিশেষ স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল হিসেবে
ঘোষণা করতে হবে এবং জাতীয় সংসদে সাধারণ আসন ছাড়াও তাদের জন্য একটি নারী আসনসহ ৪টি আসন সংরক্ষণ করতে হবে।
৫) ফ্যাসিস্ট হাসিনার শাসনামলসহ স্বাধীনতার পর থেকে এ যাবত পার্বত্য চট্টগ্রামে সংঘটিত সকল গণহত্যা, হত্যা, ধর্ষণ অপহরণ ও গুমসহ সকল মানবাধিকার লঙ্ঘনের তদন্ত ও বিচার করতে হবে এবং এ লক্ষ্যে জাতিসংঘের সহায়তায় ও অংশে একটি কমিশন গঠন করতে হবে। দীঘিনালা, খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে হামলার ঘটনারও অনুরূপভাবে তদন্ত ও বিচার করতে হবে।
৬) তথাকথিত সীমান্ত সড়ক ও পর্যটন স্থাপনা নির্মাণসহ প্রাকৃতিক পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য বিনষ্টকারী সকল সরকারী ও বেসরকারী প্র
বাতিল করতে হবে।
৭) সরকারী চাকুরীতে ও সকল সরকারী উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির ক্ষেত্রে পাহাড়িদের জন্য ৫% কোটা পুনর্বহাল করতে হবে।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]